আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় এমন অনেক খাবার রয়েছে যেগুলোকে স্বাস্থ্যকর মনে করি। তবে জেনে অবাক হবেন, এমন কিছু খাবার রয়েছে যা স্বাস্থ্যকর হিসেবে পরিচিত হলেও তা অস্বাস্থ্যকর। জেনে নিন এমন ১০ খাবার সম্পর্কে।
ফ্লেভার দই
ফ্লেভার দই বা স্বাদযুক্ত দই। প্রোটিন বার বলা এ দই তথাকথিত স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় রাখা হয়। আসলে এটি ততটা স্বাস্থ্যকর নয় যতটা ভাবা হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে চিনি, কৃত্রিম ফ্লেভার এবং প্রিজারভেটিভ থাকে। যা স্বাস্থ্যের জন্য মটেই ভালো নয়।
গ্রানোলা
গ্রানোলা এবং গ্রানোলা বার সম্পূর্ণ শস্য গুণের জন্য প্রশংসিত। তবে এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে চিনি যুক্ত করা হয় এবং ক্যালোরির মাত্রাও খুব বেশি থাকে। এর বিকল্প হিসেবে কম চিনি দিয়ে বাড়িতে তৈরি গ্রানোলা বা সাধারণ ওটস খেতে পারেন।
দই
খাদ্যতালিকায় দই হতে পারে স্বাস্থ্যকর। তবে ফ্লেভারযুক্ত দইয়ে চিনি থাকতে পারে, এ ক্ষেত্রে প্লেইন দই বা টক দই তালিকায় রাখতে পারেন।
প্রোটিন ড্রিংকস
প্রোটিন ড্রিংকস ও প্রোটিন বার অনেকের কাছে স্বাস্থ্যকর মনে হলেও, এগুলোর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং অপ্রয়োজনীয় উপাদান—যেমন কৃত্রিম রং যোগ করা থাকে। যা স্বাস্থ্যকর নয়।
স্পোর্টস ড্রিংকস
স্পোর্টস ড্রিংকস এবং এনার্জি বেভারেজে অনেকেই খেয়ে থাকেন। এতে প্রচুর পরিমাণে চিনি, কৃত্রিম রং ও ক্যাফেইনের মতো উচ্চ মাত্রার ক্যালরি উপাদান থাকে।
গ্লুটেন-ফ্রি স্ন্যাক্স
গ্লুটেন-ফ্রি স্ন্যাক্স সব সময় স্বাস্থ্যকর নাও হতে পারে। অনেক প্রক্রিয়াজাত গ্লুটেন-ফ্রি স্ন্যাকসের মধ্যে চিনি, পরিশোধিত শস্য ও অতিরিক্ত ক্যালরি থাকতে পারে।
পরিশোধিত শস্য
পরিশোধিত শস্য যা প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে তৈরি করা হয়। পরিশোধনের কারণে আঁশের মতো উপাদান ছাঁটাই পড়ে। ফলে প্রোটিন এবং ফাইবারের মতো পরিপূর্ণ পুষ্টি উপাদানের অভাব থাকে এবং এগুলোতে অতিরিক্ত চিনি অনেক বেশি পরিমাণে থাকতে পারে। অনেকেই সকালের নাশতায় পরিশোধিত শস্য দিয়ে তৈরি খাবার খেয়ে থাকেন, যা স্বাস্থ্যকর নয়।
স্মুদি
বাড়িতে তৈরি স্মুদি সাধারণত পুষ্টিবিদদের পছন্দের তালিকায় থাকে। তবে স্মুদিতে ফলের কনসেন্ট্রেট, চিনি এবং ফাইবারের অনেক অভাব থাকে।
ডায়েট সোডা
ভাবা হয়ে থাকে ডায়েট সোডা ‘নো সুগার’। এ ভেবে নিশ্চিন্তে নিয়মিত পান করা ত্যাগ করুন। এটি স্বাস্থ্যকর নয়। কৃত্রিম মিষ্টি থাকে যা অন্ত্রের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে। এ বিকল্প হিসেবে লেবু বা পুদিনা দিয়ে ঘরে তৈরি পানীয় পান করতে পারেন।
ভেগান মিট
অনেকে আমিষ খেতে পছন্দ করেন না। তবে এর পরিবর্তে বেছে নেন ভেগান এবং প্ল্যান্ট-বেসড মিট। তবে প্ল্যান্ট-বেসড মিট প্রক্রিয়াজাত খাবার। অত্যন্ত প্রক্রিয়াজাত উপাদান, লবণ, চিনি এবং আরও অনেক কিছু থাকে।
ফ্রোজেন দই
ফ্রোজেন দইকে অনেকেই স্বাস্থ্যকর হিসেবে মনে করেন। তবে এটি অতিরিক্ত চিনি, কৃত্রিম উপাদান এবং ফ্যাট যুক্ত থাকে। যদিও সাধারণ আইসক্রিমের তুলনায় কম ফ্যাটযুক্ত হয়ে থাকে। তবে অতিরিক্ত চিনির পরিমাণ ও ক্যালরি কখনো আইসক্রিমের থেকে বেশি হতে পারে।
আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় এমন অনেক খাবার রয়েছে যেগুলোকে স্বাস্থ্যকর মনে করি। তবে জেনে অবাক হবেন, এমন কিছু খাবার রয়েছে যা স্বাস্থ্যকর হিসেবে পরিচিত হলেও তা অস্বাস্থ্যকর। জেনে নিন এমন ১০ খাবার সম্পর্কে।
ফ্লেভার দই
ফ্লেভার দই বা স্বাদযুক্ত দই। প্রোটিন বার বলা এ দই তথাকথিত স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় রাখা হয়। আসলে এটি ততটা স্বাস্থ্যকর নয় যতটা ভাবা হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে চিনি, কৃত্রিম ফ্লেভার এবং প্রিজারভেটিভ থাকে। যা স্বাস্থ্যের জন্য মটেই ভালো নয়।
গ্রানোলা
গ্রানোলা এবং গ্রানোলা বার সম্পূর্ণ শস্য গুণের জন্য প্রশংসিত। তবে এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে চিনি যুক্ত করা হয় এবং ক্যালোরির মাত্রাও খুব বেশি থাকে। এর বিকল্প হিসেবে কম চিনি দিয়ে বাড়িতে তৈরি গ্রানোলা বা সাধারণ ওটস খেতে পারেন।
দই
খাদ্যতালিকায় দই হতে পারে স্বাস্থ্যকর। তবে ফ্লেভারযুক্ত দইয়ে চিনি থাকতে পারে, এ ক্ষেত্রে প্লেইন দই বা টক দই তালিকায় রাখতে পারেন।
প্রোটিন ড্রিংকস
প্রোটিন ড্রিংকস ও প্রোটিন বার অনেকের কাছে স্বাস্থ্যকর মনে হলেও, এগুলোর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং অপ্রয়োজনীয় উপাদান—যেমন কৃত্রিম রং যোগ করা থাকে। যা স্বাস্থ্যকর নয়।
স্পোর্টস ড্রিংকস
স্পোর্টস ড্রিংকস এবং এনার্জি বেভারেজে অনেকেই খেয়ে থাকেন। এতে প্রচুর পরিমাণে চিনি, কৃত্রিম রং ও ক্যাফেইনের মতো উচ্চ মাত্রার ক্যালরি উপাদান থাকে।
গ্লুটেন-ফ্রি স্ন্যাক্স
গ্লুটেন-ফ্রি স্ন্যাক্স সব সময় স্বাস্থ্যকর নাও হতে পারে। অনেক প্রক্রিয়াজাত গ্লুটেন-ফ্রি স্ন্যাকসের মধ্যে চিনি, পরিশোধিত শস্য ও অতিরিক্ত ক্যালরি থাকতে পারে।
পরিশোধিত শস্য
পরিশোধিত শস্য যা প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে তৈরি করা হয়। পরিশোধনের কারণে আঁশের মতো উপাদান ছাঁটাই পড়ে। ফলে প্রোটিন এবং ফাইবারের মতো পরিপূর্ণ পুষ্টি উপাদানের অভাব থাকে এবং এগুলোতে অতিরিক্ত চিনি অনেক বেশি পরিমাণে থাকতে পারে। অনেকেই সকালের নাশতায় পরিশোধিত শস্য দিয়ে তৈরি খাবার খেয়ে থাকেন, যা স্বাস্থ্যকর নয়।
স্মুদি
বাড়িতে তৈরি স্মুদি সাধারণত পুষ্টিবিদদের পছন্দের তালিকায় থাকে। তবে স্মুদিতে ফলের কনসেন্ট্রেট, চিনি এবং ফাইবারের অনেক অভাব থাকে।
ডায়েট সোডা
ভাবা হয়ে থাকে ডায়েট সোডা ‘নো সুগার’। এ ভেবে নিশ্চিন্তে নিয়মিত পান করা ত্যাগ করুন। এটি স্বাস্থ্যকর নয়। কৃত্রিম মিষ্টি থাকে যা অন্ত্রের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে। এ বিকল্প হিসেবে লেবু বা পুদিনা দিয়ে ঘরে তৈরি পানীয় পান করতে পারেন।
ভেগান মিট
অনেকে আমিষ খেতে পছন্দ করেন না। তবে এর পরিবর্তে বেছে নেন ভেগান এবং প্ল্যান্ট-বেসড মিট। তবে প্ল্যান্ট-বেসড মিট প্রক্রিয়াজাত খাবার। অত্যন্ত প্রক্রিয়াজাত উপাদান, লবণ, চিনি এবং আরও অনেক কিছু থাকে।
ফ্রোজেন দই
ফ্রোজেন দইকে অনেকেই স্বাস্থ্যকর হিসেবে মনে করেন। তবে এটি অতিরিক্ত চিনি, কৃত্রিম উপাদান এবং ফ্যাট যুক্ত থাকে। যদিও সাধারণ আইসক্রিমের তুলনায় কম ফ্যাটযুক্ত হয়ে থাকে। তবে অতিরিক্ত চিনির পরিমাণ ও ক্যালরি কখনো আইসক্রিমের থেকে বেশি হতে পারে।
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
১০ ঘণ্টা আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
১০ ঘণ্টা আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
১১ ঘণ্টা আগে