তানোর প্রতিনিধি
তানোরে ‘ভ্রাম্যমাণ’ হাঁসের খামার করে লাভের মুখ দেখছেন চাষিরা। সারা দিন হাঁস চরিয়ে রাতে অস্থায়ীভাবে তৈরি ঘেরে হাঁসগুলো নিয়ে যান খামারিরা। কয়েক দিন পর খাবারের সন্ধানে হাঁসের পাল নিয়ে চলে যাচ্ছেন অন্য এলাকায়। লাভজনক হওয়ায় এই পদ্ধতিতে হাঁস পালনে আগ্রহীর সংখ্যা বাড়ছে। উপজেলার শিব নদের বিলকুমারি বিলের বিভিন্ন স্থানে দেখা মেলে এমন খামারের।
জানা যায়, সাধারণ খামারের চেয়ে ভ্রাম্যমাণ হাঁসের খামারে বিনিয়োগ করতে হয় তুলনামূলক কম। ভ্রাম্যমাণ খামারে অবকাঠামো ব্যয় নেই বললেই চলে। হাঁস কেনা বাবদ যা ব্যয় হয় সেটিকেই মূল বিনিয়োগ হিসেবে ধরা হয়। ৫০০ হাঁস আছে এমন একটি খামারে হাঁসের পেছনে বিনিয়োগ প্রায় সোয়া লাখ টাকা (প্রতিটি গড়ে ২৪০ টাকা হিসেবে)। এ ছাড়া অন্যান্য খাতে সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ পাঁচ হাজার টাকা। ৫০০ হাঁসের একটি ভ্রাম্যমাণ খামারে প্রতিদিন গড়ে ৩৫০টি ডিম উৎপাদন হয়। বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী এর দাম প্রায় সাড়ে তিন হাজার টাকা। খরচ বাদ দিয়ে প্রতিদিন কমপক্ষে তিন হাজার টাকা আয় থাকে।
তানোর পৌরশহরের মুন্নাপাড়া গ্রামের শ্রীনাত (৪৫) জানান, আত্মীয়ের কাছ থেকে ধার নিয়ে প্রায় ১৫০টি হাঁস নিয়ে শুরু করেন ভ্রাম্যমাণ খামার। ইতি মধ্যেই সব দেনা শোধ করে বেশ কিছু টাকা সঞ্চয় করেছেন তিনি। সংসারে তার এখন কোনো অভাব নাই। হাঁসের খামারই ভাগ্য বদলে দিয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
আমশো এলাকার জামাল উদ্দিন ও ধীনা কুমার দুই খামারি জানান, সাধারণ খামারগুলোতে হাঁসের খাবারের পেছনেই লাভের বড় একটা অংশ চলে যায়। কিন্তু ভ্রাম্যমাণ খামারের ক্ষেত্রে তা হয় না। বিলকুমারির বিলে পর্যাপ্ত খাবার পাওয়া যায় বলে ভ্রাম্যমাণ অবস্থায় সেগুলোর জন্য খাবার প্রায় কিনতেই হয় না। এ ছাড়া উন্মুক্ত পরিবেশ ও প্রাকৃতিক খাবার পেয়ে হাঁসের ডিম দেওয়াও বেড়ে যায়।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. বেলাল উদ্দিন বলেন, ‘মূলত ডিম উৎপাদনের লক্ষ্যেই গড়ে তোলা হয় এ ধরনের খামার। বর্ষার সময় খাল-বিল ডুবে থাকায় খামারিরা নিজেদের বাড়িতেই হাঁসগুলো লালন-পালন করেন। এ সময়ে খামারিদের লাভ হয় কম। কারণ তখন হাঁসগুলোকে পুরো খাবার যেমন কিনে খাওয়াতে হয়, তেমনি বদ্ধ পরিবেশের কারণে সেগুলোর ডিম দেওয়ার ক্ষমতাও কমে যায়।’
তানোরে ‘ভ্রাম্যমাণ’ হাঁসের খামার করে লাভের মুখ দেখছেন চাষিরা। সারা দিন হাঁস চরিয়ে রাতে অস্থায়ীভাবে তৈরি ঘেরে হাঁসগুলো নিয়ে যান খামারিরা। কয়েক দিন পর খাবারের সন্ধানে হাঁসের পাল নিয়ে চলে যাচ্ছেন অন্য এলাকায়। লাভজনক হওয়ায় এই পদ্ধতিতে হাঁস পালনে আগ্রহীর সংখ্যা বাড়ছে। উপজেলার শিব নদের বিলকুমারি বিলের বিভিন্ন স্থানে দেখা মেলে এমন খামারের।
জানা যায়, সাধারণ খামারের চেয়ে ভ্রাম্যমাণ হাঁসের খামারে বিনিয়োগ করতে হয় তুলনামূলক কম। ভ্রাম্যমাণ খামারে অবকাঠামো ব্যয় নেই বললেই চলে। হাঁস কেনা বাবদ যা ব্যয় হয় সেটিকেই মূল বিনিয়োগ হিসেবে ধরা হয়। ৫০০ হাঁস আছে এমন একটি খামারে হাঁসের পেছনে বিনিয়োগ প্রায় সোয়া লাখ টাকা (প্রতিটি গড়ে ২৪০ টাকা হিসেবে)। এ ছাড়া অন্যান্য খাতে সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ বিনিয়োগ পাঁচ হাজার টাকা। ৫০০ হাঁসের একটি ভ্রাম্যমাণ খামারে প্রতিদিন গড়ে ৩৫০টি ডিম উৎপাদন হয়। বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী এর দাম প্রায় সাড়ে তিন হাজার টাকা। খরচ বাদ দিয়ে প্রতিদিন কমপক্ষে তিন হাজার টাকা আয় থাকে।
তানোর পৌরশহরের মুন্নাপাড়া গ্রামের শ্রীনাত (৪৫) জানান, আত্মীয়ের কাছ থেকে ধার নিয়ে প্রায় ১৫০টি হাঁস নিয়ে শুরু করেন ভ্রাম্যমাণ খামার। ইতি মধ্যেই সব দেনা শোধ করে বেশ কিছু টাকা সঞ্চয় করেছেন তিনি। সংসারে তার এখন কোনো অভাব নাই। হাঁসের খামারই ভাগ্য বদলে দিয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
আমশো এলাকার জামাল উদ্দিন ও ধীনা কুমার দুই খামারি জানান, সাধারণ খামারগুলোতে হাঁসের খাবারের পেছনেই লাভের বড় একটা অংশ চলে যায়। কিন্তু ভ্রাম্যমাণ খামারের ক্ষেত্রে তা হয় না। বিলকুমারির বিলে পর্যাপ্ত খাবার পাওয়া যায় বলে ভ্রাম্যমাণ অবস্থায় সেগুলোর জন্য খাবার প্রায় কিনতেই হয় না। এ ছাড়া উন্মুক্ত পরিবেশ ও প্রাকৃতিক খাবার পেয়ে হাঁসের ডিম দেওয়াও বেড়ে যায়।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. বেলাল উদ্দিন বলেন, ‘মূলত ডিম উৎপাদনের লক্ষ্যেই গড়ে তোলা হয় এ ধরনের খামার। বর্ষার সময় খাল-বিল ডুবে থাকায় খামারিরা নিজেদের বাড়িতেই হাঁসগুলো লালন-পালন করেন। এ সময়ে খামারিদের লাভ হয় কম। কারণ তখন হাঁসগুলোকে পুরো খাবার যেমন কিনে খাওয়াতে হয়, তেমনি বদ্ধ পরিবেশের কারণে সেগুলোর ডিম দেওয়ার ক্ষমতাও কমে যায়।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪