অদ্বৈত কুমার আকাশ, নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়া-নাটোর মহাসড়কের যোগাযোগব্যবস্থায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে রিফ্লেকটিভ রোড স্টাড লাইট। এ অঞ্চলের রাস্তায় সাদা আর হলুদ দাগ টানা আগে দেখা গেলেও রিফ্লেকটিভ রোড স্টাড লাইট ছিল না। এবার প্রথমবারের মতো এ লাইট স্থাপন করা হচ্ছে। এদিকে মহাসড়কের বগুড়ার অংশ প্রশস্তকরণ কাজও শেষের দিকে। এতে মহাসড়কটি এখন জাতীয় মহাসড়কে উন্নীত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চালক ও যাত্রীরা।
বগুড়া সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, উত্তরাঞ্চলের প্রবেশদ্বার বগুড়াসহ অন্যান্য জেলা থেকে আসা ১৫ হাজারের বেশি বিভিন্ন যানবাহন প্রতিদিন চলাচল করে বগুড়া-নাটোর মহাসড়কে। সড়কটি সরু হওয়ার কারণে একসঙ্গে দুটি বাস ও ট্রাক অতিক্রম করার সময় সমস্যা হচ্ছিল। চালকেরা সামান্য অসতর্ক হলেই দুর্ঘটনা ঘটত।
যানবাহন চলাচলের সুবিধার্থে সরকার ২০২০ সালের শেষের দিকে বগুড়া-নাটোর ৬২ কিলোমিটার মহাসড়ক প্রশস্তকরণের কাজ শুরু করে। ৭০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৮ ফুট থেকে বাড়িয়ে ৩৪ ফুট চওড়া করা হয়েছে সড়ক। এ সড়কটিতে দক্ষিণাঞ্চলের খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ১৫ জেলার সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ১৩ জেলার যোগাযোগ রয়েছে।
চালকেরা জানান, মহাসড়কের দুই পাশের লাল ও মাঝখানের হলুদ রিফ্লেকটিভ রোড স্টাড লাইটের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সব ধরনের গাড়ির হেডলাইটের আলো ওই রিফ্লেকটিভ রোড স্টাডে পড়ামাত্র তা জ্বল জ্বল করে। এতে দুর্ঘটনা রোধ করা সম্ভব।
মোটরবাইকচালক শুভ আহম্মেদ বলেন, ‘রাস্তায় এই লাইটগুলো স্থাপনের ফলে রাতে যখন মোটরসাইকেল নিয়ে চলাচল করি তখন রাস্তাটা দেখতে খুব ভালো লাগে। খুব সহজেই বোঝা যায় কোনদিক দিয়ে গাড়ি নিয়ে যেতে হবে।’
ট্রাকচালক জুয়েল রানা বলেন, মহাসড়কের এ লাইটগুলো শুধু সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেনি, এতে দুর্ঘটনাও অনেক কমবে। রাতের বেলায় চালকদের গাড়ি সাইড দিতে সমস্যা হয়। দুই পাশে ও মাঝখানে লাইট থাকায় এখন সমস্যা হয় না।
বগুড়া সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আসাদুজ্জামান জানান, রাতের বেলায় রাস্তায় গাড়ি নির্বিঘ্নে চলাচলের জন্য নিরাপত্তামূলক নির্দেশিকা দেয় রিফ্লেকটিভ রোড স্টাড। এই আলোতে কুয়াশার মধ্যে গাড়ি চালানোর সময় দুর্ঘটনার ঝুঁকি খুবই কম থাকে। এ ছাড়া মহাসড়কে রাতের বেলা আলো থাকে না বিধায় রাস্তা আলোকিত রাখে এই রিফ্লেকটিভ রোড স্টাড।
বগুড়া-নাটোর মহাসড়কের যোগাযোগব্যবস্থায় নতুন মাত্রা যোগ করেছে রিফ্লেকটিভ রোড স্টাড লাইট। এ অঞ্চলের রাস্তায় সাদা আর হলুদ দাগ টানা আগে দেখা গেলেও রিফ্লেকটিভ রোড স্টাড লাইট ছিল না। এবার প্রথমবারের মতো এ লাইট স্থাপন করা হচ্ছে। এদিকে মহাসড়কের বগুড়ার অংশ প্রশস্তকরণ কাজও শেষের দিকে। এতে মহাসড়কটি এখন জাতীয় মহাসড়কে উন্নীত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চালক ও যাত্রীরা।
বগুড়া সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, উত্তরাঞ্চলের প্রবেশদ্বার বগুড়াসহ অন্যান্য জেলা থেকে আসা ১৫ হাজারের বেশি বিভিন্ন যানবাহন প্রতিদিন চলাচল করে বগুড়া-নাটোর মহাসড়কে। সড়কটি সরু হওয়ার কারণে একসঙ্গে দুটি বাস ও ট্রাক অতিক্রম করার সময় সমস্যা হচ্ছিল। চালকেরা সামান্য অসতর্ক হলেই দুর্ঘটনা ঘটত।
যানবাহন চলাচলের সুবিধার্থে সরকার ২০২০ সালের শেষের দিকে বগুড়া-নাটোর ৬২ কিলোমিটার মহাসড়ক প্রশস্তকরণের কাজ শুরু করে। ৭০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৮ ফুট থেকে বাড়িয়ে ৩৪ ফুট চওড়া করা হয়েছে সড়ক। এ সড়কটিতে দক্ষিণাঞ্চলের খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ১৫ জেলার সঙ্গে উত্তরাঞ্চলের রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ১৩ জেলার যোগাযোগ রয়েছে।
চালকেরা জানান, মহাসড়কের দুই পাশের লাল ও মাঝখানের হলুদ রিফ্লেকটিভ রোড স্টাড লাইটের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সব ধরনের গাড়ির হেডলাইটের আলো ওই রিফ্লেকটিভ রোড স্টাডে পড়ামাত্র তা জ্বল জ্বল করে। এতে দুর্ঘটনা রোধ করা সম্ভব।
মোটরবাইকচালক শুভ আহম্মেদ বলেন, ‘রাস্তায় এই লাইটগুলো স্থাপনের ফলে রাতে যখন মোটরসাইকেল নিয়ে চলাচল করি তখন রাস্তাটা দেখতে খুব ভালো লাগে। খুব সহজেই বোঝা যায় কোনদিক দিয়ে গাড়ি নিয়ে যেতে হবে।’
ট্রাকচালক জুয়েল রানা বলেন, মহাসড়কের এ লাইটগুলো শুধু সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেনি, এতে দুর্ঘটনাও অনেক কমবে। রাতের বেলায় চালকদের গাড়ি সাইড দিতে সমস্যা হয়। দুই পাশে ও মাঝখানে লাইট থাকায় এখন সমস্যা হয় না।
বগুড়া সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আসাদুজ্জামান জানান, রাতের বেলায় রাস্তায় গাড়ি নির্বিঘ্নে চলাচলের জন্য নিরাপত্তামূলক নির্দেশিকা দেয় রিফ্লেকটিভ রোড স্টাড। এই আলোতে কুয়াশার মধ্যে গাড়ি চালানোর সময় দুর্ঘটনার ঝুঁকি খুবই কম থাকে। এ ছাড়া মহাসড়কে রাতের বেলা আলো থাকে না বিধায় রাস্তা আলোকিত রাখে এই রিফ্লেকটিভ রোড স্টাড।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪