তিতাস প্রতিনিধি
তিতাসের বাতাকান্দি বাজার থেকে দাউদকান্দি বাজার হয়ে মোহনপুর লঞ্চঘাট পর্যন্ত সাড়ে ১১ কিলোমিটার সড়কের সংস্কারকাজের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু এখনো কাজ শেষ হয়নি। এতে দেড় বছর ধরে ধুলোবালি, খানাখন্দে ভোগান্তি পোহাচ্ছে তিন ইউনিয়নের অন্তত ৫০ হাজার বাসিন্দা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সাড়ে ১১ কিলোমিটারের সড়কটি সংস্কারের কাজ পায় নোনা-মাইশা-বিএসএল (জেভি) ঠিকাদার কোম্পানি। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪ কোটি ৬০ লাখ ১৫ হাজার টাকা। ২০২০ সালের নভেম্বরে কাজ শুরু হয়ে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে শেষ হওয়ার কথা ছিল।
সড়কটির সংস্কারকাজ শেষ না হওয়ায় উপজেলার সাতানী, জগতপুর ও মজিদপুর ইউনিয়নের ৪০ থেকে ৫০ হাজার বাসিন্দা চলাচলে ভোগান্তি পোহাচ্ছে। এই বাসিন্দাদের চলাচলে সড়কটিই ভরসা। খানাখন্দে, ভাঙাচোরা ডিঙিয়ে চলাচল করতে গিয়ে প্রতিদিনই ছোটবড় দুর্ঘটনা ঘটছে।
মজিদপুর ইউনিয়নের মোহনপুর গ্রামের বাসিন্দা মুকবুল মাহমুদ প্রধান বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে সড়কটি খোঁড়াখুঁড়ি করে রাখা হয়েছে। এতে চলাচলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। সড়কের সংস্কারকাজ দ্রুত শেষ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
জগতপুর ইউনিয়নের কৈয়ারপাড় গ্রামের বাসিন্দা মহসিন মিয়া বলেন, ‘৫০ হাজার লোকের চলাচলের একমাত্র ভরসা বাতাকান্দি-মোহনপুর সড়ক। অনেক দিন হয়েছে রাস্তাটির কাজ শুরু করেছে, কিন্তু কাজ শেষ না হওয়ায় আমাদের চলাচলে খুবই অসুবিধা হচ্ছে। আমরা চাই দ্রুত কাজটি করে এলাকাবাসীকে এই দুর্ভোগ থেকে রেহাই দেওয়া হবে।’
সাতানী ইউনিয়নের বারকাউনিয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. মামুনুর রশিদ বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ে কাজটি শেষ হয়নি। তবে আশার কথা হলো, এখনো কাজ চলছে।’
এ বিষয়ে ঠিকাদার রাসেল বিন সালাম বলেন, ‘করোনাকালীন লকডাউন থাকায় সারা দেশের মতো আমাদের কাজটাও বন্ধ ছিল। এখন কাজ চলছে। আশা করি, সময়মতো কাজটি শেষ করতে পারব।’
তিতাস উপজেলা প্রকৌশলী মোজাম্মেল হক কাজের ধীরগতির বিষয়টি স্বীকার করে কাজ চলছে বলে জানান।
কুমিল্লা জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী মির্জা মো. ইফতেখার আলী বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ে কাজটি শেষ না হওয়ায় ঠিকাদার চলতি বছরের জুন মাস পর্যন্ত সময় পাবেন। এখন কাজ শুরু হয়েছে। আশা করি, জুন মাসের মধ্যে কাজটি সম্পন্ন করতে পারবে।’
তিতাসের বাতাকান্দি বাজার থেকে দাউদকান্দি বাজার হয়ে মোহনপুর লঞ্চঘাট পর্যন্ত সাড়ে ১১ কিলোমিটার সড়কের সংস্কারকাজের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু এখনো কাজ শেষ হয়নি। এতে দেড় বছর ধরে ধুলোবালি, খানাখন্দে ভোগান্তি পোহাচ্ছে তিন ইউনিয়নের অন্তত ৫০ হাজার বাসিন্দা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সাড়ে ১১ কিলোমিটারের সড়কটি সংস্কারের কাজ পায় নোনা-মাইশা-বিএসএল (জেভি) ঠিকাদার কোম্পানি। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪ কোটি ৬০ লাখ ১৫ হাজার টাকা। ২০২০ সালের নভেম্বরে কাজ শুরু হয়ে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে শেষ হওয়ার কথা ছিল।
সড়কটির সংস্কারকাজ শেষ না হওয়ায় উপজেলার সাতানী, জগতপুর ও মজিদপুর ইউনিয়নের ৪০ থেকে ৫০ হাজার বাসিন্দা চলাচলে ভোগান্তি পোহাচ্ছে। এই বাসিন্দাদের চলাচলে সড়কটিই ভরসা। খানাখন্দে, ভাঙাচোরা ডিঙিয়ে চলাচল করতে গিয়ে প্রতিদিনই ছোটবড় দুর্ঘটনা ঘটছে।
মজিদপুর ইউনিয়নের মোহনপুর গ্রামের বাসিন্দা মুকবুল মাহমুদ প্রধান বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে সড়কটি খোঁড়াখুঁড়ি করে রাখা হয়েছে। এতে চলাচলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। সড়কের সংস্কারকাজ দ্রুত শেষ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
জগতপুর ইউনিয়নের কৈয়ারপাড় গ্রামের বাসিন্দা মহসিন মিয়া বলেন, ‘৫০ হাজার লোকের চলাচলের একমাত্র ভরসা বাতাকান্দি-মোহনপুর সড়ক। অনেক দিন হয়েছে রাস্তাটির কাজ শুরু করেছে, কিন্তু কাজ শেষ না হওয়ায় আমাদের চলাচলে খুবই অসুবিধা হচ্ছে। আমরা চাই দ্রুত কাজটি করে এলাকাবাসীকে এই দুর্ভোগ থেকে রেহাই দেওয়া হবে।’
সাতানী ইউনিয়নের বারকাউনিয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. মামুনুর রশিদ বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ে কাজটি শেষ হয়নি। তবে আশার কথা হলো, এখনো কাজ চলছে।’
এ বিষয়ে ঠিকাদার রাসেল বিন সালাম বলেন, ‘করোনাকালীন লকডাউন থাকায় সারা দেশের মতো আমাদের কাজটাও বন্ধ ছিল। এখন কাজ চলছে। আশা করি, সময়মতো কাজটি শেষ করতে পারব।’
তিতাস উপজেলা প্রকৌশলী মোজাম্মেল হক কাজের ধীরগতির বিষয়টি স্বীকার করে কাজ চলছে বলে জানান।
কুমিল্লা জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী মির্জা মো. ইফতেখার আলী বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ে কাজটি শেষ না হওয়ায় ঠিকাদার চলতি বছরের জুন মাস পর্যন্ত সময় পাবেন। এখন কাজ শুরু হয়েছে। আশা করি, জুন মাসের মধ্যে কাজটি সম্পন্ন করতে পারবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪