ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
রক্তাক্ত একটি শিশুর ছবি ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। সাদা পোশাক পরিহিত শিশুর এ ছবিটি পুরনো। এমনকি এটি বাংলাদেশে তোলা ছবিও নয়। সামাজিক মাধ্যম টুইটার ও ফেসবুকে ছবিটি ২০১৯ ও ২০২০ সালে একাধিকবার ভাইরাল হয়েছে।
সম্প্রতি ফেসবুকে ছবিটি পোস্ট করে দাবি করা হচ্ছে, ছবিটি হেফাজতে ইসলামের মোদি-বিরোধী আন্দোলনের। এম ডি নাইম আহমেদ নামে একটি ফেসবুক আইডি থেকে পোস্ট করে ক্যাপশন দেয়া হয়- ‘আহা কি দৃশ্য আজ আমাদের জাতীয় মসজিদের দৃশ্য! বায়তুল মোকাররম মসজিদে ঢুকে পুলিশ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ এবং আওয়ামী লীগের নজিরবিহীন হামলা! রক্তাক্ত বাংলাদেশ! রক্তাক্ত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পবিত্র মসজিদ’।
ছবিটির ব্যাপারে রিভার্স সার্চ করে দেখা গেছে, ছবিটি ২০১৯ ও ২০২০ সালের একাধিক সময়ে টুইটার ও ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে টুইটারে পোস্ট করা এমন একটি ছবি পাওয়া যায়। এছাড়া ফেসবুকেও ২০২০ সালে ছবিটি পোস্ট করা হয়েছিল।
ছবিটির ব্যাপারে আরও বিস্তারিত সার্চ করে রক্তাক্ত শিশুর ছবিটির একটি ভিডিও ভার্সন পাওয়া গেছে। ২০১৯ সালের ২১ ডিসেম্বর একটি টুইটার থ্রেডে ভিডিওটি পাওয়া যায়। টুইটারে সেই কমেন্টটির ক্যাপশনে বলা হয়েছে, ভিডিওটি ভারতের উত্তর-প্রদেশের নাজিবাবাদের ঘটনা।
রক্তাক্ত একটি শিশুর ছবি ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। সাদা পোশাক পরিহিত শিশুর এ ছবিটি পুরনো। এমনকি এটি বাংলাদেশে তোলা ছবিও নয়। সামাজিক মাধ্যম টুইটার ও ফেসবুকে ছবিটি ২০১৯ ও ২০২০ সালে একাধিকবার ভাইরাল হয়েছে।
সম্প্রতি ফেসবুকে ছবিটি পোস্ট করে দাবি করা হচ্ছে, ছবিটি হেফাজতে ইসলামের মোদি-বিরোধী আন্দোলনের। এম ডি নাইম আহমেদ নামে একটি ফেসবুক আইডি থেকে পোস্ট করে ক্যাপশন দেয়া হয়- ‘আহা কি দৃশ্য আজ আমাদের জাতীয় মসজিদের দৃশ্য! বায়তুল মোকাররম মসজিদে ঢুকে পুলিশ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ এবং আওয়ামী লীগের নজিরবিহীন হামলা! রক্তাক্ত বাংলাদেশ! রক্তাক্ত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পবিত্র মসজিদ’।
ছবিটির ব্যাপারে রিভার্স সার্চ করে দেখা গেছে, ছবিটি ২০১৯ ও ২০২০ সালের একাধিক সময়ে টুইটার ও ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে টুইটারে পোস্ট করা এমন একটি ছবি পাওয়া যায়। এছাড়া ফেসবুকেও ২০২০ সালে ছবিটি পোস্ট করা হয়েছিল।
ছবিটির ব্যাপারে আরও বিস্তারিত সার্চ করে রক্তাক্ত শিশুর ছবিটির একটি ভিডিও ভার্সন পাওয়া গেছে। ২০১৯ সালের ২১ ডিসেম্বর একটি টুইটার থ্রেডে ভিডিওটি পাওয়া যায়। টুইটারে সেই কমেন্টটির ক্যাপশনে বলা হয়েছে, ভিডিওটি ভারতের উত্তর-প্রদেশের নাজিবাবাদের ঘটনা।
যুবলীগ নেতাকে গুলি চালানোর সময় এক নারী এসে সন্ত্রাসীদের তাড়া করেছেন—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
১ দিন আগেবাংলাদেশে এক হিন্দু নারী ইসলাম ধর্ম গ্রহণে রাজি না হওয়ায় ও জিযিয়া কর দিতে অস্বীকার করায় মুসলমানেরা পুরো হরিজন কলোনি আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হয়েছে।
২ দিন আগেদুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৪ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
৫ দিন আগে