ইতি খন্দকার
বর্তমানে নারী ও পুরুষ সবার সাধারণ সমস্যা চুল পড়ে যাওয়া। নিয়মিত শ্যাম্পু করা হচ্ছে, নামীদামি তেল থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রসাধনী ব্যবহার করা হচ্ছে চুলে। তবুও কোনোভাবে চুল পড়া কমছে না। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে, অস্বাস্থ্যকর ও অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এবং এ সময়ের আলোচিত কিছু ডায়েট।
দৈনিক খাবারের তালিকায় সুষম খাদ্যের পাশাপাশি কিছু প্রয়োজনীয় খাদ্যকে গুরুত্ব দিতে হবে, যা চুল পড়া রোধে সাহায্য করবে।
খাদ্যতালিকায় যা রাখবেন
প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার চুলের বৃদ্ধি, সুস্থতা, ঘনত্ব ও ক্ষয় রোধ করতে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার অতুলনীয়। এ ধরনের খাবার হিসেবে খাদ্যতালিকায় থাকতে হবে ডিম, মুরগি, বিভিন্ন ধরনের বাদাম, বিন, মটরশুঁটি ইত্যাদি।
ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার
ভিটামিন এ-তে আছে রেটিনয়েড। এটি চুল গজানোর হার বাড়ায় ও সিবাম উৎপাদন করে। ভিটামিন এ-এর অভাবে চুলের আর্দ্রতা হারায় ও চুল শুকিয়ে প্রাণহীন হয়ে যায়। মাছের তেল, দুধ, মিষ্টিকুমড়া, টমেটো, গাজর, মিষ্টি আলু ইত্যাদি ভিটামিন এ-সমৃদ্ধ খাদ্য। এ ছাড়া ভিটামিন ই, সি, বি ও ডির অভাবে চুলের অনেক ক্ষতি হয়ে থাকে এবং চুল পড়ে যায়। সবুজ শাক, পেঁপে, পুঁইশাক, পালংশাক, ধনেপাতা, ব্রোকলি, দানাজাতীয় খাবার, বিভিন্ন ধরনের ডাল, ডিমের কুসুম, সামুদ্রিক মাছ, পেয়ারা, আমলকী, কমলালেবু, কামরাঙা, বাদাম তেল, জলপাইয়ের তেল ইত্যাদিতে চুলের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন পাওয়া যায়।
আয়োডিনযুক্ত খাবার
সামুদ্রিক খাবার, স্ট্রবেরি, পনির, দই, দুধ, চিংড়ি, সামুদ্রিক মাছ, কলা, আনারস ইত্যাদি খাবারে প্রচুর পরিমাণে আয়োডিন রয়েছে, যা চুল পড়া রোধে কাজ করে।
আয়রনসমৃদ্ধ খাবার
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে চুলের গোড়ায় পুষ্টির অভাব হয়। চুলের গোড়া আলগা হয়ে চুল পড়া শুরু করে। তাই আয়রনের ঘাটতি পূরণে নিয়মিত সবুজ শাকসবজি খেতে হবে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আছে, যা চুলের গোড়া মজবুত করে এবং মাথার ত্বক
ভালো রাখে।
লেখক: পুষ্টিবিদ, লেজার ট্রিট
আরও পড়ুন:
বর্তমানে নারী ও পুরুষ সবার সাধারণ সমস্যা চুল পড়ে যাওয়া। নিয়মিত শ্যাম্পু করা হচ্ছে, নামীদামি তেল থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রসাধনী ব্যবহার করা হচ্ছে চুলে। তবুও কোনোভাবে চুল পড়া কমছে না। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে, অস্বাস্থ্যকর ও অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এবং এ সময়ের আলোচিত কিছু ডায়েট।
দৈনিক খাবারের তালিকায় সুষম খাদ্যের পাশাপাশি কিছু প্রয়োজনীয় খাদ্যকে গুরুত্ব দিতে হবে, যা চুল পড়া রোধে সাহায্য করবে।
খাদ্যতালিকায় যা রাখবেন
প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার চুলের বৃদ্ধি, সুস্থতা, ঘনত্ব ও ক্ষয় রোধ করতে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার অতুলনীয়। এ ধরনের খাবার হিসেবে খাদ্যতালিকায় থাকতে হবে ডিম, মুরগি, বিভিন্ন ধরনের বাদাম, বিন, মটরশুঁটি ইত্যাদি।
ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার
ভিটামিন এ-তে আছে রেটিনয়েড। এটি চুল গজানোর হার বাড়ায় ও সিবাম উৎপাদন করে। ভিটামিন এ-এর অভাবে চুলের আর্দ্রতা হারায় ও চুল শুকিয়ে প্রাণহীন হয়ে যায়। মাছের তেল, দুধ, মিষ্টিকুমড়া, টমেটো, গাজর, মিষ্টি আলু ইত্যাদি ভিটামিন এ-সমৃদ্ধ খাদ্য। এ ছাড়া ভিটামিন ই, সি, বি ও ডির অভাবে চুলের অনেক ক্ষতি হয়ে থাকে এবং চুল পড়ে যায়। সবুজ শাক, পেঁপে, পুঁইশাক, পালংশাক, ধনেপাতা, ব্রোকলি, দানাজাতীয় খাবার, বিভিন্ন ধরনের ডাল, ডিমের কুসুম, সামুদ্রিক মাছ, পেয়ারা, আমলকী, কমলালেবু, কামরাঙা, বাদাম তেল, জলপাইয়ের তেল ইত্যাদিতে চুলের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন পাওয়া যায়।
আয়োডিনযুক্ত খাবার
সামুদ্রিক খাবার, স্ট্রবেরি, পনির, দই, দুধ, চিংড়ি, সামুদ্রিক মাছ, কলা, আনারস ইত্যাদি খাবারে প্রচুর পরিমাণে আয়োডিন রয়েছে, যা চুল পড়া রোধে কাজ করে।
আয়রনসমৃদ্ধ খাবার
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে চুলের গোড়ায় পুষ্টির অভাব হয়। চুলের গোড়া আলগা হয়ে চুল পড়া শুরু করে। তাই আয়রনের ঘাটতি পূরণে নিয়মিত সবুজ শাকসবজি খেতে হবে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আছে, যা চুলের গোড়া মজবুত করে এবং মাথার ত্বক
ভালো রাখে।
লেখক: পুষ্টিবিদ, লেজার ট্রিট
আরও পড়ুন:
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
২ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ দিন আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২ দিন আগে