শিপুল ইসলাম, রংপুর
রংপুরে ইফতারির বাজারে মুখরোচক শত পদের মধ্যে শেষ মুহূর্তে তিনটি পদ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মেহমানবাড়ির ছানার পোলাও, মহুয়ার মামা হালিম ও কোর্ট মসজিদের আব্দুল কাইয়ুমের মাঠা। বিকেলে ইফতারির পসরা নিয়ে বসার আগেই দোকানগুলোয় লাইন পড়ে যায় এই পদগুলোর জন্য। বিক্রেতারা বলছেন, শেষ মুহূর্তে এগুলোর চাহিদা বেড়েছে
কয়েক গুণ।
সম্প্রতি নগরী ঘুরে দেখা গেছে, ইফতারির দোকানে দৃষ্টিনন্দনভাবে ছানার পোলাও পরিবেশনের জন্য সাজিয়ে রাখা হয়েছে। অন্যান্য মিষ্টিজাতীয় খাবার থেকে ছানার পোলাও একটু ভিন্ন হওয়ায় রংপুরে ইফতারের টেবিলে ঠাঁই পায় পদটি।
পায়রা চত্বরে মেহমানবাড়িতে ছানার পোলাও কিনতে আসা শালবন গ্রামের গৃহবধূ রুমা আক্তার বলেন, ‘ইফতারির অন্যান্য পদের মধ্যে ব্যতিক্রম হওয়ায় স্থান করে নিয়েছে ছানার পোলাও। তা ছাড়া রংপুরের এটি ঐতিহ্যবাহী পদ হওয়ায় কমবেশি অন্যান্য পদের সঙ্গে সবাই এই পদ কেনেন। ছানার পোলাও ছাড়া যেন অসম্পূর্ণ থাকে ইফতারির থালা।’
মেহমানবাড়ির ছানার পোলাওয়ের কর্মী শাখাওয়াত হোসেন জানান, অন্যান্য পদের চেয়ে এখন ছানার পোলাও বিক্রি বেড়েছে। প্রতিকেজি ৪০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।ছানার পোলাওয়ের পরে যে পদটি জনপ্রিয় সেটি হলো মহুয়ার মামা হালিম। নগরজুড়ে এ হালিমের সুনাম থাকায় সারা দিনের রোজা শেষে অনেকে হালিম কিনতে ভিড় জমান মহুয়া ব্রেড অ্যান্ড কনফেকশনারিতে।
হালিম কিনতে আসা গুপ্তপাড়ার বাসিন্দা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বাসার সবার পছন্দ মহুয়ার মামা হালিম। রমজানে এই হালিমের খুব চাহিদা। একটু দেরি হলে আর পাওয়া যায় না। এর স্বাদ এখনও আগের মতোই আছে।
মহুয়া ব্রেড অ্যান্ড কনফেকশনারির স্বত্বাধিকারী নুরুল ইসলাম মুন্না বলেন, টাটকা খাসির মাংস, কয়েক প্রকারের ডাল ও মসলার সংশ্রিণের সুস্বাদু এ হালিম তৈরি করা হয়। সারা বছরই এই হালিমের চাহিদা থাকে। কিন্তু রমজানে বেশি।
ছানার পোলাও ও মামা হালিমের পাশাপাশি আব্দুল কাইয়ুমের মাঠাও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে রংপুরের ইফতারিতে। দুধ, চিনি, টক দই, লবণ ও এলাচের সংমিশ্রণে তৈরি মাঠা তৃষ্ণা মেটাচ্ছে রোজাদারদের।
রমজানের শুরু থেকেই আব্দুল কাইয়ুমের মাঠা পরিবারের জন্য কিনে নিয়ে যান মুন্সিপাড়ার বাসিন্দা নয়ন মিয়া। তিনি বলেন, ‘রমজানে এবার খুব দাবদাহ। তাই ইফতারে মানসম্মত ঠান্ডা কিছু দরকার। সেই জায়গা থেকেই আব্দুল কাইয়ুমের সুস্বাদু মাঠা কিনে নিয়ে যাই। পরিবারের লোকজনের খুব পছন্দ, ইফতারে তৃপ্তিভরে খাই।’
রংপুরে ইফতারির বাজারে মুখরোচক শত পদের মধ্যে শেষ মুহূর্তে তিনটি পদ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মেহমানবাড়ির ছানার পোলাও, মহুয়ার মামা হালিম ও কোর্ট মসজিদের আব্দুল কাইয়ুমের মাঠা। বিকেলে ইফতারির পসরা নিয়ে বসার আগেই দোকানগুলোয় লাইন পড়ে যায় এই পদগুলোর জন্য। বিক্রেতারা বলছেন, শেষ মুহূর্তে এগুলোর চাহিদা বেড়েছে
কয়েক গুণ।
সম্প্রতি নগরী ঘুরে দেখা গেছে, ইফতারির দোকানে দৃষ্টিনন্দনভাবে ছানার পোলাও পরিবেশনের জন্য সাজিয়ে রাখা হয়েছে। অন্যান্য মিষ্টিজাতীয় খাবার থেকে ছানার পোলাও একটু ভিন্ন হওয়ায় রংপুরে ইফতারের টেবিলে ঠাঁই পায় পদটি।
পায়রা চত্বরে মেহমানবাড়িতে ছানার পোলাও কিনতে আসা শালবন গ্রামের গৃহবধূ রুমা আক্তার বলেন, ‘ইফতারির অন্যান্য পদের মধ্যে ব্যতিক্রম হওয়ায় স্থান করে নিয়েছে ছানার পোলাও। তা ছাড়া রংপুরের এটি ঐতিহ্যবাহী পদ হওয়ায় কমবেশি অন্যান্য পদের সঙ্গে সবাই এই পদ কেনেন। ছানার পোলাও ছাড়া যেন অসম্পূর্ণ থাকে ইফতারির থালা।’
মেহমানবাড়ির ছানার পোলাওয়ের কর্মী শাখাওয়াত হোসেন জানান, অন্যান্য পদের চেয়ে এখন ছানার পোলাও বিক্রি বেড়েছে। প্রতিকেজি ৪০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।ছানার পোলাওয়ের পরে যে পদটি জনপ্রিয় সেটি হলো মহুয়ার মামা হালিম। নগরজুড়ে এ হালিমের সুনাম থাকায় সারা দিনের রোজা শেষে অনেকে হালিম কিনতে ভিড় জমান মহুয়া ব্রেড অ্যান্ড কনফেকশনারিতে।
হালিম কিনতে আসা গুপ্তপাড়ার বাসিন্দা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বাসার সবার পছন্দ মহুয়ার মামা হালিম। রমজানে এই হালিমের খুব চাহিদা। একটু দেরি হলে আর পাওয়া যায় না। এর স্বাদ এখনও আগের মতোই আছে।
মহুয়া ব্রেড অ্যান্ড কনফেকশনারির স্বত্বাধিকারী নুরুল ইসলাম মুন্না বলেন, টাটকা খাসির মাংস, কয়েক প্রকারের ডাল ও মসলার সংশ্রিণের সুস্বাদু এ হালিম তৈরি করা হয়। সারা বছরই এই হালিমের চাহিদা থাকে। কিন্তু রমজানে বেশি।
ছানার পোলাও ও মামা হালিমের পাশাপাশি আব্দুল কাইয়ুমের মাঠাও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে রংপুরের ইফতারিতে। দুধ, চিনি, টক দই, লবণ ও এলাচের সংমিশ্রণে তৈরি মাঠা তৃষ্ণা মেটাচ্ছে রোজাদারদের।
রমজানের শুরু থেকেই আব্দুল কাইয়ুমের মাঠা পরিবারের জন্য কিনে নিয়ে যান মুন্সিপাড়ার বাসিন্দা নয়ন মিয়া। তিনি বলেন, ‘রমজানে এবার খুব দাবদাহ। তাই ইফতারে মানসম্মত ঠান্ডা কিছু দরকার। সেই জায়গা থেকেই আব্দুল কাইয়ুমের সুস্বাদু মাঠা কিনে নিয়ে যাই। পরিবারের লোকজনের খুব পছন্দ, ইফতারে তৃপ্তিভরে খাই।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪