ডা. অদিতি সরকার
ঢাকা: বর্ষায় পানিবাহিত রোগের প্রকোপ বেশি দেখা দেয়। এ সময় তাই বাইরের খাবার ও পানি এড়িয়ে চলা ভালো। দূষিত পানির কারণে টাইফয়েড, ডায়রিয়া ও জন্ডিস হয়। এ রোগগুলোর জন্য দায়ী ভাইরাস অথবা ব্যাক্টেরিয়া।
টাইফয়েড
‘সালমোনেলা টাইফি’ নামের একপ্রকার ব্যাক্টেরিয়ার কারণে টাইফয়েড হয়। খাবার, পানি ও দুধের মাধ্যমে এই ব্যাক্টেরিয়া ছড়ায়।
লক্ষণ
• ৭ থেকে ১০ দিন পরও জ্বর কমে না।
• প্রতিদিন জ্বর বাড়তে থাকে। এটাকে বলে ‘স্টেপ ল্যাডার প্যাটার্ন ফিভার’। তিন থেকে চার দিন একটানা জ্বর বাড়ে। মাঝে মাঝে কমে আবার জ্বর চলে আসে। প্যারাসিটামল খেয়ে দুই থেকে তিন ঘণ্টার জন্য জ্বর কমলেও আবার বেড়ে যায়।
• প্রথম ও দ্বিতীয় সপ্তাহের লক্ষণের মধ্যে পার্থক্য দেখা দেয়। দ্বিতীয় সপ্তাহে কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দেখা দিতে পারে। কারও ক্ষেত্রে শুকনা কাশি ও লাল লাল চাকার মতো র্যাশ দেখা দিতে পারে।
• শিশুদের ক্ষেত্রে বমি, ডায়রিয়া পেটে ব্যথা দেখা দিতে পারে।
করণীয়
লক্ষণগুলো দুই সপ্তাহ পর্যন্ত চলতে থাকলে কিছু জটিলতা দেখা দেয়। টাইফয়েডের ১৪ দিনের অ্যান্টিবায়োটিক কোর্স সবাইকে শেষ করতে হবে। নয়তো অসম্পূর্ণ চিকিৎসায় রোগীর অবস্থা খারাপ হতে পারে। সাত দিনে জ্বর না কমলে হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। অবস্থার উন্নতি হলে বাসায় এসে চিকিৎসা নেওয়া যেতে পারে।
ডায়রিয়া
রাস্তার ফুচকা, চা, আখের রস, জুস খেলে ডায়রিয়া হতে পারে। চা গরম গরমই খাওয়া হয়। কিন্তু চায়ের কাপে ভাইরাস লেগে থাকতে পারে। তাই গরম পানি দিয়ে কাপ ধুয়ে ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। শিশুদের এবং ৬০ থেকে ৬৫ বছরের চেয়ে বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি থাকে। শিশুদের ও বয়স্কদের অল্পতেই ডিহাইড্রেশন হয়। ফলে কিডনি অকেজো হয়ে রোগীর শারীরিক অবস্থা খারাপের দিকে যেত পারে।
লক্ষণ
• পেটে ব্যথা
• জ্বর
• আলগা গতি
করণীয়
যদি ভাইরাল হয়, তাহলে এটা হবে চাল ধোয়া পানির মতো। মলই বের হবে না, শুধু পানি যাবে। এ সময় প্রচুর তরল খাবার খেতে হবে। ডায়রিয়া ২ থেকে ৩ দিনের বেশি সময় ধরে থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
ঢাকা: বর্ষায় পানিবাহিত রোগের প্রকোপ বেশি দেখা দেয়। এ সময় তাই বাইরের খাবার ও পানি এড়িয়ে চলা ভালো। দূষিত পানির কারণে টাইফয়েড, ডায়রিয়া ও জন্ডিস হয়। এ রোগগুলোর জন্য দায়ী ভাইরাস অথবা ব্যাক্টেরিয়া।
টাইফয়েড
‘সালমোনেলা টাইফি’ নামের একপ্রকার ব্যাক্টেরিয়ার কারণে টাইফয়েড হয়। খাবার, পানি ও দুধের মাধ্যমে এই ব্যাক্টেরিয়া ছড়ায়।
লক্ষণ
• ৭ থেকে ১০ দিন পরও জ্বর কমে না।
• প্রতিদিন জ্বর বাড়তে থাকে। এটাকে বলে ‘স্টেপ ল্যাডার প্যাটার্ন ফিভার’। তিন থেকে চার দিন একটানা জ্বর বাড়ে। মাঝে মাঝে কমে আবার জ্বর চলে আসে। প্যারাসিটামল খেয়ে দুই থেকে তিন ঘণ্টার জন্য জ্বর কমলেও আবার বেড়ে যায়।
• প্রথম ও দ্বিতীয় সপ্তাহের লক্ষণের মধ্যে পার্থক্য দেখা দেয়। দ্বিতীয় সপ্তাহে কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দেখা দিতে পারে। কারও ক্ষেত্রে শুকনা কাশি ও লাল লাল চাকার মতো র্যাশ দেখা দিতে পারে।
• শিশুদের ক্ষেত্রে বমি, ডায়রিয়া পেটে ব্যথা দেখা দিতে পারে।
করণীয়
লক্ষণগুলো দুই সপ্তাহ পর্যন্ত চলতে থাকলে কিছু জটিলতা দেখা দেয়। টাইফয়েডের ১৪ দিনের অ্যান্টিবায়োটিক কোর্স সবাইকে শেষ করতে হবে। নয়তো অসম্পূর্ণ চিকিৎসায় রোগীর অবস্থা খারাপ হতে পারে। সাত দিনে জ্বর না কমলে হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। অবস্থার উন্নতি হলে বাসায় এসে চিকিৎসা নেওয়া যেতে পারে।
ডায়রিয়া
রাস্তার ফুচকা, চা, আখের রস, জুস খেলে ডায়রিয়া হতে পারে। চা গরম গরমই খাওয়া হয়। কিন্তু চায়ের কাপে ভাইরাস লেগে থাকতে পারে। তাই গরম পানি দিয়ে কাপ ধুয়ে ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। শিশুদের এবং ৬০ থেকে ৬৫ বছরের চেয়ে বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি থাকে। শিশুদের ও বয়স্কদের অল্পতেই ডিহাইড্রেশন হয়। ফলে কিডনি অকেজো হয়ে রোগীর শারীরিক অবস্থা খারাপের দিকে যেত পারে।
লক্ষণ
• পেটে ব্যথা
• জ্বর
• আলগা গতি
করণীয়
যদি ভাইরাল হয়, তাহলে এটা হবে চাল ধোয়া পানির মতো। মলই বের হবে না, শুধু পানি যাবে। এ সময় প্রচুর তরল খাবার খেতে হবে। ডায়রিয়া ২ থেকে ৩ দিনের বেশি সময় ধরে থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
অনেকে মনে করি, ফ্রিজ বা রেফ্রিজারেটর হলো দীর্ঘদিন খাবার ভালো রাখার নিরাপদ জায়গা। কিন্তু সব খাবার ফ্রিজে ভালো থাকে না। কিছু কিছু খাবার ফ্রিজে রাখলে সেগুলোর গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়। এমনকি ক্ষতিকরও হয়ে উঠতে পারে। আধুনিক জীবনব্যবস্থায় ফ্রিজ অত্যাবশ্যকীয় অনুষঙ্গ, যা আমাদের জীবনযাত্রার সঙ্গে মিশে গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেকানে পানি ঢুকলে কান পাকে, এ ধারণা ভুল। আগে থেকে যদি কারও মধ্যকর্ণে বা কানের পর্দায় ফুটো থাকে, তাহলে পানি ঢুকলে কান পাকে। যাদের আগে থেকে কান পাকার সমস্যা, তাদের কানে পানি ঢুকলে সমস্যাটি আরও খারাপ পর্যায়ে চলে যেতে পারে। তবে যাদের এ ধরনের সমস্যা নেই, তাদের কানে পানি প্রবেশ করলেও কান পাকার আশঙ্কা নেই...
৩ ঘণ্টা আগেকাজ, পড়াশোনা কিংবা দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন চাপে অনেকের মনে অস্থিরতা কাজ করে। অনেক সময় মন শান্ত রাখা খুব কঠিন। এমনকি দিনের পর দিন কাজের শেষে বিশ্রাম নিলেও মন খারাপ হওয়া থামতে চায় না। জেনে রাখা ভালো মন শান্ত রাখার কিছু সহজ উপায়—
৩ ঘণ্টা আগেশিশুর মনোবল বাড়ানোর জন্য মা-বাবা, অভিভাবক ও শিক্ষকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। মনোবিজ্ঞানীরা বিভিন্ন গবেষণা থেকে শিশুর মনোবল বাড়ানোর কিছু কার্যকরী কৌশল খুঁজে পেয়েছেন। এসব কৌশল শিশুর শারীরিক ও মানসিকভাবে শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করবে।
৪ ঘণ্টা আগে