অষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
বর্ষার পানি নেমে যাওয়ায় কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম উপজেলায় চলছে বোরো ধান আবাদের মৌসুম। ইতিমধ্যেই বীজতলা তৈরি শুরু করেছেন চাষিরা। চলতি বোরো মৌসুমে সাড়ে প্রায় ২৪ হাজার হেক্টর জমি আবাদের জন্য ১ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে তৈরি হচ্ছে বীজতলা। নতুন জাতের ব্রি-ধান৮৮ ও ৮৯ চাষে ঝুঁকছেন কৃষকেরা। তবে এবার বীজ ও সারের সংকট নেই বলে জানিয়েছে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
এক ফসলি বোরো ধাননির্ভর অষ্টগ্রাম হাওরের চাষিরা। এ কারণে মৌসুমের শুরু থেকেই ব্যস্ত সময় পার করছেন বীজতলা তৈরিতে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, অষ্টগ্রামের আটটি ইউনিয়নে এবার ২৩ হাজার ২০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এসব জমির ধানের ঝালা (চারা) তৈরির জন্য ১ হাজার ১৫১ হেক্টর জমিতে হচ্ছে বীজতলা।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হাওরে এবার দেশি জাতের বোরোর মধ্যে গুচিবার ও টেঁপির চাষ হচ্ছে বলে জানা গেছে। উফশী জাতের ব্রি-ধান২৮, ব্রি-ধান২৯, ব্রি-ধান৮৮, ব্রি-ধান৮৯, ব্রি-ধান৯২ ও ব্রি-ধান৫৮ আবাদ হবে। হাইব্রিড জাতের আফতাব, হিরা, ময়না ও এসএল৮ এইচসহ বিভিন্ন ধানের বীজতলা তৈরি করছেন কৃষকেরা। তবে গত বছর উৎপাদন কম হয় ব্রি-ধান২৮ ও ব্রি-ধান২৯ জাতের।এর ফলে এবার কৃষকেরা ব্রি-ধান৮৮ ও ব্রি-ধান৮৯ জাতের বীজতলা তৈরিতে ঝুঁকছেন।
উপজেলার কাস্তুল ইউনিয়নের বাহাদুরপুর হাওরে গিয়ে দেখা যায়, বীজতলা তৈরির পাশাপাশি চারা তৈরির জন্য ধান বোনাও শুরু করছেন কৃষকেরা। তবে কৃষকদের অভিযোগ, উৎপাদিত ধানের দাম কম থাকলেও ধানবীজ, চাষের উপকরণসহ সব পণ্যের দামই বাড়ছে। আবার ধানের ধান কম থাকলেও চালের দাম অনেক বেশি।
জানা যায়, ১২ নভেম্বর থেকে কৃষকেরা বোরো ধানের বীজতলা তৈরি শুরু করেছেন, তা চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। হাওরে ডিসেম্বর মাসের মাঝামাঝি বোরো ধান রোপণ শুরু করেন কৃষকেরা। শিগগির উপজেলার আট ইউনিয়নের কৃষি প্রণোদনা হিসেবে ৫ হাজার কৃষককে উফশী জাতের ধানবীজ এবং ৪ হাজার কৃষকের মাঝে হাইব্রিড ধানবীজ বিতরণ করা হবে।
কলমা ইউনিয়নের কাকুরিয়া গ্রামের কৃষক হরিমোহন দাস (৪৭) বলেন, ‘তিন একর জমির জন্য বীজতলা করেছি। বীজের দাম বেশি, সেই মতে আমাদের ধানের দাম কম থাকে। এতে লাভ হয় কম।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোহা. আব্দুল মতিন বলেন, বোরো ধান চাষে বীজতলা তৈরি চলছে। সার ও বীজের আশানুরূপ জোগান রয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আগামী বোরো আবাদ ও উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে বলে আশা করি।
বর্ষার পানি নেমে যাওয়ায় কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম উপজেলায় চলছে বোরো ধান আবাদের মৌসুম। ইতিমধ্যেই বীজতলা তৈরি শুরু করেছেন চাষিরা। চলতি বোরো মৌসুমে সাড়ে প্রায় ২৪ হাজার হেক্টর জমি আবাদের জন্য ১ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে তৈরি হচ্ছে বীজতলা। নতুন জাতের ব্রি-ধান৮৮ ও ৮৯ চাষে ঝুঁকছেন কৃষকেরা। তবে এবার বীজ ও সারের সংকট নেই বলে জানিয়েছে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
এক ফসলি বোরো ধাননির্ভর অষ্টগ্রাম হাওরের চাষিরা। এ কারণে মৌসুমের শুরু থেকেই ব্যস্ত সময় পার করছেন বীজতলা তৈরিতে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, অষ্টগ্রামের আটটি ইউনিয়নে এবার ২৩ হাজার ২০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এসব জমির ধানের ঝালা (চারা) তৈরির জন্য ১ হাজার ১৫১ হেক্টর জমিতে হচ্ছে বীজতলা।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হাওরে এবার দেশি জাতের বোরোর মধ্যে গুচিবার ও টেঁপির চাষ হচ্ছে বলে জানা গেছে। উফশী জাতের ব্রি-ধান২৮, ব্রি-ধান২৯, ব্রি-ধান৮৮, ব্রি-ধান৮৯, ব্রি-ধান৯২ ও ব্রি-ধান৫৮ আবাদ হবে। হাইব্রিড জাতের আফতাব, হিরা, ময়না ও এসএল৮ এইচসহ বিভিন্ন ধানের বীজতলা তৈরি করছেন কৃষকেরা। তবে গত বছর উৎপাদন কম হয় ব্রি-ধান২৮ ও ব্রি-ধান২৯ জাতের।এর ফলে এবার কৃষকেরা ব্রি-ধান৮৮ ও ব্রি-ধান৮৯ জাতের বীজতলা তৈরিতে ঝুঁকছেন।
উপজেলার কাস্তুল ইউনিয়নের বাহাদুরপুর হাওরে গিয়ে দেখা যায়, বীজতলা তৈরির পাশাপাশি চারা তৈরির জন্য ধান বোনাও শুরু করছেন কৃষকেরা। তবে কৃষকদের অভিযোগ, উৎপাদিত ধানের দাম কম থাকলেও ধানবীজ, চাষের উপকরণসহ সব পণ্যের দামই বাড়ছে। আবার ধানের ধান কম থাকলেও চালের দাম অনেক বেশি।
জানা যায়, ১২ নভেম্বর থেকে কৃষকেরা বোরো ধানের বীজতলা তৈরি শুরু করেছেন, তা চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। হাওরে ডিসেম্বর মাসের মাঝামাঝি বোরো ধান রোপণ শুরু করেন কৃষকেরা। শিগগির উপজেলার আট ইউনিয়নের কৃষি প্রণোদনা হিসেবে ৫ হাজার কৃষককে উফশী জাতের ধানবীজ এবং ৪ হাজার কৃষকের মাঝে হাইব্রিড ধানবীজ বিতরণ করা হবে।
কলমা ইউনিয়নের কাকুরিয়া গ্রামের কৃষক হরিমোহন দাস (৪৭) বলেন, ‘তিন একর জমির জন্য বীজতলা করেছি। বীজের দাম বেশি, সেই মতে আমাদের ধানের দাম কম থাকে। এতে লাভ হয় কম।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোহা. আব্দুল মতিন বলেন, বোরো ধান চাষে বীজতলা তৈরি চলছে। সার ও বীজের আশানুরূপ জোগান রয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আগামী বোরো আবাদ ও উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে বলে আশা করি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪