সাইরুল ইসলাম, ঢাকা
বিমানবন্দরের পাশে আশকোনা বস্তি। কুয়াশাচ্ছন্ন সকালটা শুরু হয় কাঁপুনি দিয়ে। দেহের সঙ্গে একই তালে কাঁপে খুপরিঘর। এ কাঁপুনি অবশ্য শীতের জন্য নয়, আবু ইসহাকের গল্পের ‘মহাপতঙ্গ’ উড়োজাহাজের শব্দের কারণে। দৃশ্যটি ২০১০ সালে মুক্তি পাওয়া তারেক মাসুদের ‘রানওয়ে’ সিনেমার।
এখন সে বস্তি আছে কি না, জানা নেই। তবে সিনেমার সেই দৃশ্য এখনো মনে পড়ে। ওপরে বিমান ওড়ে, নিচে বস্তিবাসীর আতঙ্ক বাড়ে।
রাইট ভ্রাতৃদ্বয় যখন উড়োজাহাজ আবিষ্কার করেন, তখন হয়তো এতটা ভাবেননি। উড়োজাহাজের সবচেয়ে জটিল অংশটা যে অবতরণ, সেটা ধীরে ধীরে মানুষের মগজে ধরা দেয় পরে। কিন্তু এ দোপেয়ে দৈত্যরা তো আর থেমে থাকার পাত্র নয়। উড্ডয়ন আর অবতরণের জায়গা যেখানে নেই, সেখানেও বানিয়ে ফেলছে বিমানবন্দর। এমনই কয়েকটি ভয়ানক বিমানবন্দর নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
পারো, ভুটান: মেঘের রাজ্যে অবগাহনের ফাঁকে নিচে তাকালে দেখা মিলবে সবুজ ইমারতের। সেসব ইমারতসদৃশ পাহাড়ের কোনো এক গলিতে রয়েছে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, নাম পারো। ভুটানের এই বিমানবন্দরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭ হাজার ৩৬৪ ফুট উঁচুতে। রানওয়েতে জায়গা রয়েছে মাত্র ৬ হাজার ৫০০ ফুট। সব পাইলট এখানে অনুমতি পান না। ২০১১ পর্যন্ত অনুমতি ছিল মাত্র ৮ জনের। রাডার না থাকায় পুরোনো প্রযুক্তিতে ভর করে নামতে হয় পারোতে। দিনের আলো ছাড়া এখানে অবতরণ নিষেধ।
লুকলা, নেপাল: হিমালয়কন্যা নেপালের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পুরো স্বাদ নিতে হলে লুকলা বিমানবন্দরে আসতেই হবে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯ হাজার ৩৩৪ ফুট উঁচুতে থাকা এ বিমানবন্দরের রানওয়ে খুবই ছোট এবং ভয়ানক। দৈর্ঘ্য মাত্র ১ হাজার ৭২৯ ফুট। এখানকার পাহাড়ি হাওয়া আর ভয়ংকর পরিবেশ লুকলাকে আরও বিপজ্জনক করে তুলেছে। আর রানওয়ের প্রান্তটার কথা না বললেই নয়। এটি যেখানে শেষ হয়েছে সেখান থেকে শুরু গভীর খাদ। ৬০০ ফুট গভীর এ খাদে পড়লে নিশ্চিত মৃত্যু। ভুল করার একদম সুযোগ নেই।
লেহ, ভারত: প্রতিকূল আবহাওয়া উপেক্ষা করে ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর এলাকায় টিকে আছে একটি বিমানবন্দর। নাম লেহ বিমানবন্দর বা কুশোক বকুলা রিনপোচি। উচ্চতার দিক থেকে বিশ্বের ২৩তম উঁচু এ বিমানবন্দরে বিকেলে দেখা যায় বাতাসের খেলা। ঝড় এলে যেমন বাতাস থাকে, তখন তেমন বাতাসের সঙ্গে লড়তে হয়। তাই সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১০ হাজার ৬৮২ ফুট উঁচু এ বিমানবন্দরে কেবল সকালে অবতরণ করার অনুমতি রয়েছে।
বিমানবন্দরের পাশে আশকোনা বস্তি। কুয়াশাচ্ছন্ন সকালটা শুরু হয় কাঁপুনি দিয়ে। দেহের সঙ্গে একই তালে কাঁপে খুপরিঘর। এ কাঁপুনি অবশ্য শীতের জন্য নয়, আবু ইসহাকের গল্পের ‘মহাপতঙ্গ’ উড়োজাহাজের শব্দের কারণে। দৃশ্যটি ২০১০ সালে মুক্তি পাওয়া তারেক মাসুদের ‘রানওয়ে’ সিনেমার।
এখন সে বস্তি আছে কি না, জানা নেই। তবে সিনেমার সেই দৃশ্য এখনো মনে পড়ে। ওপরে বিমান ওড়ে, নিচে বস্তিবাসীর আতঙ্ক বাড়ে।
রাইট ভ্রাতৃদ্বয় যখন উড়োজাহাজ আবিষ্কার করেন, তখন হয়তো এতটা ভাবেননি। উড়োজাহাজের সবচেয়ে জটিল অংশটা যে অবতরণ, সেটা ধীরে ধীরে মানুষের মগজে ধরা দেয় পরে। কিন্তু এ দোপেয়ে দৈত্যরা তো আর থেমে থাকার পাত্র নয়। উড্ডয়ন আর অবতরণের জায়গা যেখানে নেই, সেখানেও বানিয়ে ফেলছে বিমানবন্দর। এমনই কয়েকটি ভয়ানক বিমানবন্দর নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
পারো, ভুটান: মেঘের রাজ্যে অবগাহনের ফাঁকে নিচে তাকালে দেখা মিলবে সবুজ ইমারতের। সেসব ইমারতসদৃশ পাহাড়ের কোনো এক গলিতে রয়েছে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, নাম পারো। ভুটানের এই বিমানবন্দরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭ হাজার ৩৬৪ ফুট উঁচুতে। রানওয়েতে জায়গা রয়েছে মাত্র ৬ হাজার ৫০০ ফুট। সব পাইলট এখানে অনুমতি পান না। ২০১১ পর্যন্ত অনুমতি ছিল মাত্র ৮ জনের। রাডার না থাকায় পুরোনো প্রযুক্তিতে ভর করে নামতে হয় পারোতে। দিনের আলো ছাড়া এখানে অবতরণ নিষেধ।
লুকলা, নেপাল: হিমালয়কন্যা নেপালের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পুরো স্বাদ নিতে হলে লুকলা বিমানবন্দরে আসতেই হবে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯ হাজার ৩৩৪ ফুট উঁচুতে থাকা এ বিমানবন্দরের রানওয়ে খুবই ছোট এবং ভয়ানক। দৈর্ঘ্য মাত্র ১ হাজার ৭২৯ ফুট। এখানকার পাহাড়ি হাওয়া আর ভয়ংকর পরিবেশ লুকলাকে আরও বিপজ্জনক করে তুলেছে। আর রানওয়ের প্রান্তটার কথা না বললেই নয়। এটি যেখানে শেষ হয়েছে সেখান থেকে শুরু গভীর খাদ। ৬০০ ফুট গভীর এ খাদে পড়লে নিশ্চিত মৃত্যু। ভুল করার একদম সুযোগ নেই।
লেহ, ভারত: প্রতিকূল আবহাওয়া উপেক্ষা করে ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর এলাকায় টিকে আছে একটি বিমানবন্দর। নাম লেহ বিমানবন্দর বা কুশোক বকুলা রিনপোচি। উচ্চতার দিক থেকে বিশ্বের ২৩তম উঁচু এ বিমানবন্দরে বিকেলে দেখা যায় বাতাসের খেলা। ঝড় এলে যেমন বাতাস থাকে, তখন তেমন বাতাসের সঙ্গে লড়তে হয়। তাই সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১০ হাজার ৬৮২ ফুট উঁচু এ বিমানবন্দরে কেবল সকালে অবতরণ করার অনুমতি রয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪