পীরগঞ্জ প্রতিনিধি
পীরগঞ্জে এখন দিগন্ত বিস্তৃত সরিষাখেতে চোখে পড়ছে হলুদ ফুলের সমারোহ। এসব খেতে এবার পরীক্ষামূলক মৌমাছির বাক্স বসিয়ে মধু আহরণ করছেন চাষিরা। এ জন্য কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে তাঁদের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি মৌমাছি ও বাক্স সরবরাহ করা হয়েছে।
সরিষার ফুল থেকে মধু আহরণকে সাথি ফসলের সমতুল্য বলে মনে করছে কৃষি বিভাগ। আর মৌমাছির মাধ্যমে ফুল থেকে মধু সংগ্রহ হওয়ায় সরিষার পরাগায়নেও সহায়তা হচ্ছে, উৎপাদন বাড়ছে। সমন্বিত এই চাষে চাষিদের আলাদাভাবে আয় হচ্ছে। এতে উৎপাদন খরচ পুষিয়ে লাভের পাল্লা ভারী হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন।
উপজেলা কৃষি বিভাগ জানায়, পীরগঞ্জে এ বছর ১ হাজার ৭৫০ হেক্টর জমিতে উন্নত জাতের সরিষার আবাদ হয়েছে। সেখান থেকে এবার মানসম্মত মধু সংগ্রহের উদ্যোগ নিয়েছে কৃষি বিভাগ। সংস্থার দেওয়া মৌ বাক্স চাষিরা সরিষাখেতে বসিয়ে মধু সংগ্রহ করছেন।
কৃষি বিভাগ বলছে, জমিতে একই সঙ্গে দুটি ফসল উৎপাদন করা হলে সেটিকে সাথি ফসল হিসেবে গণ্য করা যায়। সরিষাখেত থেকে মধু সংগ্রহও সাথি ফসলের সমতুল্য। সরিষা ফুলের মধু দিয়ে চাষি পারিবারিক পুষ্টির চাহিদা মিটিয়ে বাজারে বিক্রি করে বাড়তি আয়ও করতে পারছেন।
উপজেলার বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে এখন সরিষা ফুলের মনকাড়া দৃশ্য চোখে পড়ার মতো। কৃষকেরা একদিকে যেমন মাঠে সরিষার পরিচর্যা করছেন, অপরদিকে তেমনি খেতের মধ্যে মৌমাছির বাক্স বসিয়ে মধু সংগ্রহ করছেন।
উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামে সরিষাখেতে এ বছর পরীক্ষামূলকভাবে মৌ চাষের বাক্স স্থাপন করেছেন ডিপটি মিয়া। শুরুতেই মধু চাষে সফলতার আশা করছেন তিনি। ডিপটি মিয়া বলেন, ‘সরিষা ফুল থেকে মধু সংগ্রহের পদ্ধতি সম্পর্কে উপজেলা কৃষি বিভাগ প্রশিক্ষণ দিয়েছে। আমরা পরীক্ষামূলকভাবে মধু সংগ্রহ শুরু করেছি। একটু মধুও পেয়েছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাদেকুজ্জামান সরকার আজকের পত্রিকাকে জানান, মৌমাছি সরিষার ফুলে উড়ে উড়ে বসে মধু সংগ্রহ করে। এতে ফুলে সহজে পরাগায়ন ঘটে। সরিষাখেতের পাশে মৌ চাষের বাক্স স্থাপন করা হলে ফলন অধিক হয়। পাশাপাশি চাষিরা মধু আহরণ করে বাড়তি টাকাও আয় করতে পারেন।
সাদেকুজ্জামান বলেন, এ বছর উপজেলায় কৃষি বিভাগ থেকে প্রশিক্ষণ দিয়ে পাঁচ চাষিকে বিনা মূল্যে মৌমাছি ও বাক্স দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষামূলক উদ্যোগে দেখা গেছে, চাষিদের মধু চাষেও আগ্রহ বাড়ছে। এতে সফলতা আসলে চাষিদের সরিষা চাষ ও ফুল থেকে মধু সংগ্রহের জন্য ভবিষ্যতে আরও উৎসাহ দেওয়া হবে।
পীরগঞ্জে এখন দিগন্ত বিস্তৃত সরিষাখেতে চোখে পড়ছে হলুদ ফুলের সমারোহ। এসব খেতে এবার পরীক্ষামূলক মৌমাছির বাক্স বসিয়ে মধু আহরণ করছেন চাষিরা। এ জন্য কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে তাঁদের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি মৌমাছি ও বাক্স সরবরাহ করা হয়েছে।
সরিষার ফুল থেকে মধু আহরণকে সাথি ফসলের সমতুল্য বলে মনে করছে কৃষি বিভাগ। আর মৌমাছির মাধ্যমে ফুল থেকে মধু সংগ্রহ হওয়ায় সরিষার পরাগায়নেও সহায়তা হচ্ছে, উৎপাদন বাড়ছে। সমন্বিত এই চাষে চাষিদের আলাদাভাবে আয় হচ্ছে। এতে উৎপাদন খরচ পুষিয়ে লাভের পাল্লা ভারী হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন।
উপজেলা কৃষি বিভাগ জানায়, পীরগঞ্জে এ বছর ১ হাজার ৭৫০ হেক্টর জমিতে উন্নত জাতের সরিষার আবাদ হয়েছে। সেখান থেকে এবার মানসম্মত মধু সংগ্রহের উদ্যোগ নিয়েছে কৃষি বিভাগ। সংস্থার দেওয়া মৌ বাক্স চাষিরা সরিষাখেতে বসিয়ে মধু সংগ্রহ করছেন।
কৃষি বিভাগ বলছে, জমিতে একই সঙ্গে দুটি ফসল উৎপাদন করা হলে সেটিকে সাথি ফসল হিসেবে গণ্য করা যায়। সরিষাখেত থেকে মধু সংগ্রহও সাথি ফসলের সমতুল্য। সরিষা ফুলের মধু দিয়ে চাষি পারিবারিক পুষ্টির চাহিদা মিটিয়ে বাজারে বিক্রি করে বাড়তি আয়ও করতে পারছেন।
উপজেলার বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে এখন সরিষা ফুলের মনকাড়া দৃশ্য চোখে পড়ার মতো। কৃষকেরা একদিকে যেমন মাঠে সরিষার পরিচর্যা করছেন, অপরদিকে তেমনি খেতের মধ্যে মৌমাছির বাক্স বসিয়ে মধু সংগ্রহ করছেন।
উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামে সরিষাখেতে এ বছর পরীক্ষামূলকভাবে মৌ চাষের বাক্স স্থাপন করেছেন ডিপটি মিয়া। শুরুতেই মধু চাষে সফলতার আশা করছেন তিনি। ডিপটি মিয়া বলেন, ‘সরিষা ফুল থেকে মধু সংগ্রহের পদ্ধতি সম্পর্কে উপজেলা কৃষি বিভাগ প্রশিক্ষণ দিয়েছে। আমরা পরীক্ষামূলকভাবে মধু সংগ্রহ শুরু করেছি। একটু মধুও পেয়েছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাদেকুজ্জামান সরকার আজকের পত্রিকাকে জানান, মৌমাছি সরিষার ফুলে উড়ে উড়ে বসে মধু সংগ্রহ করে। এতে ফুলে সহজে পরাগায়ন ঘটে। সরিষাখেতের পাশে মৌ চাষের বাক্স স্থাপন করা হলে ফলন অধিক হয়। পাশাপাশি চাষিরা মধু আহরণ করে বাড়তি টাকাও আয় করতে পারেন।
সাদেকুজ্জামান বলেন, এ বছর উপজেলায় কৃষি বিভাগ থেকে প্রশিক্ষণ দিয়ে পাঁচ চাষিকে বিনা মূল্যে মৌমাছি ও বাক্স দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষামূলক উদ্যোগে দেখা গেছে, চাষিদের মধু চাষেও আগ্রহ বাড়ছে। এতে সফলতা আসলে চাষিদের সরিষা চাষ ও ফুল থেকে মধু সংগ্রহের জন্য ভবিষ্যতে আরও উৎসাহ দেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪