নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম-বরিশাল রুটে যাত্রীবাহী জাহাজ চলাচল নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। পরীক্ষামূলক যাত্রায় এমভি তাজউদ্দীন বেশ কিছু কারিগরি সমস্যার মুখোমুখি হওয়ায় এই অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। এসব সমস্যা সমাধান ছাড়া এই রুটে জাহাজ চলাচল করতে পারবে না বলে জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিসির চট্টগ্রাম কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক গোপাল চন্দ্র মজুমদার।
উপমহাব্যবস্থাপক গোপাল চন্দ্র মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চট্টগ্রাম-বরিশাল রুটে জাহাজ চলাচল পুনরায় চালুর জন্য গত ২ ডিসেম্বর এমভি তাজউদ্দিন ওই রুটে পরীক্ষামূলক ট্রায়াল দেয়। এতে বেশ কিছু সমস্যা পেয়েছি। এসব সমস্যার সমাধান করা ছাড়া ওই রুটে জাহাজ চলাচল চালু করা সম্ভব হবে না।’ তিনি জানান, যেসব সমস্যা পেয়েছেন সেগুলো প্রধান কার্যালয়ে জানাবেন। আগামী সপ্তাহে একটি প্রতিবেদন আকারে এগুলো ঢাকায় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানাবেন। এরপর তাঁরা যে সিদ্ধান্ত দেবেন সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন।
নাব্যতা সংকট, ডুবো চর ও যাত্রী সংকটের কারণে দশ বছর আগে বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর চট্টগ্রাম-বরিশাল নৌপথে আবার জাহাজ চলাচল শুরু করার উদ্যোগ নেয় সরকার। এর অংশ হিসেবে গত ২ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টায় এমভি তাজউদ্দিন বরিশালের উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম ছেড়ে যায়। শুক্রবার ভোর ৫টায় বরিশাল পৌঁছায়। ওই সন্ধ্যায় আবার জাহাজটি চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। এর আগে ২০১১ সালের ২৩ জুন বন্দরনগরী চট্টগ্রামের সদরঘাট থেকে বরিশালের উদ্দেশ্যে বিআইডব্লিউটিসির সর্বশেষ লঞ্চটি ছেড়ে যায়। গত ১০ বছর এই রুটে আর কোনো জাহাজ চলেনি।
কবে নাগাদ এই রুটে নিয়মিত জাহাজ চলাচল শুরু হবে জানতে চাইলে গোপাল চন্দ্র মজুমদার জানান, পরীক্ষামূলক যাত্রায় পাওয়া সমস্যাগুলো আগে সমাধান করতে হবে। এরপরই এই নৌপথে জাহাজ চলাচল করতে পারবে।
কী কী সমস্যা পেয়েছেন জানতে চাইলে বলেন, ‘দুই জায়গায় নাব্যতা সংকট আছে। এর মধ্যে একটি হলো সেলিম বাজার টেক। অন্যটি বামনির চর। এ জায়গাগুলোতে পানির গভীরতা ছিল ২ দশমিক ৭ মিটার। ড্রেজিং না করলে জাহাজ চলাচল করতে পারবে না। পরীক্ষামূলক যাত্রার সময় ওই দুই পয়েন্টে গিয়ে জোয়ারের অপেক্ষা করেছিলাম। জোয়ার আসার পর পার হতে পেরেছি। আরও কিছু কারিগরি সমস্যা ধরা পড়েছে। সেগুলো এখনো নির্ধারণ করিনি।’
চট্টগ্রাম-বরিশাল রুটে যাত্রীবাহী জাহাজ চলাচল নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। পরীক্ষামূলক যাত্রায় এমভি তাজউদ্দীন বেশ কিছু কারিগরি সমস্যার মুখোমুখি হওয়ায় এই অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। এসব সমস্যা সমাধান ছাড়া এই রুটে জাহাজ চলাচল করতে পারবে না বলে জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিসির চট্টগ্রাম কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক গোপাল চন্দ্র মজুমদার।
উপমহাব্যবস্থাপক গোপাল চন্দ্র মজুমদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চট্টগ্রাম-বরিশাল রুটে জাহাজ চলাচল পুনরায় চালুর জন্য গত ২ ডিসেম্বর এমভি তাজউদ্দিন ওই রুটে পরীক্ষামূলক ট্রায়াল দেয়। এতে বেশ কিছু সমস্যা পেয়েছি। এসব সমস্যার সমাধান করা ছাড়া ওই রুটে জাহাজ চলাচল চালু করা সম্ভব হবে না।’ তিনি জানান, যেসব সমস্যা পেয়েছেন সেগুলো প্রধান কার্যালয়ে জানাবেন। আগামী সপ্তাহে একটি প্রতিবেদন আকারে এগুলো ঢাকায় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানাবেন। এরপর তাঁরা যে সিদ্ধান্ত দেবেন সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন।
নাব্যতা সংকট, ডুবো চর ও যাত্রী সংকটের কারণে দশ বছর আগে বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর চট্টগ্রাম-বরিশাল নৌপথে আবার জাহাজ চলাচল শুরু করার উদ্যোগ নেয় সরকার। এর অংশ হিসেবে গত ২ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টায় এমভি তাজউদ্দিন বরিশালের উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম ছেড়ে যায়। শুক্রবার ভোর ৫টায় বরিশাল পৌঁছায়। ওই সন্ধ্যায় আবার জাহাজটি চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। এর আগে ২০১১ সালের ২৩ জুন বন্দরনগরী চট্টগ্রামের সদরঘাট থেকে বরিশালের উদ্দেশ্যে বিআইডব্লিউটিসির সর্বশেষ লঞ্চটি ছেড়ে যায়। গত ১০ বছর এই রুটে আর কোনো জাহাজ চলেনি।
কবে নাগাদ এই রুটে নিয়মিত জাহাজ চলাচল শুরু হবে জানতে চাইলে গোপাল চন্দ্র মজুমদার জানান, পরীক্ষামূলক যাত্রায় পাওয়া সমস্যাগুলো আগে সমাধান করতে হবে। এরপরই এই নৌপথে জাহাজ চলাচল করতে পারবে।
কী কী সমস্যা পেয়েছেন জানতে চাইলে বলেন, ‘দুই জায়গায় নাব্যতা সংকট আছে। এর মধ্যে একটি হলো সেলিম বাজার টেক। অন্যটি বামনির চর। এ জায়গাগুলোতে পানির গভীরতা ছিল ২ দশমিক ৭ মিটার। ড্রেজিং না করলে জাহাজ চলাচল করতে পারবে না। পরীক্ষামূলক যাত্রার সময় ওই দুই পয়েন্টে গিয়ে জোয়ারের অপেক্ষা করেছিলাম। জোয়ার আসার পর পার হতে পেরেছি। আরও কিছু কারিগরি সমস্যা ধরা পড়েছে। সেগুলো এখনো নির্ধারণ করিনি।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
২০ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪