সিরাজাম মুনিরা
ঈদুল আজহায় আমাদের দেশে রেড মিট বা গরু ও খাসির মাংস বেশি খাওয়া হয়। আসুন, জেনে নিই, গরুর মাংসের কোন কোন অংশে কী পরিমাণ কোলেস্টেরল থাকে।
স্যাচুরেটেড ফ্যাট নামক একধরনের ফ্যাট রয়েছে, যা দেহে খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল বাড়াতে সাহায্য করে। এ খারাপ কোলেস্টেরল আমাদের ধমনিতে জমে প্ল্যাক তৈরি করে হার্ট অ্যাটাকের মতো ঘটনা ঘটায়। গরুর মাংসের উল্লেখযোগ্য অংশ স্যাচুরেটেড ফ্যাট। তবে লিন মাংস থেকে গরুর দেহের বেশ কিছু অংশে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি থাকে।
গরুর যেসব অংশের মাংসে কোলেস্টেরল বেশি থাকে, সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
দাবনার বা সিরলোইন পার্টের মাংস
গরুর নিতম্বের ঠিক ওপরের দিকের অংশ এটি। এর প্রতি সাড়ে ৩ আউন্স মাংসে কোলেস্টেরল থাকে প্রায় ৮৯ এমজি এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে ৫ গ্রাম। পেছনের রানের মাংসে অন্য অংশের তুলনামূলক কম কোলেস্টেরল থাকে। এর পরিমাণ ৭৭ মিলিগ্রাম প্রায়।
পাঁজরের মাংস বা রিব
গরুর পাঁজরের মাংসেও বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল থাকে। প্রতি সাড়ে তিন আউন্স মাংসে কোলেস্টেরল থাকে প্রায় ৯৪ এমজি এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে ১৮ গ্রাম।
গরুর সিনার মাংস বা ব্রিস্কেট
গরুর বুকের বা বুকের নিচের দিকের অংশের মাংস। এখানে প্রতি ৩ দশমিক ৫ আউন্সে কোলেস্টেরল থাকে প্রায় ৬৩ এমজি এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে আড়াই গ্রাম। অর্থাৎ এই অংশের মাংসে কোলেস্টেরলের পরিমাণ সব থেকে কম।
বিফ ফ্লাঙ্ক
গরুর মাংসের এই অংশ হলো পেটের পেশির। এতে বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল থাকে। প্রতি ৩ দশমিক ৫ আউন্সে কোলেস্টেরলের পরিমাণ প্রায় ৩০৩ এমজি এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ ১৩ গ্রাম।
এ ছাড়া গরুর বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ; যেমন লিভার, কিডনি, ফুসফুসেও বেশি কোলেস্টেরল থাকে। তাই যাঁদের রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি, তাঁরা এসব বাদ দিয়ে অপেক্ষাকৃত লিন ও চর্বি ছাড়া মাংস খেতে পারেন।
পরামর্শ দিয়েছেন: সিরাজাম মুনিরা,পুষ্টিবিদ, কনসালট্যান্ট ডায়েটিশিয়ান ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
ঈদুল আজহায় আমাদের দেশে রেড মিট বা গরু ও খাসির মাংস বেশি খাওয়া হয়। আসুন, জেনে নিই, গরুর মাংসের কোন কোন অংশে কী পরিমাণ কোলেস্টেরল থাকে।
স্যাচুরেটেড ফ্যাট নামক একধরনের ফ্যাট রয়েছে, যা দেহে খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল বাড়াতে সাহায্য করে। এ খারাপ কোলেস্টেরল আমাদের ধমনিতে জমে প্ল্যাক তৈরি করে হার্ট অ্যাটাকের মতো ঘটনা ঘটায়। গরুর মাংসের উল্লেখযোগ্য অংশ স্যাচুরেটেড ফ্যাট। তবে লিন মাংস থেকে গরুর দেহের বেশ কিছু অংশে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি থাকে।
গরুর যেসব অংশের মাংসে কোলেস্টেরল বেশি থাকে, সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
দাবনার বা সিরলোইন পার্টের মাংস
গরুর নিতম্বের ঠিক ওপরের দিকের অংশ এটি। এর প্রতি সাড়ে ৩ আউন্স মাংসে কোলেস্টেরল থাকে প্রায় ৮৯ এমজি এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে ৫ গ্রাম। পেছনের রানের মাংসে অন্য অংশের তুলনামূলক কম কোলেস্টেরল থাকে। এর পরিমাণ ৭৭ মিলিগ্রাম প্রায়।
পাঁজরের মাংস বা রিব
গরুর পাঁজরের মাংসেও বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল থাকে। প্রতি সাড়ে তিন আউন্স মাংসে কোলেস্টেরল থাকে প্রায় ৯৪ এমজি এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে ১৮ গ্রাম।
গরুর সিনার মাংস বা ব্রিস্কেট
গরুর বুকের বা বুকের নিচের দিকের অংশের মাংস। এখানে প্রতি ৩ দশমিক ৫ আউন্সে কোলেস্টেরল থাকে প্রায় ৬৩ এমজি এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে আড়াই গ্রাম। অর্থাৎ এই অংশের মাংসে কোলেস্টেরলের পরিমাণ সব থেকে কম।
বিফ ফ্লাঙ্ক
গরুর মাংসের এই অংশ হলো পেটের পেশির। এতে বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল থাকে। প্রতি ৩ দশমিক ৫ আউন্সে কোলেস্টেরলের পরিমাণ প্রায় ৩০৩ এমজি এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ ১৩ গ্রাম।
এ ছাড়া গরুর বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ; যেমন লিভার, কিডনি, ফুসফুসেও বেশি কোলেস্টেরল থাকে। তাই যাঁদের রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি, তাঁরা এসব বাদ দিয়ে অপেক্ষাকৃত লিন ও চর্বি ছাড়া মাংস খেতে পারেন।
পরামর্শ দিয়েছেন: সিরাজাম মুনিরা,পুষ্টিবিদ, কনসালট্যান্ট ডায়েটিশিয়ান ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
আমাদের অনেকের প্রায় অনেক সময় নাক খোঁটানোর অভ্যাস আছে। আপাতদৃষ্টে বিষয়টি খুব সাধারণ মনে হলেও গবেষকেরা বলছেন, নাক খোঁটানোর বিষয়টি মোটেও নিরাপদ নয়। ২০২২ সালে বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল নেচারে প্রকাশিত এক গবেষণায় নাক খোঁটার সঙ্গে স্মৃতিভ্রংশ বা ডিমেনশিয়ার ঝুঁকির ক্ষীণ কিন্তু সম্ভাব্য যোগসূত্রের কথা বলা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে নারীদেহের এক প্রত্যঙ্গকে ‘অপ্রয়োজনীয়’ বলে মনে করা হতো। তবে নতুন এক গবেষণায় জানা যায়, এই প্রত্যঙ্গটিই নারীর ডিম্বাশয়ের বিকাশ ও প্রজনন ক্ষমতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৬ ঘণ্টা আগেনানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
৩ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
৩ দিন আগে