এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগ থেকে স্নাতকে ৩.৬৯ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছি স্নাতকোত্তরে। একই বিভাগ থেকে ৩.৯৮ পেয়ে উত্তীর্ণ হই। পরে সরকারি চাকরির প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করলাম। প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ব্যাংকের বিগত সালের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করা শুরু করি। একই সঙ্গে ইংরেজি ও বাংলা পত্রিকা নিয়মিত পড়ার অভ্যাস তৈরি করি। স্নাতকোত্তরে থিসিস থাকায় গবেষণাপত্র লেখার হাত আগে থেকেই ছিল। আন্তর্জাতিক জার্নালে দুটি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে আমার। তাই যখন পত্রিকা পড়তাম, তখন ব্যবসা-বাণিজ্য, সম্পাদকীয় এবং আন্তর্জাতিক অংশ থেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ নিয়ে নিজের মতো সাজিয়ে নোট করে রাখতাম, যা আমার লিখিত পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করেছে।
বিসিএস এবং ব্যাংক প্রস্তুতির শুরু
এরপর বিসিএস এবং ব্যাংক প্রস্তুতি একই সঙ্গে শুরু করেছিলাম। ২০২২ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক পদের জন্য প্রথমবারের মতো আবেদন করি। তখন আমি সম্মিলিত ৭ ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার নিয়োগ পরীক্ষার ভাইভা দিয়েছি। বরাবরের মতো বাংলা ব্যাকরণে আমি দুর্বল ছিলাম। এর জন্য নবম-দশম শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় পত্র বইটির সাহায্য নিয়েছিলাম। অক্টোবর মাসে সহকারী পরিচালক পদের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অংশ নিলাম এবং সেই মাসেই আমি জনতা ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার পদে নিয়োগ পাই। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকে চাকরির প্রস্তুতি চলমান রাখি। অফিসে যাওয়ার আগে ফজরের নামাজ পড়েই পড়ার টেবিলে বসে যেতাম। আবার অফিস শেষ করে এসে সামান্য বিশ্রাম নিয়েই শুরু করে দিতাম প্রস্তুতি।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে নভেম্বর মাসে লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিই। আল্লাহর রহমতে পরীক্ষা ভালো হয়। আশাবাদী ছিলাম, চাকরি না হলেও লিখিত পরীক্ষায় আমি পাস করব। ২০২৩ সালের মার্চ মাসে লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। এরপর মে মাসের ৬ তারিখে আমি মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নিই, তবে পরীক্ষা আশানুরূপ না হওয়ায় একটু হতাশায় পড়ে যাই; কিন্তু আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ছিল। অবশেষে ২৩ মে চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয়। নিচের দিক থেকে ফলাফল দেখছিলাম কিন্তু নিজের রোল না পেয়ে ভাবা শুরু করে দিয়েছিলাম যে স্বপ্ন মনে হয় এখানেই শেষ। আশাহত হয়ে ফলাফল লিস্টের একদম ওপরে নজর পড়তেই দেখি নিজের রোল। প্রথমে বিশ্বাস না হওয়াতে পাশে জনতা ব্যাংকের সহকর্মীকে দিয়ে আমার রোলটি আরও একবার চেক করিয়ে নিই। বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক পদে প্রথম পরীক্ষাতেই যে পাস; তা-ও আবার দ্বিতীয় স্থান অর্জন করব—এটা কল্পনার বাইরে ছিল।
প্রস্তুতির পরামর্শ
তিনটি ধাপে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। প্রথমে ১০০ নম্বরের প্রিলি, এরপর ২০০ নম্বরের লিখিত, অবশেষে ২৫ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা। এগুলোর ভেতর লিখিত অংশ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি
বাংলা ব্যাকরণের জন্য নবম-দশম শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় পত্র বই, বিপরীত শব্দ, এক কথায় প্রকাশ, প্রতিশব্দ, বাগ্ধারা, বাংলা সাহিত্যের জন্য বিগত সালের ব্যাংক পরীক্ষায় আসা প্রশ্নের সমাধান। ইংরেজিতে ভালো করার জন্য বেসিক গ্রামাটিক্যাল রুলস চর্চায় রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রে নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের টিউশন করালেও ভালো ফল পাওয়া যাবে। তবে বিশেষভাবে (Conditional, voice change, transformation of sentences, appropriate preposition, spelling, vocabulary) ইত্যাদির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। গণিতের জন্য নবম-দশম শ্রেণির সাধারণ গণিত ও উচ্চতর গণিত অংশ সমাধান এবং বিগত সালের প্রশ্ন সমাধান করলেই হবে। কম্পিউটার অংশের জন্য বাজারের যেকোনো গাইড বই যথেষ্ট। সাধারণ জ্ঞান অংশের জন্য সাম্প্রতিক ঘটনাবলি সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
লিখিত পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রয়োজন সময়ের সঠিক ব্যবহার। তাই (Comprehension, math, general knowledge, translation) এই অংশগুলোর জন্য এক ঘণ্টা সময় নিতে হবে। অন্যদিকে (Bangla, English focus writing and argumentive) এই অংশগুলোর জন্য বাকি সময়টা। ফোকাস লেখার আগে রাফ একটা পরিকল্পনা করে নিতে হবে যে লেখার ভেতর কী কী বিষয় রাখা দরকার। তাহলে দ্রুত লিখতে সুবিধা হবে। চেষ্টা করতে হবে (Introduction, background analysis, current situation, global impact, national impact, how to overcome/improve, conclusive words) এই পয়েন্টগুলো যেন রাখা যায়। গণিত অংশের জন্য ভেনচিত্র, ত্রিকোণমিতি, সম্ভাব্যতা, পরিমিতি, সুদ-আসল ইত্যাদি অধ্যায় ভালো করে সমাধান করতে হবে। তা ছাড়া বিগত সালের প্রশ্নগুলোও সমাধান করতে হবে।
ভাইভা প্রস্তুতি
শুরুতে ‘ব্যাংকার্স ভাইভা বোর্ড’ বইটি থেকে ভাইভা অভিজ্ঞতাগুলো পড়তে হবে। ভাইভা অভিজ্ঞতা পড়লে ভাইভাতে কী ধরনের প্রশ্ন করা হয়, সে সম্পর্কে একটা ভালো ধারণা তৈরি হবে। তারপর সে আলোকে অন্য টপিকগুলো পড়তে হবে। যেমন বাংলাদেশ ব্যাংক সম্পর্কে ধারণা, monetary policy, fiscal policy প্রভৃতি এবং নিজ বিষয় সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে।
বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগ থেকে স্নাতকে ৩.৬৯ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছি স্নাতকোত্তরে। একই বিভাগ থেকে ৩.৯৮ পেয়ে উত্তীর্ণ হই। পরে সরকারি চাকরির প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করলাম। প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ব্যাংকের বিগত সালের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করা শুরু করি। একই সঙ্গে ইংরেজি ও বাংলা পত্রিকা নিয়মিত পড়ার অভ্যাস তৈরি করি। স্নাতকোত্তরে থিসিস থাকায় গবেষণাপত্র লেখার হাত আগে থেকেই ছিল। আন্তর্জাতিক জার্নালে দুটি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে আমার। তাই যখন পত্রিকা পড়তাম, তখন ব্যবসা-বাণিজ্য, সম্পাদকীয় এবং আন্তর্জাতিক অংশ থেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ নিয়ে নিজের মতো সাজিয়ে নোট করে রাখতাম, যা আমার লিখিত পরীক্ষায় অনেক সাহায্য করেছে।
বিসিএস এবং ব্যাংক প্রস্তুতির শুরু
এরপর বিসিএস এবং ব্যাংক প্রস্তুতি একই সঙ্গে শুরু করেছিলাম। ২০২২ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক পদের জন্য প্রথমবারের মতো আবেদন করি। তখন আমি সম্মিলিত ৭ ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার নিয়োগ পরীক্ষার ভাইভা দিয়েছি। বরাবরের মতো বাংলা ব্যাকরণে আমি দুর্বল ছিলাম। এর জন্য নবম-দশম শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় পত্র বইটির সাহায্য নিয়েছিলাম। অক্টোবর মাসে সহকারী পরিচালক পদের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অংশ নিলাম এবং সেই মাসেই আমি জনতা ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার পদে নিয়োগ পাই। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকে চাকরির প্রস্তুতি চলমান রাখি। অফিসে যাওয়ার আগে ফজরের নামাজ পড়েই পড়ার টেবিলে বসে যেতাম। আবার অফিস শেষ করে এসে সামান্য বিশ্রাম নিয়েই শুরু করে দিতাম প্রস্তুতি।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে নভেম্বর মাসে লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিই। আল্লাহর রহমতে পরীক্ষা ভালো হয়। আশাবাদী ছিলাম, চাকরি না হলেও লিখিত পরীক্ষায় আমি পাস করব। ২০২৩ সালের মার্চ মাসে লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। এরপর মে মাসের ৬ তারিখে আমি মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নিই, তবে পরীক্ষা আশানুরূপ না হওয়ায় একটু হতাশায় পড়ে যাই; কিন্তু আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ছিল। অবশেষে ২৩ মে চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয়। নিচের দিক থেকে ফলাফল দেখছিলাম কিন্তু নিজের রোল না পেয়ে ভাবা শুরু করে দিয়েছিলাম যে স্বপ্ন মনে হয় এখানেই শেষ। আশাহত হয়ে ফলাফল লিস্টের একদম ওপরে নজর পড়তেই দেখি নিজের রোল। প্রথমে বিশ্বাস না হওয়াতে পাশে জনতা ব্যাংকের সহকর্মীকে দিয়ে আমার রোলটি আরও একবার চেক করিয়ে নিই। বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক পদে প্রথম পরীক্ষাতেই যে পাস; তা-ও আবার দ্বিতীয় স্থান অর্জন করব—এটা কল্পনার বাইরে ছিল।
প্রস্তুতির পরামর্শ
তিনটি ধাপে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। প্রথমে ১০০ নম্বরের প্রিলি, এরপর ২০০ নম্বরের লিখিত, অবশেষে ২৫ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা। এগুলোর ভেতর লিখিত অংশ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি
বাংলা ব্যাকরণের জন্য নবম-দশম শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় পত্র বই, বিপরীত শব্দ, এক কথায় প্রকাশ, প্রতিশব্দ, বাগ্ধারা, বাংলা সাহিত্যের জন্য বিগত সালের ব্যাংক পরীক্ষায় আসা প্রশ্নের সমাধান। ইংরেজিতে ভালো করার জন্য বেসিক গ্রামাটিক্যাল রুলস চর্চায় রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রে নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের টিউশন করালেও ভালো ফল পাওয়া যাবে। তবে বিশেষভাবে (Conditional, voice change, transformation of sentences, appropriate preposition, spelling, vocabulary) ইত্যাদির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। গণিতের জন্য নবম-দশম শ্রেণির সাধারণ গণিত ও উচ্চতর গণিত অংশ সমাধান এবং বিগত সালের প্রশ্ন সমাধান করলেই হবে। কম্পিউটার অংশের জন্য বাজারের যেকোনো গাইড বই যথেষ্ট। সাধারণ জ্ঞান অংশের জন্য সাম্প্রতিক ঘটনাবলি সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
লিখিত পরীক্ষায় ভালো করার জন্য প্রয়োজন সময়ের সঠিক ব্যবহার। তাই (Comprehension, math, general knowledge, translation) এই অংশগুলোর জন্য এক ঘণ্টা সময় নিতে হবে। অন্যদিকে (Bangla, English focus writing and argumentive) এই অংশগুলোর জন্য বাকি সময়টা। ফোকাস লেখার আগে রাফ একটা পরিকল্পনা করে নিতে হবে যে লেখার ভেতর কী কী বিষয় রাখা দরকার। তাহলে দ্রুত লিখতে সুবিধা হবে। চেষ্টা করতে হবে (Introduction, background analysis, current situation, global impact, national impact, how to overcome/improve, conclusive words) এই পয়েন্টগুলো যেন রাখা যায়। গণিত অংশের জন্য ভেনচিত্র, ত্রিকোণমিতি, সম্ভাব্যতা, পরিমিতি, সুদ-আসল ইত্যাদি অধ্যায় ভালো করে সমাধান করতে হবে। তা ছাড়া বিগত সালের প্রশ্নগুলোও সমাধান করতে হবে।
ভাইভা প্রস্তুতি
শুরুতে ‘ব্যাংকার্স ভাইভা বোর্ড’ বইটি থেকে ভাইভা অভিজ্ঞতাগুলো পড়তে হবে। ভাইভা অভিজ্ঞতা পড়লে ভাইভাতে কী ধরনের প্রশ্ন করা হয়, সে সম্পর্কে একটা ভালো ধারণা তৈরি হবে। তারপর সে আলোকে অন্য টপিকগুলো পড়তে হবে। যেমন বাংলাদেশ ব্যাংক সম্পর্কে ধারণা, monetary policy, fiscal policy প্রভৃতি এবং নিজ বিষয় সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১১ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪