স্বাস্থ্য ডেস্ক
ঋতু পরিবর্তন বা অন্যান্য কারণে চারপাশে অনেকে স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদি কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছে। এসব কাশির দমক এতটাই যে রাতে ঠিকমতো ঘুমানো যায় না। গলা খুসখুস করে। কাশতে কাশতে পেট, পিঠ বা মাংসপেশি ব্যথা হয়ে যায়। কাশি হওয়ার শুরুর দিকেই ঘরোয়া উপায়ে সারানোর চেষ্টা করা হলে অনেক ক্ষেত্রে ভোগান্তি কম হয়।
ঘরোয়া উপাদান: লবণ, তুলসীপাতা, বাসকপাতা, মধু, আদা, তেজপাতা, হলুদ, গোলমরিচ, লবঙ্গ ইত্যাদি।
লবণ: এক গ্লাস গরম পানিতে আধা চা-চামচ লবণ মিশিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট ধরে গড়গড়া বা গার্গল করলে গলা ও জিহ্বা থেকে একধরনের পিচ্ছিল লালা বেরিয়ে আসতে থাকে। এই লালার সঙ্গে মিশে থাকে জীবাণু। এগুলোই মূলত গলা খুসখুস ভাবের জন্য দায়ী এবং এগুলো কাশিকে দীর্ঘস্থায়ী করে। লবণ মেশানো গরম পানিতে গার্গল করলে গলার ভেতরে খুসখুসে ভাব ও ব্যথার উপশম হয়। সেই সঙ্গে জীবাণু কমে গিয়ে কাশিও দ্রুত ভালো হতে থাকে।
মধু: এতে থাকা খাদ্য উপাদানগুলো শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে এবং ঠান্ডা লাগার প্রবণতা থেকে রক্ষা করে। কাশি হলে সকাল-বিকেল ২ চামচ করে মধু খেলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।
তুলসী ও বাসকপাতা: তুলসী বা বাসকপাতা থেঁতো করে এতে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে প্রতিদিন দুই থেকে তিনবার খেলে কাশি ভালো হয়।
আদা: আদা কুচি কুচি করে কেটে লবণ মিশিয়ে চিবোলে এর রস গলার খুসখুসে ভাব দূর করতে সাহায্য করে এবং কাশিও কমায়। এ ছাড়া আদাকুচি মেশানো চা-ও বেশ উপকারী।
অন্যান্য উপাদান: গোলমরিচ, তেজপাতা, কাঁচা হলুদ, লবঙ্গ পানিতে একসঙ্গে ফুটিয়ে নিয়ে এক গ্লাস পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে দুই থেকে তিন বেলা খেলে কাশি থেকে উপশম পাওয়া যায়।
ঋতু পরিবর্তন বা অন্যান্য কারণে চারপাশে অনেকে স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদি কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছে। এসব কাশির দমক এতটাই যে রাতে ঠিকমতো ঘুমানো যায় না। গলা খুসখুস করে। কাশতে কাশতে পেট, পিঠ বা মাংসপেশি ব্যথা হয়ে যায়। কাশি হওয়ার শুরুর দিকেই ঘরোয়া উপায়ে সারানোর চেষ্টা করা হলে অনেক ক্ষেত্রে ভোগান্তি কম হয়।
ঘরোয়া উপাদান: লবণ, তুলসীপাতা, বাসকপাতা, মধু, আদা, তেজপাতা, হলুদ, গোলমরিচ, লবঙ্গ ইত্যাদি।
লবণ: এক গ্লাস গরম পানিতে আধা চা-চামচ লবণ মিশিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট ধরে গড়গড়া বা গার্গল করলে গলা ও জিহ্বা থেকে একধরনের পিচ্ছিল লালা বেরিয়ে আসতে থাকে। এই লালার সঙ্গে মিশে থাকে জীবাণু। এগুলোই মূলত গলা খুসখুস ভাবের জন্য দায়ী এবং এগুলো কাশিকে দীর্ঘস্থায়ী করে। লবণ মেশানো গরম পানিতে গার্গল করলে গলার ভেতরে খুসখুসে ভাব ও ব্যথার উপশম হয়। সেই সঙ্গে জীবাণু কমে গিয়ে কাশিও দ্রুত ভালো হতে থাকে।
মধু: এতে থাকা খাদ্য উপাদানগুলো শরীর গরম রাখতে সাহায্য করে এবং ঠান্ডা লাগার প্রবণতা থেকে রক্ষা করে। কাশি হলে সকাল-বিকেল ২ চামচ করে মধু খেলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।
তুলসী ও বাসকপাতা: তুলসী বা বাসকপাতা থেঁতো করে এতে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে প্রতিদিন দুই থেকে তিনবার খেলে কাশি ভালো হয়।
আদা: আদা কুচি কুচি করে কেটে লবণ মিশিয়ে চিবোলে এর রস গলার খুসখুসে ভাব দূর করতে সাহায্য করে এবং কাশিও কমায়। এ ছাড়া আদাকুচি মেশানো চা-ও বেশ উপকারী।
অন্যান্য উপাদান: গোলমরিচ, তেজপাতা, কাঁচা হলুদ, লবঙ্গ পানিতে একসঙ্গে ফুটিয়ে নিয়ে এক গ্লাস পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে দুই থেকে তিন বেলা খেলে কাশি থেকে উপশম পাওয়া যায়।
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
২ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ দিন আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২ দিন আগে