তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলা সদর থেকে খালকুলা পর্যন্ত সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) ছয় কিলোমিটার পাকা সড়ক। সংস্কারের অভাবে সড়কটির অধিকাংশ স্থানে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে জমে আছে বৃষ্টির পানি। অধিকাংশ স্থানে বেরিয়ে আছে ধারালো খোয়া। এসব খানাখন্দে যানবাহন পড়ে উল্টে যাওয়ার পাশাপাশি চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
সম্প্রতি ওই এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, ৬ কিলোমিটার সড়কের বিশেষ করে খালকুলা গ্রামের উত্তর পাশ থেকে খালকুলা ব্রিজ পর্যন্ত চলাচলের জন্য সড়কটি একেবারে অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। তবু ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চালকেরা সেখান দিয়ে যাতায়াত করছেন।
বাঁশবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা আবু তালেব বলেন, ওই সড়কটি তাড়াশ উপজেলা সদর থেকে হাটিকুমরুল-বনপাড়া মহাসড়কের সংযোগ সড়ক হিসেবে জনগুরুত্বপূর্ণ। উপজেলার উত্তরাংশের বেশির ভাগ মানুষ ওই পথ দিয়ে ঢাকা, রাজশাহীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করে থাকেন। এমন জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির দ্রুত সংস্কারের দাবি জানান তিনি।
ওই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করেন তাড়াশ পৌর শহরের লেগুনাচালক জালাল উদ্দিন। তিনি বলেন, প্রায় দেড় বছর ধরে এই রাস্তাটিতে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। অধিকাংশ স্থানে পাকা উঠে বেরিয়ে আছে ধারালো খোয়া। একটু বৃষ্টি হলেই গর্তে পানি জমে কাদায় পরিণত হয় পুরো সড়কটি। বেহাল এই রাস্তায় প্রতিনিয়ত যানবাহন উল্টে
ঘটছে দুর্ঘটনা।
ইজিবাইকচালক মনির হোসেন জানান, মূলত পণ্যবোঝাই ট্রাক ও ভ্যান প্রতিনিয়ত খানাখন্দে পড়ে উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। এমনকি চাকা খুলে যাচ্ছে।
শান্তার গ্রামের ধান ব্যবসায়ী আব্দুল মমিন জানান, এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে ইউনিয়ন চেয়ারম্যানকে সঙ্গে নিয়ে উপজেলা প্রকৌশল কার্যালয়ে সড়কটি সংস্কারের জন্য বারবার অবগত করা হয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না।
তাড়াশ উপজেলা প্রকৌশলী মো. ইফতেখার সরোয়ার ধ্রুব বলেন, ‘তাড়াশ সদর থেকে খালকুলা পর্যন্ত ৬ কিলোমিটার সড়কটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের। ওই রাস্তাটির বেহালের বিষয়টি সংশ্লিষ্ট বিভাগকে জানানো হয়েছে। আশা করি অচিরেই সংস্কার কাজ শুরু হবে।’
এ বিষয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কটিতে অচিরেই সংস্কার কাজ শুরু হবে।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলা সদর থেকে খালকুলা পর্যন্ত সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) ছয় কিলোমিটার পাকা সড়ক। সংস্কারের অভাবে সড়কটির অধিকাংশ স্থানে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে জমে আছে বৃষ্টির পানি। অধিকাংশ স্থানে বেরিয়ে আছে ধারালো খোয়া। এসব খানাখন্দে যানবাহন পড়ে উল্টে যাওয়ার পাশাপাশি চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
সম্প্রতি ওই এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, ৬ কিলোমিটার সড়কের বিশেষ করে খালকুলা গ্রামের উত্তর পাশ থেকে খালকুলা ব্রিজ পর্যন্ত চলাচলের জন্য সড়কটি একেবারে অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। তবু ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চালকেরা সেখান দিয়ে যাতায়াত করছেন।
বাঁশবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা আবু তালেব বলেন, ওই সড়কটি তাড়াশ উপজেলা সদর থেকে হাটিকুমরুল-বনপাড়া মহাসড়কের সংযোগ সড়ক হিসেবে জনগুরুত্বপূর্ণ। উপজেলার উত্তরাংশের বেশির ভাগ মানুষ ওই পথ দিয়ে ঢাকা, রাজশাহীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করে থাকেন। এমন জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির দ্রুত সংস্কারের দাবি জানান তিনি।
ওই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করেন তাড়াশ পৌর শহরের লেগুনাচালক জালাল উদ্দিন। তিনি বলেন, প্রায় দেড় বছর ধরে এই রাস্তাটিতে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। অধিকাংশ স্থানে পাকা উঠে বেরিয়ে আছে ধারালো খোয়া। একটু বৃষ্টি হলেই গর্তে পানি জমে কাদায় পরিণত হয় পুরো সড়কটি। বেহাল এই রাস্তায় প্রতিনিয়ত যানবাহন উল্টে
ঘটছে দুর্ঘটনা।
ইজিবাইকচালক মনির হোসেন জানান, মূলত পণ্যবোঝাই ট্রাক ও ভ্যান প্রতিনিয়ত খানাখন্দে পড়ে উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। এমনকি চাকা খুলে যাচ্ছে।
শান্তার গ্রামের ধান ব্যবসায়ী আব্দুল মমিন জানান, এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে ইউনিয়ন চেয়ারম্যানকে সঙ্গে নিয়ে উপজেলা প্রকৌশল কার্যালয়ে সড়কটি সংস্কারের জন্য বারবার অবগত করা হয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না।
তাড়াশ উপজেলা প্রকৌশলী মো. ইফতেখার সরোয়ার ধ্রুব বলেন, ‘তাড়াশ সদর থেকে খালকুলা পর্যন্ত ৬ কিলোমিটার সড়কটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের। ওই রাস্তাটির বেহালের বিষয়টি সংশ্লিষ্ট বিভাগকে জানানো হয়েছে। আশা করি অচিরেই সংস্কার কাজ শুরু হবে।’
এ বিষয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কটিতে অচিরেই সংস্কার কাজ শুরু হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪