পবা প্রতিনিধি
আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় রাজশাহীর পবা উপজেলায় এবার রোপা আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। উপজেলার আটটি ইউনিয়নে মাঠের সোনালি ধান ঘরে তুলতে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। ধান কাটা ও মাড়াই চলছে পুরোদমে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আশাবাদী স্থানীয় কৃষি বিভাগ।
গতকাল রোববার উপজেলার সবসার বিল ও বিভিন্ন ফসলের মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, মাঠজুড়ে সোনালি ধান। কৃষকদের কেউ ধান কেটে আঁটি বেঁধে মাথায় করে, আবার কেউ পরিবহনে করে বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছেন। বাড়ির উঠানে চলছে ধানমাড়াইয়ের কাজ। কথা বলার মতো সময় নেই তাঁদের।
পবা উপজেলার সবসার গ্ৰামের কৃষক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যেও ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। তিনি এ বছর ৫ বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছেন। এর মধ্যে দুই বিঘা জমিতে ৪৪ মণ ধান পেয়েছেন এবং বাকি ৩ বিঘা জমিতে ধান কাটা চলছে। বিঘাপ্রতি প্রায় ১৮ থেকে ২২ মণ ধানের ফলন হয়েছে বলে জানান তিনি।
ভালাম গ্ৰামের কৃষক সালাম বলেন, গত বছর মাজরা পোকা ও কারেন্ট পোকার উপদ্রব বেশি ছিল, তাই ধানের ফলন কম হয়। বিঘাতে ৮ থেকে ১০ মণ ধান পেয়েছিলেন। এ বছর ফসলের উৎপাদন বাড়াতে ও পোকামাকড়ের বালাই থেকে ধান রক্ষায় কৃষি কর্মকর্তারা উঠান বৈঠক করে সঠিক কীটনাশক ব্যবহার করতে উৎসাহিত করেছিলেন। সঠিক কীটনাশক ব্যবহার করে চলিত বছর সাড়ে তিন বিঘা জমিতে ব্রি ৭১ চাষ করে ৬৬ মণ ধান পেয়েছেন তিনি।
পবা উপজেলা কৃষি অফিসার মো. শফিকুল ইসলাম জানান, বাংলাদেশে আউশ, আমন ও বোরো—এই তিন মৌসুমে ধান চাষ করা হয়। এ বছর উপজেলার আটটি ইউনিয়নে ৯ হাজার ৩১৫ হেক্টর জমিতে আমনের আবাদ করা হয়েছে।
কৃষকেরা এ মৌসুমে সুমন স্বর্ণা, ব্রি ৪৯, ব্রি ৫১, ব্রি ৬১ ও ব্রি ৭১ চাষ করে থাকেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবং পোকামাকড়ের আক্রমণ কম থাকায় ভালো ফলন হয়েছে। তাই ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আশাবাদ ব্যক্ত করেন এই কৃষি কর্মকর্তা।
আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় রাজশাহীর পবা উপজেলায় এবার রোপা আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। উপজেলার আটটি ইউনিয়নে মাঠের সোনালি ধান ঘরে তুলতে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। ধান কাটা ও মাড়াই চলছে পুরোদমে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আশাবাদী স্থানীয় কৃষি বিভাগ।
গতকাল রোববার উপজেলার সবসার বিল ও বিভিন্ন ফসলের মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, মাঠজুড়ে সোনালি ধান। কৃষকদের কেউ ধান কেটে আঁটি বেঁধে মাথায় করে, আবার কেউ পরিবহনে করে বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছেন। বাড়ির উঠানে চলছে ধানমাড়াইয়ের কাজ। কথা বলার মতো সময় নেই তাঁদের।
পবা উপজেলার সবসার গ্ৰামের কৃষক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যেও ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। তিনি এ বছর ৫ বিঘা জমিতে ধান চাষ করেছেন। এর মধ্যে দুই বিঘা জমিতে ৪৪ মণ ধান পেয়েছেন এবং বাকি ৩ বিঘা জমিতে ধান কাটা চলছে। বিঘাপ্রতি প্রায় ১৮ থেকে ২২ মণ ধানের ফলন হয়েছে বলে জানান তিনি।
ভালাম গ্ৰামের কৃষক সালাম বলেন, গত বছর মাজরা পোকা ও কারেন্ট পোকার উপদ্রব বেশি ছিল, তাই ধানের ফলন কম হয়। বিঘাতে ৮ থেকে ১০ মণ ধান পেয়েছিলেন। এ বছর ফসলের উৎপাদন বাড়াতে ও পোকামাকড়ের বালাই থেকে ধান রক্ষায় কৃষি কর্মকর্তারা উঠান বৈঠক করে সঠিক কীটনাশক ব্যবহার করতে উৎসাহিত করেছিলেন। সঠিক কীটনাশক ব্যবহার করে চলিত বছর সাড়ে তিন বিঘা জমিতে ব্রি ৭১ চাষ করে ৬৬ মণ ধান পেয়েছেন তিনি।
পবা উপজেলা কৃষি অফিসার মো. শফিকুল ইসলাম জানান, বাংলাদেশে আউশ, আমন ও বোরো—এই তিন মৌসুমে ধান চাষ করা হয়। এ বছর উপজেলার আটটি ইউনিয়নে ৯ হাজার ৩১৫ হেক্টর জমিতে আমনের আবাদ করা হয়েছে।
কৃষকেরা এ মৌসুমে সুমন স্বর্ণা, ব্রি ৪৯, ব্রি ৫১, ব্রি ৬১ ও ব্রি ৭১ চাষ করে থাকেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবং পোকামাকড়ের আক্রমণ কম থাকায় ভালো ফলন হয়েছে। তাই ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আশাবাদ ব্যক্ত করেন এই কৃষি কর্মকর্তা।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪