ফারিয়া এজাজ
সোনা হোক কিংবা হীরা, গয়না কিনতে মানুষ কত টাকা ব্যয় করতে পারে? সে বিষয়ে আমাদের চিন্তার দৌড় খুব বেশি দূর এগোবে না। বরং দেখে নেওয়া যাক সেরা পাঁচ গয়নার দাম আমাদের চিন্তার সঙ্গে কতটুকু মেলে।
ব্রিয়োলেট ডায়মন্ড নেকলেস
২০১৩ সালের মে মাসে হংকংয়ে ক্রিস্টিস সবচেয়ে বড় ব্রিয়োলেট ডায়মন্ড নেকলেস নিলাম করে। এর আকর্ষণীয় দিক হলো এর ৭৫ দশমিক ৩৬ ক্যারেটের হীরা। এ ছাড়া এর ব্রিয়োলেটের ওপর মারকুইস কাটের গোলাপি ও বেগুনি রঙের হীরা রয়েছে। এই হীরা দুটি একটি ব্রিয়োলেট ডায়মন্ড নেক চেইন দিয়ে জোড়া, যা ১৮ ক্যারেটের রোজ ও হোয়াইট গোল্ড দিয়ে তৈরি। দাম ১১ মিলিয়ন ডলার বা ৯৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
বুলগারি ব্লু ডায়মন্ড রিং
এর দাম ১৫ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলার বা আমাদের মুদ্রায় প্রায় ১৩৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। চোখধাঁধানো এই গয়নাটি কয়েক বছর আগে নিলামে বিক্রি হয়। ১৯৭০ সালে তৈরি এই বুলগারি ব্লু ডায়মন্ড রিংটি এক ধনকুবের তাঁর প্রথম ছেলেসন্তান জন্মগ্রহণের সময় স্ত্রীকে উপহার দিয়েছিলেন। এতে রয়েছে ৯ দশমিক ৮৭ ক্যারেটের বর্ণহীন তিন কোনা হীরা এবং ১০ দশমিক ৯৫ ক্যারেটের ব্লু ডায়মন্ড, যা আজ পর্যন্ত এই কাটের ব্লু ডায়মন্ডের নিলামের মধ্যে সবচেয়ে বড়।
হার্ট অব দ্য ওশান
দাম ১৭ মিলিয়ন ডলার বা প্রায় ১৪৮ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। ‘টাইটানিক’ সিনেমার নায়িকা কেট উইন্সলেটের গলায় নীল রঙের হৃদয় আকারের নেকলেসটি সিনেমার চেয়ে কিন্তু কম জনপ্রিয় নয়। নেকলেসটি সিনেমায় ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয়েছিল খুব সাধারণভাবে। কিন্তু সেটি এতটাই জনপ্রিয়তা পায় যে পরবর্তী সময়ে এই লকেটটি তৈরির কোম্পানি অ্যাসপ্রে অ্যান্ড গ্যারেড সেই একই ডিজাইন দিয়ে গয়না তৈরি করে ফেলে। ১৭ ক্যারেটের হৃদয় আকারের সেইলন স্যাফায়ার বা নীলকান্তমণির চারপাশে ১০৩টি হীরা দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল সে নেকলেস। সেটি একজন বেনামি ক্রেতা কিনে নেন।
লিনকম্পেয়ারেবল নেকলেস
মূল্যবান এই হীরার নেকলেসটি বিখ্যাত জুয়েলারি মৌওয়াদের তৈরি। অসম্ভব সুন্দর এই নেকলেসে ব্যবহার করা হীরাটি তিন দশক আগে কঙ্গোর একটি ছোট্ট মেয়ে হীরার খনির একটি স্তূপে খুঁজে পায়। ৪০৭ দশমিক ৪৮ ক্যারেটের এই হীরাটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় নিখুঁত হীরার মধ্যে অন্যতম। এ নেকলেসে প্রায় ১০২টি ছোট ছোট পাথর রয়েছে। দাম ৫৫ মিলিয়ন ডলার বা প্রায় ৪৮১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা।
পিকক ব্রুচ বাই গ্রাফ
হীরার গয়না তৈরির জগতে লন্ডনের কোম্পানি গ্রাফ সবচেয়ে বড়। তাদের বিস্ময়কর নানা কাজের মধ্যে একটি হলো এই পিকক ব্রুচ, যা একটি প্রাইভেট জেটের চেয়েও মূল্যবান। এটি তৈরি করা হয়েছে ১ হাজার ৩০৫টি রত্ন-পাথর দিয়ে। এর ওজন ১২০ দশমিক ৮১ ক্যারেট। এই ব্রুচের ডিজাইনের মধ্যে গাঢ় নীল রঙের একটি হীরা আছে, যা মাপে ২০ ক্যারেট। দাম ১০০ মিলিয়ন ডলার বা প্রায় ৮৭৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
সোনা হোক কিংবা হীরা, গয়না কিনতে মানুষ কত টাকা ব্যয় করতে পারে? সে বিষয়ে আমাদের চিন্তার দৌড় খুব বেশি দূর এগোবে না। বরং দেখে নেওয়া যাক সেরা পাঁচ গয়নার দাম আমাদের চিন্তার সঙ্গে কতটুকু মেলে।
ব্রিয়োলেট ডায়মন্ড নেকলেস
২০১৩ সালের মে মাসে হংকংয়ে ক্রিস্টিস সবচেয়ে বড় ব্রিয়োলেট ডায়মন্ড নেকলেস নিলাম করে। এর আকর্ষণীয় দিক হলো এর ৭৫ দশমিক ৩৬ ক্যারেটের হীরা। এ ছাড়া এর ব্রিয়োলেটের ওপর মারকুইস কাটের গোলাপি ও বেগুনি রঙের হীরা রয়েছে। এই হীরা দুটি একটি ব্রিয়োলেট ডায়মন্ড নেক চেইন দিয়ে জোড়া, যা ১৮ ক্যারেটের রোজ ও হোয়াইট গোল্ড দিয়ে তৈরি। দাম ১১ মিলিয়ন ডলার বা ৯৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
বুলগারি ব্লু ডায়মন্ড রিং
এর দাম ১৫ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলার বা আমাদের মুদ্রায় প্রায় ১৩৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। চোখধাঁধানো এই গয়নাটি কয়েক বছর আগে নিলামে বিক্রি হয়। ১৯৭০ সালে তৈরি এই বুলগারি ব্লু ডায়মন্ড রিংটি এক ধনকুবের তাঁর প্রথম ছেলেসন্তান জন্মগ্রহণের সময় স্ত্রীকে উপহার দিয়েছিলেন। এতে রয়েছে ৯ দশমিক ৮৭ ক্যারেটের বর্ণহীন তিন কোনা হীরা এবং ১০ দশমিক ৯৫ ক্যারেটের ব্লু ডায়মন্ড, যা আজ পর্যন্ত এই কাটের ব্লু ডায়মন্ডের নিলামের মধ্যে সবচেয়ে বড়।
হার্ট অব দ্য ওশান
দাম ১৭ মিলিয়ন ডলার বা প্রায় ১৪৮ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। ‘টাইটানিক’ সিনেমার নায়িকা কেট উইন্সলেটের গলায় নীল রঙের হৃদয় আকারের নেকলেসটি সিনেমার চেয়ে কিন্তু কম জনপ্রিয় নয়। নেকলেসটি সিনেমায় ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয়েছিল খুব সাধারণভাবে। কিন্তু সেটি এতটাই জনপ্রিয়তা পায় যে পরবর্তী সময়ে এই লকেটটি তৈরির কোম্পানি অ্যাসপ্রে অ্যান্ড গ্যারেড সেই একই ডিজাইন দিয়ে গয়না তৈরি করে ফেলে। ১৭ ক্যারেটের হৃদয় আকারের সেইলন স্যাফায়ার বা নীলকান্তমণির চারপাশে ১০৩টি হীরা দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল সে নেকলেস। সেটি একজন বেনামি ক্রেতা কিনে নেন।
লিনকম্পেয়ারেবল নেকলেস
মূল্যবান এই হীরার নেকলেসটি বিখ্যাত জুয়েলারি মৌওয়াদের তৈরি। অসম্ভব সুন্দর এই নেকলেসে ব্যবহার করা হীরাটি তিন দশক আগে কঙ্গোর একটি ছোট্ট মেয়ে হীরার খনির একটি স্তূপে খুঁজে পায়। ৪০৭ দশমিক ৪৮ ক্যারেটের এই হীরাটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় নিখুঁত হীরার মধ্যে অন্যতম। এ নেকলেসে প্রায় ১০২টি ছোট ছোট পাথর রয়েছে। দাম ৫৫ মিলিয়ন ডলার বা প্রায় ৪৮১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা।
পিকক ব্রুচ বাই গ্রাফ
হীরার গয়না তৈরির জগতে লন্ডনের কোম্পানি গ্রাফ সবচেয়ে বড়। তাদের বিস্ময়কর নানা কাজের মধ্যে একটি হলো এই পিকক ব্রুচ, যা একটি প্রাইভেট জেটের চেয়েও মূল্যবান। এটি তৈরি করা হয়েছে ১ হাজার ৩০৫টি রত্ন-পাথর দিয়ে। এর ওজন ১২০ দশমিক ৮১ ক্যারেট। এই ব্রুচের ডিজাইনের মধ্যে গাঢ় নীল রঙের একটি হীরা আছে, যা মাপে ২০ ক্যারেট। দাম ১০০ মিলিয়ন ডলার বা প্রায় ৮৭৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪