হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের প্রথমবারের মতো চরাঞ্চলে জিরা চাষ করছেন এক চাষি। মসলা হিসেবে জিরা বহুল ব্যবহার থেকেই এর চাষে অনুপ্রাণিত হয়েছেন তিনি।
জিরা চাষ করে লাখ টাকা আয় হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন উপজেলার আজিমনগর ইউনিয়নের হাতিঘাটা এলাকার চাষি বারেক আলী। তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলার দর্শনা এলাকার মৃত মিরাজ উদ্দিনের ছেলে।
বারেক আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০ বছর আগে আজিমনগর ইউনিয়নের হাতিঘাটা আশ্রয়ণ প্রকল্পের সরকারি ঘরে বসবাস শুরু করি। বাবার বাড়ি চুয়াডাঙ্গা জেলার দর্শনা এলাকা থেকে এক কেজি জিরার বীজ নিয়ে আসি। চরের ৩৩ শতাংশ জমিতে জেলায় প্রথম জিরা চাষ করি।’
বারেক আলী আরও বলেন, ‘জিরা চাষে একাধিকবার নিড়ানি ও সার দেওয়ার কারণে খরচটা বেশি। ৩৩ শতাংশ জমিতে ২৫ হাজার টাকার মতো খরচ হয়েছে। ফলন অনেক ভালো হয়েছে। লাখ টাকার মতো বিক্রি করতে পারব বলে আশা রাখি।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত বছর ৭০০ মণ ভুট্টা বিক্রি করেছি। কৃষিকাজ করে এক মেয়েকে মানিকগঞ্জ শহরের দেবেন্দ্র কলেজে পড়াশোনা করাচ্ছি। ছেলেকে পড়াচ্ছি ফরিদপুরের সরকারি ইয়াছিন কলেজে।’
জিরা চাষ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল গাফফার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হরিরামপুরের চরাঞ্চলে বারেক আলী নামের কৃষকের জিরার ফলন ভালো হয়েছে। জিরাগাছ সাধারণত ২০ থেকে ৩০ সেন্টিমিটার লম্বা হয়। প্রধান কাণ্ডের ওপর আরও তিন থেকে পাঁচটা প্রধান প্রাথমিক শাখা বের হয়। যেখান থেকে আবার দুই থেকে তিনটা মাধ্যমিক শাখা উৎপন্ন হয়।’
এ ছাড়া তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমানে চার ধরনের জিরা উৎপন্ন হয়। সেগুলো হলো লম্বা, খাটো, গোলাপি ও সাদা ফুল। জিরা উষ্ণমণ্ডলীয় ফসল, কিন্তু মধ্যম মানের আবহাওয়া বেশি পছন্দ করে। শীতকালীন ফসল হিসেবে এর আবাদ হয়। সাধারণত নভেম্বর থেকে ডিসেম্বরে জিরার বীজ বপন করা হয়। ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে যখন শুষ্ক আবহাওয়া বিরাজ করে, তখন ফুল ফোটে ও বীজ গঠন সম্পন্ন হয়। ৮০ থেকে ১২০ দিনের মধ্যে জিরা পরিপক্ব হয়।’
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের প্রথমবারের মতো চরাঞ্চলে জিরা চাষ করছেন এক চাষি। মসলা হিসেবে জিরা বহুল ব্যবহার থেকেই এর চাষে অনুপ্রাণিত হয়েছেন তিনি।
জিরা চাষ করে লাখ টাকা আয় হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন উপজেলার আজিমনগর ইউনিয়নের হাতিঘাটা এলাকার চাষি বারেক আলী। তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলার দর্শনা এলাকার মৃত মিরাজ উদ্দিনের ছেলে।
বারেক আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০ বছর আগে আজিমনগর ইউনিয়নের হাতিঘাটা আশ্রয়ণ প্রকল্পের সরকারি ঘরে বসবাস শুরু করি। বাবার বাড়ি চুয়াডাঙ্গা জেলার দর্শনা এলাকা থেকে এক কেজি জিরার বীজ নিয়ে আসি। চরের ৩৩ শতাংশ জমিতে জেলায় প্রথম জিরা চাষ করি।’
বারেক আলী আরও বলেন, ‘জিরা চাষে একাধিকবার নিড়ানি ও সার দেওয়ার কারণে খরচটা বেশি। ৩৩ শতাংশ জমিতে ২৫ হাজার টাকার মতো খরচ হয়েছে। ফলন অনেক ভালো হয়েছে। লাখ টাকার মতো বিক্রি করতে পারব বলে আশা রাখি।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত বছর ৭০০ মণ ভুট্টা বিক্রি করেছি। কৃষিকাজ করে এক মেয়েকে মানিকগঞ্জ শহরের দেবেন্দ্র কলেজে পড়াশোনা করাচ্ছি। ছেলেকে পড়াচ্ছি ফরিদপুরের সরকারি ইয়াছিন কলেজে।’
জিরা চাষ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল গাফফার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হরিরামপুরের চরাঞ্চলে বারেক আলী নামের কৃষকের জিরার ফলন ভালো হয়েছে। জিরাগাছ সাধারণত ২০ থেকে ৩০ সেন্টিমিটার লম্বা হয়। প্রধান কাণ্ডের ওপর আরও তিন থেকে পাঁচটা প্রধান প্রাথমিক শাখা বের হয়। যেখান থেকে আবার দুই থেকে তিনটা মাধ্যমিক শাখা উৎপন্ন হয়।’
এ ছাড়া তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমানে চার ধরনের জিরা উৎপন্ন হয়। সেগুলো হলো লম্বা, খাটো, গোলাপি ও সাদা ফুল। জিরা উষ্ণমণ্ডলীয় ফসল, কিন্তু মধ্যম মানের আবহাওয়া বেশি পছন্দ করে। শীতকালীন ফসল হিসেবে এর আবাদ হয়। সাধারণত নভেম্বর থেকে ডিসেম্বরে জিরার বীজ বপন করা হয়। ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে যখন শুষ্ক আবহাওয়া বিরাজ করে, তখন ফুল ফোটে ও বীজ গঠন সম্পন্ন হয়। ৮০ থেকে ১২০ দিনের মধ্যে জিরা পরিপক্ব হয়।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪