নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ১৯৯৭ সালে সরকারিভাবে সম্মানী ভাতার প্রচলন করে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন তৎকালীন সরকার। দেশমাতৃকার টানে জীবনের মায়া তুচ্ছ করে যাঁরা লড়াই করেছেন একাত্তরের রণাঙ্গনে, স্বাধীন দেশে সেই বীর মুক্তিযোদ্ধারা যেন স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন করতে পারেন, সে জন্যই তাঁদের ভাতা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়। গত ২৫ বছরে ধাপে ধাপে বেড়েছে এই ভাতার আওতা ও পরিমাণ। বর্তমানে একেকজন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে বছরে ২ লাখ ৬৭ হাজার টাকা ভাতা দিচ্ছে সরকার। রাষ্ট্রের সক্ষমতা যত বাড়বে, একাত্তরের বীর সেনানীদের সুযোগ-সুবিধাও তত বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
এ প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধবিয়ষক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেলক হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করেছেন। রাষ্ট্রের সক্ষমতা যত বাড়ছে, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সরকার তত বেশি যত্নবান হচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনের স্বাচ্ছন্দ্য ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে। কোনো মুক্তিযোদ্ধা যাতে আর্থিক কষ্টে না থাকেন, সেটিও সরকার দেখছে। অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের বাড়ি করে দেওয়ার জন্য এক হাজার কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৯৯৭ সালে কেবল অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়। তখন একেকজনকে ৩০০ টাকা করে ভাতা দেওয়া হতো। এখন সব বীর মুক্তিযোদ্ধাকে ভাতার আওতায় আনা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক সম্মানী বাড়িয়ে এখন ২০ হাজার টাকা করে দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ১০ হাজার টাকা করে বছরে দুটি উৎসব ভাতা, ৫ হাজার টাকা বিজয় দিবস ভাতা এবং ২ হাজার টাকা বাংলা নববর্ষ ভাতাও দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে ১ লাখ ৯১ হাজার ৫৩২ জন সাধারণ বীর মুক্তিযোদ্ধা কিংবা তাঁদের পরিবারের সদস্যরা এই মাসিক সম্মানী ভাতা পাচ্ছেন। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন অ্যাকাউন্টে সরাসরি এ ভাতার অর্থ পাঠানো হচ্ছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সাধারণ ক্যাটাগরির বাইরে খেতাবপ্রাপ্ত এবং যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিশেষ হারে ভাতা দেওয়া হয়। সাতজন বীরশ্রেষ্ঠর পরিবারকে মাসিক ৩৫ হাজার টাকা, ৬৮ বীর উত্তম পরিবারকে মাসিক ২৫ হাজার টাকা হারে, ১৭৫ বীর বিক্রম পরিবারকে মাসিক ২০ হাজার টাকা হারে এবং ৪২৬ বীর প্রতীক পরিবারকে মাসিক ১৫ হাজার টাকা করে সম্মানী ভাতা দেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি বীর প্রতীক পরিবারের ভাতা বাড়িয়ে ২০ হাজার টাকা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পঙ্গুত্বের ধরন অনুযায়ী চার শ্রেণিতে মাসিক ৪৫ হাজার টাকা থেকে সর্বনিম্ন ২৫ হাজার টাকা, প্রয়াত যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে মাসিক ২৫ হাজার টাকা এবং শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্যদের মাসিক ৩০ হাজার টাকা করে ভাতা দেওয়া হচ্ছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ১৯৯৭ সালে সরকারিভাবে সম্মানী ভাতার প্রচলন করে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন তৎকালীন সরকার। দেশমাতৃকার টানে জীবনের মায়া তুচ্ছ করে যাঁরা লড়াই করেছেন একাত্তরের রণাঙ্গনে, স্বাধীন দেশে সেই বীর মুক্তিযোদ্ধারা যেন স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন করতে পারেন, সে জন্যই তাঁদের ভাতা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়। গত ২৫ বছরে ধাপে ধাপে বেড়েছে এই ভাতার আওতা ও পরিমাণ। বর্তমানে একেকজন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে বছরে ২ লাখ ৬৭ হাজার টাকা ভাতা দিচ্ছে সরকার। রাষ্ট্রের সক্ষমতা যত বাড়বে, একাত্তরের বীর সেনানীদের সুযোগ-সুবিধাও তত বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
এ প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধবিয়ষক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেলক হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করেছেন। রাষ্ট্রের সক্ষমতা যত বাড়ছে, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সরকার তত বেশি যত্নবান হচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনের স্বাচ্ছন্দ্য ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে। কোনো মুক্তিযোদ্ধা যাতে আর্থিক কষ্টে না থাকেন, সেটিও সরকার দেখছে। অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের বাড়ি করে দেওয়ার জন্য এক হাজার কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৯৯৭ সালে কেবল অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়। তখন একেকজনকে ৩০০ টাকা করে ভাতা দেওয়া হতো। এখন সব বীর মুক্তিযোদ্ধাকে ভাতার আওতায় আনা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক সম্মানী বাড়িয়ে এখন ২০ হাজার টাকা করে দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ১০ হাজার টাকা করে বছরে দুটি উৎসব ভাতা, ৫ হাজার টাকা বিজয় দিবস ভাতা এবং ২ হাজার টাকা বাংলা নববর্ষ ভাতাও দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে ১ লাখ ৯১ হাজার ৫৩২ জন সাধারণ বীর মুক্তিযোদ্ধা কিংবা তাঁদের পরিবারের সদস্যরা এই মাসিক সম্মানী ভাতা পাচ্ছেন। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন অ্যাকাউন্টে সরাসরি এ ভাতার অর্থ পাঠানো হচ্ছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, সাধারণ ক্যাটাগরির বাইরে খেতাবপ্রাপ্ত এবং যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিশেষ হারে ভাতা দেওয়া হয়। সাতজন বীরশ্রেষ্ঠর পরিবারকে মাসিক ৩৫ হাজার টাকা, ৬৮ বীর উত্তম পরিবারকে মাসিক ২৫ হাজার টাকা হারে, ১৭৫ বীর বিক্রম পরিবারকে মাসিক ২০ হাজার টাকা হারে এবং ৪২৬ বীর প্রতীক পরিবারকে মাসিক ১৫ হাজার টাকা করে সম্মানী ভাতা দেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি বীর প্রতীক পরিবারের ভাতা বাড়িয়ে ২০ হাজার টাকা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পঙ্গুত্বের ধরন অনুযায়ী চার শ্রেণিতে মাসিক ৪৫ হাজার টাকা থেকে সর্বনিম্ন ২৫ হাজার টাকা, প্রয়াত যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে মাসিক ২৫ হাজার টাকা এবং শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্যদের মাসিক ৩০ হাজার টাকা করে ভাতা দেওয়া হচ্ছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫