মো. জাহিদুল ইসলাম, কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ)
শীতের আমেজ শুরু হতেই গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজারের ফুটপাতে পিঠা বিক্রির ধুম পড়েছে। বিভিন্ন বয়সের মানুষ বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি করে ভোজনরসিকদের কাছে বিক্রি করেন। তবে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে চিতই পিঠা, সঙ্গে মিলছে ৩০ রকমের ভর্তা।
প্রতিদিন দুপুরের পর থেকে পিঠা বিক্রি শুরু হলেও সন্ধ্যার পরে এসব পিঠার দোকানে ভোজনরসিকদের ভিড় দেখা যায়। নিজ নিজ পছন্দের ভর্তা দিয়ে খাচ্ছেন চিতই পিঠা।
উপজেলার ঘাঘর বাজারের মহুয়ার মোড়ে পিঠা বিক্রি করেন মো. শুভ শেখ ও তাঁর ভাই মো. আলী শেখ। এখানে তাঁরা পাঁচ টাকায় প্রতিটি চিতই পিঠা বিক্রি করেন। সঙ্গে ফ্রি পাওয়া যায় ৩০ রকমের ভর্তা।
শুভ শেখ বলেন, ‘করোনার আগে আমাদের ঢাকায় পিঠার দোকান ছিল। করোনার সময় বাড়ি চলে আসি। এসে দুই ভাই এই মহুয়ার মোড়ে প্রতিদিন দুপুরের পর থেকে পিঠা বিক্রি শুরু করি।
নানা ধরনের পিঠা তৈরি করলেও বেশি চলে চিতই পিঠা। ভর্তার মধ্যে রয়েছে চিংড়ি, চ্যাপা শুঁটকি, পাবদা শুঁটকি, পুঁটি শুঁটকি, টাকি শুঁটকি, লইট্টা শুঁটকি, লোনা ইলিশ, কাঁচকি শুঁটকি, ডাল, বাদাম, সরিষা, রসুন, কাঁচা মরিচ, শুকনা মরিচ, টমেটো, ধনেপাতা, কালিজিরা, আলু, মিক্সড ভর্তাসহ প্রায় ৩০ পদ।’
আলী শেখ বলেন, ‘প্রতিদিন ৩০-৪০ কেজি চালের গুঁড়া দিয়ে চিতই পিঠা বানিয়ে বিক্রি করি। এতে দেড়-দুই হাজার টাকা লাভ হয়। বিভিন্ন সংগঠন থেকে পিকনিকে গেলে পিঠা খাওয়ার জন্য আমাদের নিয়ে যায়। তখন যে ধরনের পিঠা তৈরি করে দিতে বলে, আমরা তা তৈরি করে দিই।’
পিঠা খেতে আসা আনন্দ দাস বলেন, এখানে প্রায় ৩০ রকমের ভর্তা দিয়ে চিতই পিঠা খাওয়া যায়। একেক ধরনের ভর্তার স্বাদ একেক রকম। দামও কম।
উপজেলা সদরের পিঠা বিক্রেতা জমিলা খাতুন বলেন, ‘আমরা কয়েকজন উপজেলা সদরে ফুটপাতে খোলা আকাশের নিচে গভীর রাত পর্যন্ত পিঠা বিক্রি করি। আমাদের স্থায়ীভাবে বসার একটু জায়গা করে দিলে উপকৃত হতাম।’
শীতের আমেজ শুরু হতেই গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজারের ফুটপাতে পিঠা বিক্রির ধুম পড়েছে। বিভিন্ন বয়সের মানুষ বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি করে ভোজনরসিকদের কাছে বিক্রি করেন। তবে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে চিতই পিঠা, সঙ্গে মিলছে ৩০ রকমের ভর্তা।
প্রতিদিন দুপুরের পর থেকে পিঠা বিক্রি শুরু হলেও সন্ধ্যার পরে এসব পিঠার দোকানে ভোজনরসিকদের ভিড় দেখা যায়। নিজ নিজ পছন্দের ভর্তা দিয়ে খাচ্ছেন চিতই পিঠা।
উপজেলার ঘাঘর বাজারের মহুয়ার মোড়ে পিঠা বিক্রি করেন মো. শুভ শেখ ও তাঁর ভাই মো. আলী শেখ। এখানে তাঁরা পাঁচ টাকায় প্রতিটি চিতই পিঠা বিক্রি করেন। সঙ্গে ফ্রি পাওয়া যায় ৩০ রকমের ভর্তা।
শুভ শেখ বলেন, ‘করোনার আগে আমাদের ঢাকায় পিঠার দোকান ছিল। করোনার সময় বাড়ি চলে আসি। এসে দুই ভাই এই মহুয়ার মোড়ে প্রতিদিন দুপুরের পর থেকে পিঠা বিক্রি শুরু করি।
নানা ধরনের পিঠা তৈরি করলেও বেশি চলে চিতই পিঠা। ভর্তার মধ্যে রয়েছে চিংড়ি, চ্যাপা শুঁটকি, পাবদা শুঁটকি, পুঁটি শুঁটকি, টাকি শুঁটকি, লইট্টা শুঁটকি, লোনা ইলিশ, কাঁচকি শুঁটকি, ডাল, বাদাম, সরিষা, রসুন, কাঁচা মরিচ, শুকনা মরিচ, টমেটো, ধনেপাতা, কালিজিরা, আলু, মিক্সড ভর্তাসহ প্রায় ৩০ পদ।’
আলী শেখ বলেন, ‘প্রতিদিন ৩০-৪০ কেজি চালের গুঁড়া দিয়ে চিতই পিঠা বানিয়ে বিক্রি করি। এতে দেড়-দুই হাজার টাকা লাভ হয়। বিভিন্ন সংগঠন থেকে পিকনিকে গেলে পিঠা খাওয়ার জন্য আমাদের নিয়ে যায়। তখন যে ধরনের পিঠা তৈরি করে দিতে বলে, আমরা তা তৈরি করে দিই।’
পিঠা খেতে আসা আনন্দ দাস বলেন, এখানে প্রায় ৩০ রকমের ভর্তা দিয়ে চিতই পিঠা খাওয়া যায়। একেক ধরনের ভর্তার স্বাদ একেক রকম। দামও কম।
উপজেলা সদরের পিঠা বিক্রেতা জমিলা খাতুন বলেন, ‘আমরা কয়েকজন উপজেলা সদরে ফুটপাতে খোলা আকাশের নিচে গভীর রাত পর্যন্ত পিঠা বিক্রি করি। আমাদের স্থায়ীভাবে বসার একটু জায়গা করে দিলে উপকৃত হতাম।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৬ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫