পলাশ (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর পলাশের ঘোড়াশালে চলতি মৌসুমে আনারসের বাম্পার ফলন হয়েছে। স্থানীয় বাজারগুলোতে উঠতে শুরু করেছে আনারস। স্থানীয় কৃষকেরা বলছেন অল্প সময়ে অধিক ফলন ও লাভবান হওয়ায় চাষিরা আনারস চাষে দিন দিন আগ্রহী হয়ে তাঁরা। উপজেলা কৃষি অফিস বলছে উপজেলায় প্রায় ১৬০ হেক্টর জমিতে ১৭০০ মেট্রিক টন আনারস চাষ হয়েছে। প্রতি হেক্টরে প্রায় ১৩ থেকে ১৪ টন আনারসের ফলন হয়েছে। চলতি মৌসুমে কৃষকেরা ভালো লাভ করতে পারবেন।
সরেজমিনে ঘোড়াশাল পৌর এলাকা ও জিনারদী ইউনিয়নের রাবান, কুড়াইতলী, বড়িবাড়ি, কাটাবের, বরাব, ধলাদিয়া, গোবরিয়াপাড়া, লেবুপাড়া, সাতটিকা ও চরনগরদী এলাকায় গেলে দেখা যায় আনারসের খেত। এসব এলাকার কৃষকদের আয়ের প্রধান উৎস ফসল হচ্ছে আনারস। এলাকার অধিকাংশ মানুষ জীবিকা নির্বাহ করেন একমাত্র আনারস চাষে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঘোড়াশালে একটা প্রবাদ স্থানীয়ভাবে প্রচলিত আছে বলে জানা যায়; ‘ঘোড়াশালের রাবানের আনারস রসে টস টস’। প্রায় ১৫০ বছর আগে ঘোড়াশালে দেশীয় জাতের আনারসের চাষ হতো। ঘোড়াশালের দেশীয় প্রজাতির আনারস তেমন মিষ্টি ও সুস্বাদু ছিল না। কিন্তু বর্তমানে সিলেটী আনারসের চাষ হয়। প্রায় ৫০ বছর আগে সিলেটের আনারসের এ জাতটি ঘোড়াশালে আসে। ঘোড়াশালে আনারস চাষের জন্য আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ৫০ বছরে এ জাতটি ঘোড়াশালে ব্যাপক সফলতা লাভ করে এবং এর ব্যাপক প্রসার ঘটে। ঘোড়াশালে চাষ করা সিলেটের এই প্রজাতির আনারসের জাতটি জলডুগি আনারস নামে পরিচিত। প্রতি একর জমিতে প্রায় ১৮ হাজার আনারসের চারা রোপণ করা হয়। এই এলাকায় পাঁচ শ’ একর জমিতে আনারসের চাষ হয়।
আনারস চাষি রাখাল চন্দ্র দাস ৬ বিঘা জমিতে ও বিমল সেন ৮ বিঘা জমিতে আনারস চাষ করেন। কথা হয় তাঁদের সঙ্গে। তাঁরা জানান, প্রায় ৪০ বছর ধরে আনারসের চাষ করেছেন তাঁরা। প্রতি বিঘা জমিতে আনারস চাষে ১৮ হাজার টাকা খরচ হয়। প্রতি বিঘার আনারস বিক্রি হয় প্রায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকায়। লাভ হয় কয়েক গুণ। ফলন ভালো হলে প্রতি বছর আনারসে এসব অঞ্চলের চাষিদের মধ্যে আয় হয় প্রায় ১০ কোটি টাকা। ঘোড়াশালে পর্যাপ্ত পরিমাণ আনারস উৎপাদন হয়। তবে আনারস সংরক্ষণের জন্য কোনো স্থান না থাকায় অনেক বিপাকেও পড়তে হয় চাষিদের। আনারস পচনশীল ফল। তাই সংরক্ষণের ব্যবস্থা থাকা দরকার।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু নাদির এস এ সিদ্দীক বলেন, এ বছর উপজেলায় প্রায় ১৬০ হেক্টর জমিতে ১৭০০ মেট্রিক টন আনারস চাষ হয়েছে। প্রতি হেক্টরে প্রায় ১৩ থেকে ১৪ টন আনারসের ফলন হয়েছে। কৃষকেরা এ বছর লাভ করতে পারবেন। ঘোড়াশালের আনারস দেশে সুস্বাদু আনারস হিসেবে পরিচিত বলে এর চাহিদা বেশি। অল্প সময়ে অধিক ফলন ও লাভবান হওয়ায় চাষিরা আনারস চাষে দিন দিন আগ্রহী হয়ে উঠছেন।
নরসিংদীর পলাশের ঘোড়াশালে চলতি মৌসুমে আনারসের বাম্পার ফলন হয়েছে। স্থানীয় বাজারগুলোতে উঠতে শুরু করেছে আনারস। স্থানীয় কৃষকেরা বলছেন অল্প সময়ে অধিক ফলন ও লাভবান হওয়ায় চাষিরা আনারস চাষে দিন দিন আগ্রহী হয়ে তাঁরা। উপজেলা কৃষি অফিস বলছে উপজেলায় প্রায় ১৬০ হেক্টর জমিতে ১৭০০ মেট্রিক টন আনারস চাষ হয়েছে। প্রতি হেক্টরে প্রায় ১৩ থেকে ১৪ টন আনারসের ফলন হয়েছে। চলতি মৌসুমে কৃষকেরা ভালো লাভ করতে পারবেন।
সরেজমিনে ঘোড়াশাল পৌর এলাকা ও জিনারদী ইউনিয়নের রাবান, কুড়াইতলী, বড়িবাড়ি, কাটাবের, বরাব, ধলাদিয়া, গোবরিয়াপাড়া, লেবুপাড়া, সাতটিকা ও চরনগরদী এলাকায় গেলে দেখা যায় আনারসের খেত। এসব এলাকার কৃষকদের আয়ের প্রধান উৎস ফসল হচ্ছে আনারস। এলাকার অধিকাংশ মানুষ জীবিকা নির্বাহ করেন একমাত্র আনারস চাষে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঘোড়াশালে একটা প্রবাদ স্থানীয়ভাবে প্রচলিত আছে বলে জানা যায়; ‘ঘোড়াশালের রাবানের আনারস রসে টস টস’। প্রায় ১৫০ বছর আগে ঘোড়াশালে দেশীয় জাতের আনারসের চাষ হতো। ঘোড়াশালের দেশীয় প্রজাতির আনারস তেমন মিষ্টি ও সুস্বাদু ছিল না। কিন্তু বর্তমানে সিলেটী আনারসের চাষ হয়। প্রায় ৫০ বছর আগে সিলেটের আনারসের এ জাতটি ঘোড়াশালে আসে। ঘোড়াশালে আনারস চাষের জন্য আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ৫০ বছরে এ জাতটি ঘোড়াশালে ব্যাপক সফলতা লাভ করে এবং এর ব্যাপক প্রসার ঘটে। ঘোড়াশালে চাষ করা সিলেটের এই প্রজাতির আনারসের জাতটি জলডুগি আনারস নামে পরিচিত। প্রতি একর জমিতে প্রায় ১৮ হাজার আনারসের চারা রোপণ করা হয়। এই এলাকায় পাঁচ শ’ একর জমিতে আনারসের চাষ হয়।
আনারস চাষি রাখাল চন্দ্র দাস ৬ বিঘা জমিতে ও বিমল সেন ৮ বিঘা জমিতে আনারস চাষ করেন। কথা হয় তাঁদের সঙ্গে। তাঁরা জানান, প্রায় ৪০ বছর ধরে আনারসের চাষ করেছেন তাঁরা। প্রতি বিঘা জমিতে আনারস চাষে ১৮ হাজার টাকা খরচ হয়। প্রতি বিঘার আনারস বিক্রি হয় প্রায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকায়। লাভ হয় কয়েক গুণ। ফলন ভালো হলে প্রতি বছর আনারসে এসব অঞ্চলের চাষিদের মধ্যে আয় হয় প্রায় ১০ কোটি টাকা। ঘোড়াশালে পর্যাপ্ত পরিমাণ আনারস উৎপাদন হয়। তবে আনারস সংরক্ষণের জন্য কোনো স্থান না থাকায় অনেক বিপাকেও পড়তে হয় চাষিদের। আনারস পচনশীল ফল। তাই সংরক্ষণের ব্যবস্থা থাকা দরকার।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু নাদির এস এ সিদ্দীক বলেন, এ বছর উপজেলায় প্রায় ১৬০ হেক্টর জমিতে ১৭০০ মেট্রিক টন আনারস চাষ হয়েছে। প্রতি হেক্টরে প্রায় ১৩ থেকে ১৪ টন আনারসের ফলন হয়েছে। কৃষকেরা এ বছর লাভ করতে পারবেন। ঘোড়াশালের আনারস দেশে সুস্বাদু আনারস হিসেবে পরিচিত বলে এর চাহিদা বেশি। অল্প সময়ে অধিক ফলন ও লাভবান হওয়ায় চাষিরা আনারস চাষে দিন দিন আগ্রহী হয়ে উঠছেন।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫