সানজিদা সামরিন, ঢাকা
বলা হয় ‘বাঙালির পায়ের তলায় সরষে।’ হাওয়াবদলে না নেই একেবারে। দীর্ঘ পথে ভ্রমণ থেকে শুরু করে বিদেশবিভুঁই—সবখানেই আনন্দ খুঁজে পায় তারা। একঘেয়ে কর্মজীবনে আর কতই-বা রং ঢেলে নেওয়া সম্ভব? বদল আনা দরকার। সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের দিকে গরমটাও ধীরে ধীরে কমতে থাকে। ফলে শীত আসার আগে এক দফা বেরিয়ে আসার এটাই মোক্ষম সময়। ভ্রমণের গন্তব্য যা-ই হোক না কেন, আবহাওয়া বুঝে আরামদায়ক পোশাক নির্বাচন করা খুবই জরুরি। নয়তো ভ্রমণের আনন্দ পুরোটাই মাটি হয়ে যাবে।
যেমন পোশাক সঙ্গী হবে
খুব শখ করে যে পোশাকটি কিনেছিলেন, কিন্তু এখনো অবধি গায়ে তোলাই হয়নি, সেটাই বুঝি ট্র্যাভেল ব্যাগে নিতে চাচ্ছেন? এ বেলায় একটু থামুন, এই আরাধ্য পোশাকটি ভ্রমণে আপনাকে স্বস্তি দেবে কি না, সেটা সবার আগে ভাবুন। খুব ফিটিং, জমকালো আর ভারী পোশাক পরে ঠিকমতো ঘুরে বেড়ানো যায় না। তাই ভ্রমণের পোশাক নির্বাচনের সময় বেছে বেছে আরামদায়ক পোশাকগুলোই ব্যাগে পুরতে হবে। এমন পোশাক নির্বাচন করতে হবে, যা পরে সহজ-সাবলীলভাবে হাঁটাচলা করা যায়, ঘেমে গেলেও ভেজা ভাব থাকে না এবং বাতাস চলাচল করতে পারে। ঢিলেঢালা টি-শার্ট, ফতুয়া, কামিজ, কুর্তি, টপস, শার্ট পরা যেতে পারে ভ্রমণের সময়। এসব পোশাক পরে পাহাড়ি বা দুর্গম এলাকায়ও সহজে ঘুরে বেড়ানো যায়। দেশীয় কাপড়ের ব্র্যান্ড ওয়্যার হাউসের ডিজাইনার তাসনিম ফেরদৌস জানান, ভ্রমণের দিনগুলোয় পরার জন্য ঢিলেঢালা, আরামদায়ক ও একই সঙ্গে ফ্যাশনেবল এমন পোশাকই বেছে নেওয়া উচিত। ক্রপটপ, জাম্পস্যুট, রঙিন পালাজ্জো ও সামার ড্রেস এ সময়ে ভ্রমণের উপযোগী পোশাক। এ ছাড়া পোশাক নির্বাচনের সময় বিভিন্ন রঙের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
আবহাওয়াকে গুরুত্ব দিয়ে
ভ্রমণকালে রাতের ঘুমটুকু বাদ রেখে প্রায় পুরোটা সময়ই বাইরে কাটানো হয়। ফলে ঘুরতে বের হওয়ার আগে বিবেচনা করতে হবে সেখানকার আবহাওয়া কেমন। একটি পোশাক যতই সুন্দর হোক না কেন, তা যদি আবহাওয়ার উপযোগী না হয়, তাহলে স্বস্তি মিলবে না। সুতির জামাকাপড় সব সময়ের জন্যই ভালো। যাঁদের এসি রুম, এসি বাস বা গাড়িতে ঠান্ডা লাগে, তাঁরা সঙ্গে পাতলা জ্যাকেট বা শাল রাখতে পারেন।
রঙিন পোশাকে ভালো ছবি
বাক্স-পেটরা গোছানোর সময় আরামদায়ক পোশাক নাহয় নেবেনই। কিন্তু সেসব পোশাকের রং নিয়েও ভাবতে হবে খানিকটা। কারণ ভ্রমণের স্মৃতি বইবে ক্যামেরা বা স্মার্টফোনে তোলা ছবিগুলোই। ফলে এমন রঙের পোশাক সঙ্গে নিতে হবে, যেগুলোর রং ছবিতে খুব ভালো আসবে। বাদামি, কালো ও খাকি রঙের প্যান্ট, পালাজ্জো, স্কার্ট সঙ্গে রাখতে পারেন। এই রংগুলো অন্য প্রায় সব রঙের টি-শার্ট, সিঙ্গেল কামিজ, ফতুয়া বা শার্টের সঙ্গে মানিয়ে যায়। ওড়না বা স্কার্ফ পরলে সাদা, কালো, মেরুন অথবা নীল বেছে নিতে পারেন। একটু রংচঙে হলে কমলা, লাল, নীল, মেরুন ও সবুজ—এসব রঙের পোশাক সঙ্গে রাখতে পারেন। উদ্যাপনের ছবিগুলো দারুণ আসবে এসব রঙের পোশাকে।
২০১৪ সালে ফ্যাশন হাউস প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে কাজ শুরু করে স্বপ্নযাত্রা। এর কর্ণধার রাজন কুমার মজুমদার বলেন, ‘ভ্রমণ মানেই কিছু ভালো সময় কাটানো নিজের সঙ্গে বা পরিবার-পরিজনদের সঙ্গে। স্বপ্নযাত্রার হিউজ ফ্লেয়ারের স্কার্ট বা ডিজিটাল প্রিন্টের জর্জেট, মিক্সড তসর সিল্ক শাড়ি ভ্রমণের দিনগুলোকে করে তুলবে আরও বিশেষ।’ রাজন কুমার মজুমদার আরও বলেন, ‘আবহাওয়াকে মাথায় রেখে আমরা পোশাকের রং নির্বাচন করে থাকি। পোশাকের নকশার ক্ষেত্রে আমরা গুরুত্ব দিই আরাম ও আবহাওয়া অনুযায়ী রং নির্বাচনকে।’
বলা হয় ‘বাঙালির পায়ের তলায় সরষে।’ হাওয়াবদলে না নেই একেবারে। দীর্ঘ পথে ভ্রমণ থেকে শুরু করে বিদেশবিভুঁই—সবখানেই আনন্দ খুঁজে পায় তারা। একঘেয়ে কর্মজীবনে আর কতই-বা রং ঢেলে নেওয়া সম্ভব? বদল আনা দরকার। সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের দিকে গরমটাও ধীরে ধীরে কমতে থাকে। ফলে শীত আসার আগে এক দফা বেরিয়ে আসার এটাই মোক্ষম সময়। ভ্রমণের গন্তব্য যা-ই হোক না কেন, আবহাওয়া বুঝে আরামদায়ক পোশাক নির্বাচন করা খুবই জরুরি। নয়তো ভ্রমণের আনন্দ পুরোটাই মাটি হয়ে যাবে।
যেমন পোশাক সঙ্গী হবে
খুব শখ করে যে পোশাকটি কিনেছিলেন, কিন্তু এখনো অবধি গায়ে তোলাই হয়নি, সেটাই বুঝি ট্র্যাভেল ব্যাগে নিতে চাচ্ছেন? এ বেলায় একটু থামুন, এই আরাধ্য পোশাকটি ভ্রমণে আপনাকে স্বস্তি দেবে কি না, সেটা সবার আগে ভাবুন। খুব ফিটিং, জমকালো আর ভারী পোশাক পরে ঠিকমতো ঘুরে বেড়ানো যায় না। তাই ভ্রমণের পোশাক নির্বাচনের সময় বেছে বেছে আরামদায়ক পোশাকগুলোই ব্যাগে পুরতে হবে। এমন পোশাক নির্বাচন করতে হবে, যা পরে সহজ-সাবলীলভাবে হাঁটাচলা করা যায়, ঘেমে গেলেও ভেজা ভাব থাকে না এবং বাতাস চলাচল করতে পারে। ঢিলেঢালা টি-শার্ট, ফতুয়া, কামিজ, কুর্তি, টপস, শার্ট পরা যেতে পারে ভ্রমণের সময়। এসব পোশাক পরে পাহাড়ি বা দুর্গম এলাকায়ও সহজে ঘুরে বেড়ানো যায়। দেশীয় কাপড়ের ব্র্যান্ড ওয়্যার হাউসের ডিজাইনার তাসনিম ফেরদৌস জানান, ভ্রমণের দিনগুলোয় পরার জন্য ঢিলেঢালা, আরামদায়ক ও একই সঙ্গে ফ্যাশনেবল এমন পোশাকই বেছে নেওয়া উচিত। ক্রপটপ, জাম্পস্যুট, রঙিন পালাজ্জো ও সামার ড্রেস এ সময়ে ভ্রমণের উপযোগী পোশাক। এ ছাড়া পোশাক নির্বাচনের সময় বিভিন্ন রঙের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
আবহাওয়াকে গুরুত্ব দিয়ে
ভ্রমণকালে রাতের ঘুমটুকু বাদ রেখে প্রায় পুরোটা সময়ই বাইরে কাটানো হয়। ফলে ঘুরতে বের হওয়ার আগে বিবেচনা করতে হবে সেখানকার আবহাওয়া কেমন। একটি পোশাক যতই সুন্দর হোক না কেন, তা যদি আবহাওয়ার উপযোগী না হয়, তাহলে স্বস্তি মিলবে না। সুতির জামাকাপড় সব সময়ের জন্যই ভালো। যাঁদের এসি রুম, এসি বাস বা গাড়িতে ঠান্ডা লাগে, তাঁরা সঙ্গে পাতলা জ্যাকেট বা শাল রাখতে পারেন।
রঙিন পোশাকে ভালো ছবি
বাক্স-পেটরা গোছানোর সময় আরামদায়ক পোশাক নাহয় নেবেনই। কিন্তু সেসব পোশাকের রং নিয়েও ভাবতে হবে খানিকটা। কারণ ভ্রমণের স্মৃতি বইবে ক্যামেরা বা স্মার্টফোনে তোলা ছবিগুলোই। ফলে এমন রঙের পোশাক সঙ্গে নিতে হবে, যেগুলোর রং ছবিতে খুব ভালো আসবে। বাদামি, কালো ও খাকি রঙের প্যান্ট, পালাজ্জো, স্কার্ট সঙ্গে রাখতে পারেন। এই রংগুলো অন্য প্রায় সব রঙের টি-শার্ট, সিঙ্গেল কামিজ, ফতুয়া বা শার্টের সঙ্গে মানিয়ে যায়। ওড়না বা স্কার্ফ পরলে সাদা, কালো, মেরুন অথবা নীল বেছে নিতে পারেন। একটু রংচঙে হলে কমলা, লাল, নীল, মেরুন ও সবুজ—এসব রঙের পোশাক সঙ্গে রাখতে পারেন। উদ্যাপনের ছবিগুলো দারুণ আসবে এসব রঙের পোশাকে।
২০১৪ সালে ফ্যাশন হাউস প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে কাজ শুরু করে স্বপ্নযাত্রা। এর কর্ণধার রাজন কুমার মজুমদার বলেন, ‘ভ্রমণ মানেই কিছু ভালো সময় কাটানো নিজের সঙ্গে বা পরিবার-পরিজনদের সঙ্গে। স্বপ্নযাত্রার হিউজ ফ্লেয়ারের স্কার্ট বা ডিজিটাল প্রিন্টের জর্জেট, মিক্সড তসর সিল্ক শাড়ি ভ্রমণের দিনগুলোকে করে তুলবে আরও বিশেষ।’ রাজন কুমার মজুমদার আরও বলেন, ‘আবহাওয়াকে মাথায় রেখে আমরা পোশাকের রং নির্বাচন করে থাকি। পোশাকের নকশার ক্ষেত্রে আমরা গুরুত্ব দিই আরাম ও আবহাওয়া অনুযায়ী রং নির্বাচনকে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪