মো. ফরিদ রায়হান, অষ্টগ্রাম
কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে আগাম বর্ষা থেকে বোরো ধান রক্ষা করতে ৩০০ ফুট ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। গতকাল শনিবার উপজেলার কেওয়ারজোড় ইউনিয়নে চারটি হাওরের প্রবেশদ্বার লাউকান্দি বিলে এ বাঁধ নির্মাণ করা হয়। এ ছাড়া ঢাকী, বৈরাটি ও কাটখালের বিভিন্ন হাওরে ছোট ছোট বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। দুই দিন ধরে নদীতে পানি কমতে শুরু করায় স্বস্তিতে মিঠামইনের কয়েক হাজার কৃষক।
গতকাল শনিবার বিকেলে কেওয়ারজোড় বাজারসংলগ্ন পশ্চিমে লাউকান্দি বিলে মিঠামইন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল্লাহ্ আল মামুনের পরামর্শে ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করেন ইউপি চেয়ারম্যান মো. আবুল কাসেম। এ সময় স্থানীয় কৃষকেরা সহযোগিতা করেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মিঠামইনের কেওয়ারজোড়ের পুড়ার বন, দামাইল্লার হাওর, চারুগাই হাওর ও ট্যাকার বন হাওরের প্রায় দুই হাজার একর জমির বোরো ধান রক্ষায় এই ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হয়। এতে ফসল নষ্টের আশঙ্কা কমেছে।
গত ২ এপ্রিল থেকে কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলের কালনী, বাউলা ও ধনু নদীতে পানি বাড়তে শুরু করে। ফলে ইটনা উপজেলার কয়েক শ হেক্টর বোরো খেত তলিয়ে যায়। এতে হাওর এলাকার কৃষকেরা আগাম বর্ষা থেকে ফসল রক্ষায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। সম্প্রতি ফসল রক্ষায় হাওর পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল্লাহ্ আল মামুন। এরপর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের ফসল রক্ষায় ছোট ছোট বাঁধ নির্মাণের পরামর্শ দেন তিনি।
ইউএনওর নির্দেশে গত বুধবার থেকে লাউকান্দি বাঁধটি নির্মাণ শুরু করে কেওয়ারজোড় ইউনিয়ন পরিষদ। টানা চার দিনে বাঁধটি নির্মাণ করায় স্বস্তি নেমে আসে কয়েক হাজার কৃষক পরিবারে। কৃষকেরা জানান, বাঁধ নির্মাণ ও নদীতে পানি কমতে শুরু করায় তাঁরা স্বস্তি ফিরে পান।
কেওয়ারজোড় গ্রামের কৃষক কিরণ মিয়া (৪৩) বলেন, ‘সামান্য বাঁধ আমাদের বিশাল জমির ফসল রক্ষা করবে। এই হাওরের ফসলের ওপর নির্ভর করে আমাদের সংসার ও সন্তানের পড়াশোনার খরচ। এই ফসল নষ্ট হলে আমরা বিপাকে পড়ি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘পাউবোর মাধ্যমে উপজেলার সাড়ে ২৩ কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণ গত ২৮ ফেব্রুয়ারি শেষ হয়েছে। পরে বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদ ও স্থানীয় কৃষকদের সমন্বয়ে ঢাকী, কেওয়ারজোড়, বৈরাটি, কাটখালের কয়েকটি হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হয়। ফলে আগাম বর্ষার পানি মোকাবিলা করে মিঠামইনে বোরো ফসল ঘরে ওঠানোর সব প্রস্তুতি আমাদের রয়েছে।’
কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে আগাম বর্ষা থেকে বোরো ধান রক্ষা করতে ৩০০ ফুট ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। গতকাল শনিবার উপজেলার কেওয়ারজোড় ইউনিয়নে চারটি হাওরের প্রবেশদ্বার লাউকান্দি বিলে এ বাঁধ নির্মাণ করা হয়। এ ছাড়া ঢাকী, বৈরাটি ও কাটখালের বিভিন্ন হাওরে ছোট ছোট বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। দুই দিন ধরে নদীতে পানি কমতে শুরু করায় স্বস্তিতে মিঠামইনের কয়েক হাজার কৃষক।
গতকাল শনিবার বিকেলে কেওয়ারজোড় বাজারসংলগ্ন পশ্চিমে লাউকান্দি বিলে মিঠামইন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল্লাহ্ আল মামুনের পরামর্শে ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করেন ইউপি চেয়ারম্যান মো. আবুল কাসেম। এ সময় স্থানীয় কৃষকেরা সহযোগিতা করেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মিঠামইনের কেওয়ারজোড়ের পুড়ার বন, দামাইল্লার হাওর, চারুগাই হাওর ও ট্যাকার বন হাওরের প্রায় দুই হাজার একর জমির বোরো ধান রক্ষায় এই ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হয়। এতে ফসল নষ্টের আশঙ্কা কমেছে।
গত ২ এপ্রিল থেকে কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলের কালনী, বাউলা ও ধনু নদীতে পানি বাড়তে শুরু করে। ফলে ইটনা উপজেলার কয়েক শ হেক্টর বোরো খেত তলিয়ে যায়। এতে হাওর এলাকার কৃষকেরা আগাম বর্ষা থেকে ফসল রক্ষায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। সম্প্রতি ফসল রক্ষায় হাওর পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল্লাহ্ আল মামুন। এরপর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানদের ফসল রক্ষায় ছোট ছোট বাঁধ নির্মাণের পরামর্শ দেন তিনি।
ইউএনওর নির্দেশে গত বুধবার থেকে লাউকান্দি বাঁধটি নির্মাণ শুরু করে কেওয়ারজোড় ইউনিয়ন পরিষদ। টানা চার দিনে বাঁধটি নির্মাণ করায় স্বস্তি নেমে আসে কয়েক হাজার কৃষক পরিবারে। কৃষকেরা জানান, বাঁধ নির্মাণ ও নদীতে পানি কমতে শুরু করায় তাঁরা স্বস্তি ফিরে পান।
কেওয়ারজোড় গ্রামের কৃষক কিরণ মিয়া (৪৩) বলেন, ‘সামান্য বাঁধ আমাদের বিশাল জমির ফসল রক্ষা করবে। এই হাওরের ফসলের ওপর নির্ভর করে আমাদের সংসার ও সন্তানের পড়াশোনার খরচ। এই ফসল নষ্ট হলে আমরা বিপাকে পড়ি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘পাউবোর মাধ্যমে উপজেলার সাড়ে ২৩ কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণ গত ২৮ ফেব্রুয়ারি শেষ হয়েছে। পরে বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদ ও স্থানীয় কৃষকদের সমন্বয়ে ঢাকী, কেওয়ারজোড়, বৈরাটি, কাটখালের কয়েকটি হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হয়। ফলে আগাম বর্ষার পানি মোকাবিলা করে মিঠামইনে বোরো ফসল ঘরে ওঠানোর সব প্রস্তুতি আমাদের রয়েছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪