সাখাওয়াত ফাহাদ, ঢাকা
‘তিথির নীল তোয়ালে’ পেয়ে যেন হাঁপ ছেড়ে বাঁচলেন রায়েরবাজার থেকে মেলায় আসা সারিয়া সুলতানা। হুমায়ূন আহমেদের এই বইয়ের জন্য তিনটি প্রকাশনী ঘুরে অবশেষে সময় প্রকাশনীতে এসে বইটি পেয়েছেন তিনি। তাঁর মুখে বিশ্বজয়ের হাসি।
পাঠকদের এই হাসিতে হুমায়ূন আহমেদ আছেন। পাঠকের হৃদয়ে জায়গা করে নেওয়া এই কালজয়ী লেখকের বইয়ের চাহিদা ছড়িয়ে পড়ছে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে। আশি-নব্বইয়ের দশকে জনপ্রিয় হওয়া হুমায়ূন আহমেদের বইগুলো বর্তমানের কিশোর-তরুণেরাও খুঁজে ফিরছেন হন্যে হয়ে।
তাম্রলিপির শম্পা আক্তার প্রিয়া জানান, এবারের মেলায় প্রকাশনীটি হুমায়ূন আহমেদের সেরা পাঁচ উপন্যাস, সায়েন্স ফিকশন, মুক্তিযুদ্ধের উপন্যাস, কিশোর গল্প, হিমু, ভৌতিক উপন্যাস, প্রেমের উপন্যাস এনেছে। তিনি বলেন, তাঁর গল্প বা উপন্যাসগুলো অনেকের কাছেই আছে। তবুও একসঙ্গে তাঁর উপন্যাস, গল্পগুলো অনেকেই সংগ্রহে রাখতে চান।
হুমায়ূন আহমেদের নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অন্যপ্রকাশ। অন্যপ্রকাশের এক পাশে ‘হুমায়ূন কর্নার’। সেখানে ‘বৃষ্টিবিলাস’, ‘একজন মায়াবতী’, ‘শুভ্র’, ‘দেয়াল’, ‘জ্যোৎস্না ও জননীর গল্প’সহ ‘হিমু’ ও ‘মিসির আলী’ সিরিজের বইগুলো দেদার কিনছেন পাঠকেরা।
অন্যপ্রকাশ থেকে হুমায়ূন আহমেদের বেশ কিছু বই কিনেছেন রায়হান জামিল। কোন বই কিনেছেন জিজ্ঞেস করতেই তিনি বলেন, “‘নন্দিত নরকে”, “রূপার পালঙ্ক”, “শঙ্খনীল কারাগার”, “হিমুর নীল জ্যোৎস্না” কিনেছি।’ হুমায়ূন আহমেদ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘তাঁর লেখা এত সুন্দর আর সহজ যে পড়তে খুবই ভালো লাগে। গল্পের চরিত্রগুলোও খুব আকর্ষণীয়। তাঁর বই অর্ধেক পড়ে রাখা যায় না, পুরোটা এক বসায় শেষ করতে হয়। মেলায় এলে তাঁর একটা বই অবশ্যই কিনি।’
অন্বেষা প্রকাশনীর প্রকাশক শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ‘এখনো মেলায় আসা নতুন পাঠকদের হুমায়ূন আহমেদের বইয়ের প্রতি একটা মোহ কাজ করে। আমাদের মতোই নতুন প্রজন্মও স্যারের বই পড়েই এগোতে চাচ্ছে। রূপা চরিত্র নিয়ে একটিই বই আছে, সেটি আমাদের এখানে আছে। “হিমুর মধ্য দুপুর’’, “হিমুর হাতে কয়েকটি নীল পদ্ম’’, “অমানুষ’’, “তন্দ্রাবিলাশ’’ বইগুলো এখনো পাঠকেরা কিনছেন। তিনি আগে যেমন জনপ্রিয় ছিলেন, এখনো তেমনই আছেন।’
মেলায় গতকাল বুধবার নতুন বই এসেছে ১১৪টি। এর মধ্যে ৪৪টি কবিতা ও ১৩টি করে উপন্যাস ও গল্পের বই রয়েছে। এগুলোর মধ্যে আগামী প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়েছে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর স্মৃতিচারণা ‘বাংলাদেশে সিভিল ও আর্মি ব্যুরোক্রাসির লড়াই’ এবং ড. মোহাম্মদ হান্নানের ‘বাঙালির মুক্তির সংগ্রামের ইতিহাস’, পাঞ্জেরি পাবলিকেশন প্রকাশিত পিয়াস মজিদের কাব্যগ্রন্থ ‘এ সকাল সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়’, অন্যপ্রকাশ প্রকাশিত মৌরি মরিয়মের উপন্যাস ‘অলিন্দ অনলে’ এবং অনুপম প্রকাশনী প্রকাশিত মুহম্মদ জাফর ইকবালের গণিতবিষয়ক বই ‘কমপ্লেকস সংখ্যা’ উল্লেখযোগ্য।
‘তিথির নীল তোয়ালে’ পেয়ে যেন হাঁপ ছেড়ে বাঁচলেন রায়েরবাজার থেকে মেলায় আসা সারিয়া সুলতানা। হুমায়ূন আহমেদের এই বইয়ের জন্য তিনটি প্রকাশনী ঘুরে অবশেষে সময় প্রকাশনীতে এসে বইটি পেয়েছেন তিনি। তাঁর মুখে বিশ্বজয়ের হাসি।
পাঠকদের এই হাসিতে হুমায়ূন আহমেদ আছেন। পাঠকের হৃদয়ে জায়গা করে নেওয়া এই কালজয়ী লেখকের বইয়ের চাহিদা ছড়িয়ে পড়ছে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে। আশি-নব্বইয়ের দশকে জনপ্রিয় হওয়া হুমায়ূন আহমেদের বইগুলো বর্তমানের কিশোর-তরুণেরাও খুঁজে ফিরছেন হন্যে হয়ে।
তাম্রলিপির শম্পা আক্তার প্রিয়া জানান, এবারের মেলায় প্রকাশনীটি হুমায়ূন আহমেদের সেরা পাঁচ উপন্যাস, সায়েন্স ফিকশন, মুক্তিযুদ্ধের উপন্যাস, কিশোর গল্প, হিমু, ভৌতিক উপন্যাস, প্রেমের উপন্যাস এনেছে। তিনি বলেন, তাঁর গল্প বা উপন্যাসগুলো অনেকের কাছেই আছে। তবুও একসঙ্গে তাঁর উপন্যাস, গল্পগুলো অনেকেই সংগ্রহে রাখতে চান।
হুমায়ূন আহমেদের নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অন্যপ্রকাশ। অন্যপ্রকাশের এক পাশে ‘হুমায়ূন কর্নার’। সেখানে ‘বৃষ্টিবিলাস’, ‘একজন মায়াবতী’, ‘শুভ্র’, ‘দেয়াল’, ‘জ্যোৎস্না ও জননীর গল্প’সহ ‘হিমু’ ও ‘মিসির আলী’ সিরিজের বইগুলো দেদার কিনছেন পাঠকেরা।
অন্যপ্রকাশ থেকে হুমায়ূন আহমেদের বেশ কিছু বই কিনেছেন রায়হান জামিল। কোন বই কিনেছেন জিজ্ঞেস করতেই তিনি বলেন, “‘নন্দিত নরকে”, “রূপার পালঙ্ক”, “শঙ্খনীল কারাগার”, “হিমুর নীল জ্যোৎস্না” কিনেছি।’ হুমায়ূন আহমেদ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘তাঁর লেখা এত সুন্দর আর সহজ যে পড়তে খুবই ভালো লাগে। গল্পের চরিত্রগুলোও খুব আকর্ষণীয়। তাঁর বই অর্ধেক পড়ে রাখা যায় না, পুরোটা এক বসায় শেষ করতে হয়। মেলায় এলে তাঁর একটা বই অবশ্যই কিনি।’
অন্বেষা প্রকাশনীর প্রকাশক শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ‘এখনো মেলায় আসা নতুন পাঠকদের হুমায়ূন আহমেদের বইয়ের প্রতি একটা মোহ কাজ করে। আমাদের মতোই নতুন প্রজন্মও স্যারের বই পড়েই এগোতে চাচ্ছে। রূপা চরিত্র নিয়ে একটিই বই আছে, সেটি আমাদের এখানে আছে। “হিমুর মধ্য দুপুর’’, “হিমুর হাতে কয়েকটি নীল পদ্ম’’, “অমানুষ’’, “তন্দ্রাবিলাশ’’ বইগুলো এখনো পাঠকেরা কিনছেন। তিনি আগে যেমন জনপ্রিয় ছিলেন, এখনো তেমনই আছেন।’
মেলায় গতকাল বুধবার নতুন বই এসেছে ১১৪টি। এর মধ্যে ৪৪টি কবিতা ও ১৩টি করে উপন্যাস ও গল্পের বই রয়েছে। এগুলোর মধ্যে আগামী প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়েছে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর স্মৃতিচারণা ‘বাংলাদেশে সিভিল ও আর্মি ব্যুরোক্রাসির লড়াই’ এবং ড. মোহাম্মদ হান্নানের ‘বাঙালির মুক্তির সংগ্রামের ইতিহাস’, পাঞ্জেরি পাবলিকেশন প্রকাশিত পিয়াস মজিদের কাব্যগ্রন্থ ‘এ সকাল সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়’, অন্যপ্রকাশ প্রকাশিত মৌরি মরিয়মের উপন্যাস ‘অলিন্দ অনলে’ এবং অনুপম প্রকাশনী প্রকাশিত মুহম্মদ জাফর ইকবালের গণিতবিষয়ক বই ‘কমপ্লেকস সংখ্যা’ উল্লেখযোগ্য।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪