মো. ফরিদ রায়হান, অষ্টগ্রাম
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামের বিভিন্ন সড়কে অপরিকল্পিত ও প্রশাসনের অনুমোদনহীন অর্ধশতাধিক গতিরোধক স্থাপন করা হয়েছে। তবে এসব গতিরোধকের নেই কোনো সড়ক নির্দেশক (রোড সাইন), ফলে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। ভোগান্তিতে পড়ছেন যানবাহনের যাত্রী ও চালকেরা।
মাত্রাতিরিক্ত উচ্চতার ও সরু এসব গতিরোধকের কারণে বিকল হচ্ছে যানবাহন। তবে দিন দিন সড়কগুলোতে গতিরোধক বাড়তে থাকলেও তা নিয়ে নির্বিকার প্রশাসন। অপ্রয়োজনীয় ও অপরিকল্পিত গতিরোধকগুলো দ্রুত সরানোর দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী মানুষেরা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অষ্টগ্রামের পাঁচটি ইউনিয়নের বিভিন্ন সড়কে স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে যত্রতত্র গতিরোধক নির্মাণ করা হয়েছে। যে যার মতো বাড়ির সামনে গতিরোধক স্থাপন করেছেন। তবে নেই সড়ক নির্দেশক কোনো চিহ্ন বা বিশেষ রং।
সরেজমিনে দেখা যায়, দেওঘর ইউনিয়নের দেওঘর গ্রাম থেকে সাভিয়ানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত, আড়াই কিলোমিটার সড়কে ১৪টি গতিরোধক। দেওঘর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সাভিয়ানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে দুটি গতিরোধক ছাড়া বাকিগুলো বিভিন্ন বাড়ির সামনে। ৫০ ফুট দূরত্বে নিজ নিজ বাড়ির সামনে ইচ্ছেমতো বসিয়েছেন গতিরোধক।
অন্যদিকে হক সাহেব উচ্চবিদ্যালয় থেকে পশ্চিম আলীনগর পর্যন্ত পৌনে ২ কিলোমিটার সড়কে রয়েছে ২০টি গতিরোধক। আদমপুর ইউনিয়নের চিনাকান্দি থেকে বাজার পর্যন্ত ১ কিলোমিটার সড়কে রয়েছে ১০টি গতিরোধক। এ ছাড়া পূর্ব অষ্টগ্রাম, অষ্টগ্রাম সদর, বাঙ্গালপাড়া ও কাস্তুল ইউনিয়নের বিভিন্ন সড়কে বহু অপরিকল্পিত ও অননুমোদিত গতিরোধক রয়েছে।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ সেতুর পূর্ব প্রান্তে তিনটি ও অষ্টগ্রাম সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের সামনের দুটি ছাড়া, সব কটি গতিরোধক মাত্রাতিরিক্ত উচ্চতা ও প্রস্থের। বেশির ভাগই বেশ সরু। এসব অননুমোদিত গতিরোধক পারাপার হতে গিয়ে নষ্ট হচ্ছে যানবাহন। দুর্ঘটনায় শারীরিক ক্ষতিগ্রস্ত হন চালক ও যাত্রীরা।
উপজেলা প্রকৌশলী গোলাম সামদানী বলেন, ‘মাসিক সভায় অননুমোদিত গতিরোধকের বিষয়টি তোলা হবে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া জন্য অনুরোধ করব।’ কিশোরগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘অপরিকল্পিত গতিরোধক দুর্ঘটনা কমায় না, বরং বাড়ায়। বিষয়টি সমাধানে ব্যবস্থা নেব।’
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামের বিভিন্ন সড়কে অপরিকল্পিত ও প্রশাসনের অনুমোদনহীন অর্ধশতাধিক গতিরোধক স্থাপন করা হয়েছে। তবে এসব গতিরোধকের নেই কোনো সড়ক নির্দেশক (রোড সাইন), ফলে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। ভোগান্তিতে পড়ছেন যানবাহনের যাত্রী ও চালকেরা।
মাত্রাতিরিক্ত উচ্চতার ও সরু এসব গতিরোধকের কারণে বিকল হচ্ছে যানবাহন। তবে দিন দিন সড়কগুলোতে গতিরোধক বাড়তে থাকলেও তা নিয়ে নির্বিকার প্রশাসন। অপ্রয়োজনীয় ও অপরিকল্পিত গতিরোধকগুলো দ্রুত সরানোর দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী মানুষেরা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অষ্টগ্রামের পাঁচটি ইউনিয়নের বিভিন্ন সড়কে স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে যত্রতত্র গতিরোধক নির্মাণ করা হয়েছে। যে যার মতো বাড়ির সামনে গতিরোধক স্থাপন করেছেন। তবে নেই সড়ক নির্দেশক কোনো চিহ্ন বা বিশেষ রং।
সরেজমিনে দেখা যায়, দেওঘর ইউনিয়নের দেওঘর গ্রাম থেকে সাভিয়ানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত, আড়াই কিলোমিটার সড়কে ১৪টি গতিরোধক। দেওঘর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সাভিয়ানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে দুটি গতিরোধক ছাড়া বাকিগুলো বিভিন্ন বাড়ির সামনে। ৫০ ফুট দূরত্বে নিজ নিজ বাড়ির সামনে ইচ্ছেমতো বসিয়েছেন গতিরোধক।
অন্যদিকে হক সাহেব উচ্চবিদ্যালয় থেকে পশ্চিম আলীনগর পর্যন্ত পৌনে ২ কিলোমিটার সড়কে রয়েছে ২০টি গতিরোধক। আদমপুর ইউনিয়নের চিনাকান্দি থেকে বাজার পর্যন্ত ১ কিলোমিটার সড়কে রয়েছে ১০টি গতিরোধক। এ ছাড়া পূর্ব অষ্টগ্রাম, অষ্টগ্রাম সদর, বাঙ্গালপাড়া ও কাস্তুল ইউনিয়নের বিভিন্ন সড়কে বহু অপরিকল্পিত ও অননুমোদিত গতিরোধক রয়েছে।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ সেতুর পূর্ব প্রান্তে তিনটি ও অষ্টগ্রাম সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের সামনের দুটি ছাড়া, সব কটি গতিরোধক মাত্রাতিরিক্ত উচ্চতা ও প্রস্থের। বেশির ভাগই বেশ সরু। এসব অননুমোদিত গতিরোধক পারাপার হতে গিয়ে নষ্ট হচ্ছে যানবাহন। দুর্ঘটনায় শারীরিক ক্ষতিগ্রস্ত হন চালক ও যাত্রীরা।
উপজেলা প্রকৌশলী গোলাম সামদানী বলেন, ‘মাসিক সভায় অননুমোদিত গতিরোধকের বিষয়টি তোলা হবে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া জন্য অনুরোধ করব।’ কিশোরগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘অপরিকল্পিত গতিরোধক দুর্ঘটনা কমায় না, বরং বাড়ায়। বিষয়টি সমাধানে ব্যবস্থা নেব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪