নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার জলাবাড়ী ইউনিয়নের নাপিতখালি খালের ওপর নির্মিত লোহার সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এ কারণে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ ‘সাবধান ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ’ লেখা সংবলিত একটি সাইনবোর্ড টানিয়ে দিয়েছে। সাইনবোর্ড টানিয়ে দিলেও সংস্কার করার উদ্যোগ নিচ্ছে না সওজ বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয় এলাকাবাসী। এমন অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণ ওই সেতু দিয়ে চলাচল করছে গণপরিবহনসহ সব ধরনের যানবাহন। এতে যেকোনো মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় লোকজন।
এলাকার কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পাঁচ বছর আগে সেতুটির দুটি স্প্যান দেবে পড়ে। এরপর সেতুটি আর সংস্কার করা হয়নি। স্বরূপকাঠি-পিরোজপুর সড়কে অবস্থিত ওই ঝুঁকিপূর্ণ সেতুর ওপর দিয়ে চলছে দূরপাল্লার বাসসহ জেলার সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার চার শতাধিক ছোটবড় যানবাহন। সেতুটি ভেঙে পড়লে জেলার সঙ্গে বন্ধ হয়ে যাবে এ উপজেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা। স্থানীয়দের দাবি দ্রুত সেতুটি মেরামত বা সংস্কার করার। না হলে যেকোনো সময় সেতুটি ভেঙে পড়তে পারে। আর এতে দুর্ভোগে পড়বেন হাজার হাজার মানুষ।
জলাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সেতুটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ, যেকোনো সময় ভেঙে পড়ে যেতে পারে। যেহেতু ওই সেতু দিয়ে প্রতিদিন পাঁচ শতাধিক ভারী যানসহ ছোটবড় ইঞ্জিনচালিত গাড়ি চলে, তাই অতি দ্রুত সেতুটি মেরামত করা দরকার। বিষয়টি আমার আয়ত্তের বাইরে। তাই ব্যাপারটি আমি জেলায় জানাব।’
সমেদয়কাঠি ইউপি চেয়ারম্যান মো. হুমায়ুন ব্যাপারী বলেন, ‘৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৯৯৯ সালে পিরোজপুরের নজরুল মাতুব্বর নামে এক ঠিকাদার সেতুটি নির্মাণ করেছিলেন। সেতু নির্মাণের প্রায় দুই যুগেও ওই সেতু আর সংস্কার করা হয়নি। সেতুটি দ্রুত সংস্কার দরকার। না হলে যেকোনো সময় বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
সরেজমিনে দেখা গেছে, নাপিতখালি খালে লোহার বিমের ওপর নির্মিত সেতু দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল করছে। সেতু নির্মাণের প্রায় দুই যুগ অতিক্রম হলেও হচ্ছে না কোনো সংস্কার। বর্তমানে সেতুর দুই পাশের লোহার বিমের জয়েন্ট খুলে ফাঁকার সৃষ্টি হয়ে নাট বল্টু খুলে রয়েছে। সেখানের পাটাতন খুলে নিচে দেবে গেছে। এতে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে সেতু পার হচ্ছে জেলার সঙ্গে যোগযোগকৃত গণপরিবহনগুলো। আর ঝুঁকি অবস্থায় সেতু দিয়ে চলাচল করছে ভাড়িযানসহ ছোটবড় ইঞ্জিনচালিত যানবাহন।
পিরোজপুর সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রকৌশলী মো. মোতালেব বলেন, ‘সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ। সেতুটির বিমের কিছু নাট বল্টু লুজ হয়ে গিয়েছিল। এ জন্য আমরা ওয়েল্ডিং করে সেতুর কিছু কাজ করেছি। সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ বিধায় এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতনদের চিঠি দিয়েছি। যাতে সেতুটি নতুন করে নির্মাণ করা হয়।’
এ ব্যাপারে নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মোশারেফ হোসেন বলেন, ‘এটা নিয়ে জেলা পরিষদের মাসিক সভায় আলোচনা করেছি। ইঞ্জিনিয়ার এসে ভিজিট করেছেন। তাঁরা বলেছেন সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। জানিয়েছেন রাস্তা এবং সেতুর জন্য নতুন টেন্ডার প্রক্রিয়া চলছে। কাজ শেষ হলে সেতু মেরামতের কাজ শুরু হবে।’
পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার জলাবাড়ী ইউনিয়নের নাপিতখালি খালের ওপর নির্মিত লোহার সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এ কারণে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ ‘সাবধান ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ’ লেখা সংবলিত একটি সাইনবোর্ড টানিয়ে দিয়েছে। সাইনবোর্ড টানিয়ে দিলেও সংস্কার করার উদ্যোগ নিচ্ছে না সওজ বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয় এলাকাবাসী। এমন অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণ ওই সেতু দিয়ে চলাচল করছে গণপরিবহনসহ সব ধরনের যানবাহন। এতে যেকোনো মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় লোকজন।
এলাকার কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পাঁচ বছর আগে সেতুটির দুটি স্প্যান দেবে পড়ে। এরপর সেতুটি আর সংস্কার করা হয়নি। স্বরূপকাঠি-পিরোজপুর সড়কে অবস্থিত ওই ঝুঁকিপূর্ণ সেতুর ওপর দিয়ে চলছে দূরপাল্লার বাসসহ জেলার সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার চার শতাধিক ছোটবড় যানবাহন। সেতুটি ভেঙে পড়লে জেলার সঙ্গে বন্ধ হয়ে যাবে এ উপজেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা। স্থানীয়দের দাবি দ্রুত সেতুটি মেরামত বা সংস্কার করার। না হলে যেকোনো সময় সেতুটি ভেঙে পড়তে পারে। আর এতে দুর্ভোগে পড়বেন হাজার হাজার মানুষ।
জলাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সেতুটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ, যেকোনো সময় ভেঙে পড়ে যেতে পারে। যেহেতু ওই সেতু দিয়ে প্রতিদিন পাঁচ শতাধিক ভারী যানসহ ছোটবড় ইঞ্জিনচালিত গাড়ি চলে, তাই অতি দ্রুত সেতুটি মেরামত করা দরকার। বিষয়টি আমার আয়ত্তের বাইরে। তাই ব্যাপারটি আমি জেলায় জানাব।’
সমেদয়কাঠি ইউপি চেয়ারম্যান মো. হুমায়ুন ব্যাপারী বলেন, ‘৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৯৯৯ সালে পিরোজপুরের নজরুল মাতুব্বর নামে এক ঠিকাদার সেতুটি নির্মাণ করেছিলেন। সেতু নির্মাণের প্রায় দুই যুগেও ওই সেতু আর সংস্কার করা হয়নি। সেতুটি দ্রুত সংস্কার দরকার। না হলে যেকোনো সময় বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
সরেজমিনে দেখা গেছে, নাপিতখালি খালে লোহার বিমের ওপর নির্মিত সেতু দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল করছে। সেতু নির্মাণের প্রায় দুই যুগ অতিক্রম হলেও হচ্ছে না কোনো সংস্কার। বর্তমানে সেতুর দুই পাশের লোহার বিমের জয়েন্ট খুলে ফাঁকার সৃষ্টি হয়ে নাট বল্টু খুলে রয়েছে। সেখানের পাটাতন খুলে নিচে দেবে গেছে। এতে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে সেতু পার হচ্ছে জেলার সঙ্গে যোগযোগকৃত গণপরিবহনগুলো। আর ঝুঁকি অবস্থায় সেতু দিয়ে চলাচল করছে ভাড়িযানসহ ছোটবড় ইঞ্জিনচালিত যানবাহন।
পিরোজপুর সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রকৌশলী মো. মোতালেব বলেন, ‘সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ। সেতুটির বিমের কিছু নাট বল্টু লুজ হয়ে গিয়েছিল। এ জন্য আমরা ওয়েল্ডিং করে সেতুর কিছু কাজ করেছি। সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ বিধায় এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতনদের চিঠি দিয়েছি। যাতে সেতুটি নতুন করে নির্মাণ করা হয়।’
এ ব্যাপারে নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মোশারেফ হোসেন বলেন, ‘এটা নিয়ে জেলা পরিষদের মাসিক সভায় আলোচনা করেছি। ইঞ্জিনিয়ার এসে ভিজিট করেছেন। তাঁরা বলেছেন সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। জানিয়েছেন রাস্তা এবং সেতুর জন্য নতুন টেন্ডার প্রক্রিয়া চলছে। কাজ শেষ হলে সেতু মেরামতের কাজ শুরু হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪