ফিচার ডেস্ক
পুষ্টিগত কারণে ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য শুকনো ফল বা ড্রাই ফ্রুটস অনেক উপকারী। শুকনো ফলে আঁশ থাকে, যা চিনির শোষণকে ধীর করে দেয়। ফলে রক্তে শর্করা স্তরের বৃদ্ধি এড়ানো যায়। বিএমসি প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ড্রাই ফ্রুটসে উপকারী চর্বি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা ইনসুলিনের স্তর নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এ ছাড়া টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সহায়ক। তবে কোন ড্রাই ফ্রুটগুলো খাওয়া উচিত, সেসব নির্বাচন করার সময় কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে। এমন ফল নির্বাচন করা জরুরি, যেগুলোতে চিনি কম থাকে। যেমন বাদাম, আখরোট ও পিস্তাচিও। এগুলো অবশ্যই সুষম খাদ্যের অংশ হিসেবে পরিমিত খাওয়া উচিত।
কাঠবাদাম
ইউরোপীয় নিউট্রিশন জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, বাদাম ডায়াবেটিসের জন্য সেরা ড্রাই ফ্রুটসের মধ্যে একটি। এতে কম শর্করা এবং বেশি আঁশ থাকে। তাই এগুলো রক্তে শর্করার স্তর নিয়ন্ত্রণে রাখতে, হঠাৎ বৃদ্ধি কমাতে এবং রক্তপ্রবাহে গ্লুকোজের সুষম উপস্থিতি নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। তা ছাড়া বাদামে উপস্থিত ম্যাগনেশিয়াম শরীরের ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে, কোষের মাধ্যমে গ্লুকোজ শোষণ বাড়াতে এবং সঠিকভাবে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
আখরোট
ডায়াবেটিস মেটাবলিক রিসার্চ রিভিউ জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণা জানাচ্ছে, আখরোটে ডায়াবেটিসের জন্য বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে। এতে হৃৎপিণ্ডের জন্য স্বাস্থ্যকর ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা প্রদাহ কমাতে এবং হৃদ্রোগ থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করে। তা ছাড়া এর কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স রক্তপ্রবাহে গ্লুকোজের সুষম মাত্রা নিশ্চিত করে দ্রুত রক্তে শর্করার হার বৃদ্ধি এড়াতে পারে।
পেস্তাবাদাম
রিভিউ ডায়াবেটিক স্টাডিজ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, পেস্তাবাদাম ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষের উপকারে আসে। এটি প্রোটিন এবং ফাইবারে সমৃদ্ধ, যা রক্তে শর্করার স্তর নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। প্রোটিন কার্বোহাইড্রেট শোষণ ধীর করে ইনসুলিনের স্তর নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, আর ফাইবার হজমে সহায়ক এবং রক্তে শর্করা স্তরের দ্রুত বৃদ্ধি রোধ করে।
খেজুর
অন্যান্য শুকনা ফলের চেয়ে খেজুরে বেশি প্রাকৃতিক চিনি থাকে। তবে এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা গ্লুকোজ শোষণ কমিয়ে রক্তে শর্করা স্তর নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এগুলো পটাশিয়াম সমৃদ্ধ, যা স্বাভাবিক রক্তচাপ বজায় রাখতে সক্ষম। তবে খেজুর পরিমিত খাওয়া উচিত।
কিশমিশ
নিউট্রিশনাল সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা অনুযায়ী কিশমিশে প্রাকৃতিক চিনি থাকলেও একে পরিমিত পরিমাণে একটি সুষম ডায়াবেটিক ডায়েটের অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। এগুলোতে প্রচুর আঁশ থাকে, যা রক্তপ্রবাহে চিনির শোষণ ধীর করে এবং গ্লুকোজের স্তরে দ্রুত বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। তা ছাড়া এগুলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎস, যা কোষকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। তবে পরিমাণে মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, অতিরিক্ত খেলে শর্করার স্তর বেড়ে যেতে পারে।
পুষ্টিগত কারণে ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য শুকনো ফল বা ড্রাই ফ্রুটস অনেক উপকারী। শুকনো ফলে আঁশ থাকে, যা চিনির শোষণকে ধীর করে দেয়। ফলে রক্তে শর্করা স্তরের বৃদ্ধি এড়ানো যায়। বিএমসি প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ড্রাই ফ্রুটসে উপকারী চর্বি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা ইনসুলিনের স্তর নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এ ছাড়া টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে সহায়ক। তবে কোন ড্রাই ফ্রুটগুলো খাওয়া উচিত, সেসব নির্বাচন করার সময় কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে। এমন ফল নির্বাচন করা জরুরি, যেগুলোতে চিনি কম থাকে। যেমন বাদাম, আখরোট ও পিস্তাচিও। এগুলো অবশ্যই সুষম খাদ্যের অংশ হিসেবে পরিমিত খাওয়া উচিত।
কাঠবাদাম
ইউরোপীয় নিউট্রিশন জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, বাদাম ডায়াবেটিসের জন্য সেরা ড্রাই ফ্রুটসের মধ্যে একটি। এতে কম শর্করা এবং বেশি আঁশ থাকে। তাই এগুলো রক্তে শর্করার স্তর নিয়ন্ত্রণে রাখতে, হঠাৎ বৃদ্ধি কমাতে এবং রক্তপ্রবাহে গ্লুকোজের সুষম উপস্থিতি নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। তা ছাড়া বাদামে উপস্থিত ম্যাগনেশিয়াম শরীরের ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে, কোষের মাধ্যমে গ্লুকোজ শোষণ বাড়াতে এবং সঠিকভাবে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
আখরোট
ডায়াবেটিস মেটাবলিক রিসার্চ রিভিউ জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণা জানাচ্ছে, আখরোটে ডায়াবেটিসের জন্য বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে। এতে হৃৎপিণ্ডের জন্য স্বাস্থ্যকর ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা প্রদাহ কমাতে এবং হৃদ্রোগ থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করে। তা ছাড়া এর কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স রক্তপ্রবাহে গ্লুকোজের সুষম মাত্রা নিশ্চিত করে দ্রুত রক্তে শর্করার হার বৃদ্ধি এড়াতে পারে।
পেস্তাবাদাম
রিভিউ ডায়াবেটিক স্টাডিজ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, পেস্তাবাদাম ডায়াবেটিসে আক্রান্ত মানুষের উপকারে আসে। এটি প্রোটিন এবং ফাইবারে সমৃদ্ধ, যা রক্তে শর্করার স্তর নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। প্রোটিন কার্বোহাইড্রেট শোষণ ধীর করে ইনসুলিনের স্তর নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, আর ফাইবার হজমে সহায়ক এবং রক্তে শর্করা স্তরের দ্রুত বৃদ্ধি রোধ করে।
খেজুর
অন্যান্য শুকনা ফলের চেয়ে খেজুরে বেশি প্রাকৃতিক চিনি থাকে। তবে এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা গ্লুকোজ শোষণ কমিয়ে রক্তে শর্করা স্তর নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এগুলো পটাশিয়াম সমৃদ্ধ, যা স্বাভাবিক রক্তচাপ বজায় রাখতে সক্ষম। তবে খেজুর পরিমিত খাওয়া উচিত।
কিশমিশ
নিউট্রিশনাল সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা অনুযায়ী কিশমিশে প্রাকৃতিক চিনি থাকলেও একে পরিমিত পরিমাণে একটি সুষম ডায়াবেটিক ডায়েটের অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। এগুলোতে প্রচুর আঁশ থাকে, যা রক্তপ্রবাহে চিনির শোষণ ধীর করে এবং গ্লুকোজের স্তরে দ্রুত বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। তা ছাড়া এগুলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎস, যা কোষকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। তবে পরিমাণে মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, অতিরিক্ত খেলে শর্করার স্তর বেড়ে যেতে পারে।
দুই মাস বয়সী ছেলেকে নিয়ে ঢাকার মহাখালীতে সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে আছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের এক ব্যক্তি। জলবসন্তে (চিকেনপক্স) আক্রান্ত ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করান ৯ এপ্রিল। সংক্রামক এ রোগ শিশুটির শরীরে মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করেছে। এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্থিতিশীল বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগেক্যাম্পিউটেড টোমোগ্রাফি। এই খটমটে নামে না চিনলেও ‘সিটি স্ক্যান’ বললে সহজে চিনে ফেলি আমরা। চিকিৎসাক্ষেত্রে রোগ শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা এটি। অনেক সময় জীবন রক্ষাকারী প্রযুক্তি হিসেবে কাজ করে এটি। সাধারণত রোগনির্ণয়ে বা কোনো দুর্ঘটনার শিকার হলে কতটা ক্ষতি হয়েছে...
২ দিন আগেখুবই কমদামি দুটি ওষুধের সমন্বিত ব্যবহার প্রতিরোধ করতে পারে হাজার হাজার স্ট্রোক ও হৃদ্রোগ। সাম্প্রতিক এক গবেষণার বরাত দিয়ে এমনটাই জানিয়েছেন ব্রিটিশ ও সুইডিশ একদল গবেষক। তাঁরা বলেছেন, দুটি সস্তা ওষুধ একসঙ্গে ব্যবহার করলে হাজার হাজার হৃদ্রোগ বা স্ট্রোক প্রতিরোধ করা যেতে পারে এবং বহু মানুষের জীবন...
২ দিন আগেপেটের ফ্লু, যাকে ভাইরাল গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিসও বলা হয়, এটি পেটের এক ধরনের সংক্রমণ। এই সমস্যায় বমি ভাব, ডায়রিয়া, পেটব্যথা এবং ক্র্যাম্পের (পেটে মোচড় দেওয়া) মতো লক্ষণ দেখা যায়। এটি সাধারণত ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়। সাধারণত বেশির ভাগ পেটের ফ্লু–এর জন্য দায়ী নরোভাইরাস।
২ দিন আগে