জামালপুর প্রতিনিধি
জামালপুর শহরের প্রধান সড়কের রেলক্রসিংয়ে নির্মাণাধীন ওভারপাস প্রকল্প শুরুর দিকে কাজে ধীরগতি থাকলেও এখন দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। আগামী বছরের ৩০ জুনের মধ্যে এ রেলওয়ে ওভারপাস চালু হওয়ার কথা জানিয়েছে প্রকল্পটির বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর কর্তৃপক্ষ। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে জামালপুরসহ সারা দেশ থেকে আসা যানবাহন চলাচলে আর ভোগান্তি থাকবে না, বলছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
গত ২৮ জুন একনেকের সভায় এ রেলওয়ে ওভারপাসের সংশোধিত প্রকল্পে আরও ১৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রকল্পের দুপাশের সড়ক সম্প্রসারণ, ভূমি অধিগ্রহণ, ওভারপাস নির্মাণ ও দুপাশের রাস্তা নির্মাণসহ এ প্রকল্পে মোট প্রায় ৪৫০ কোটি টাকা ব্যয় হবে বলে জানা গেছে। জামালপুর শহরের রেলগেট এলাকাকে যানজটমুক্ত করতে সড়ক ও জনপথ বিভাগ এ প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
২০১৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারিতে তমা কনস্ট্রাকশন, মেসার্স জামিল ইকবাল ও মেসার্স মইন উদ্দিন যৌথভাবে কাজটি শুরু করে। ২০২০ সালের জুনে কাজটি শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভূমি জটিলতার কারণে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত কাজের সময় বাড়ানো হয়। আগামী বছরের ৩০ জুনের মধ্যে এ রেলওয়ে ওভারপাস চালু হওয়ার কথা জানিয়েছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান সড়ক ও জনপথ বিভাগ। তবে ভূমি অধিগ্রহণের কারণে গেটপাড় এলাকায় কাজ সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে।
প্রকল্প এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, বিশেষ করে ওভারপাস নির্মাণের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। সব মিলিয়ে প্রায় ৬০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ওভারপাসের ১৩টি স্প্যানের নির্মাণকাজ অনেক আগেই শেষ হয়েছে। এখন এই স্প্যানগুলোর ওপর গার্ডার বসানোর কাজও প্রায় শেষের দিকে। ওভারপাসের কাজের পাশাপাশি দ্রুত সময়ের মধ্যে দুপাশের ফুটপাতসহ সড়ক নির্মাণকাজ শুরু হবে। ইতিমধ্যে রেলক্রসিংয়ের দক্ষিণে চারটি স্প্যানের ওপর ছাদ নির্মাণের কাজও শেষ হয়েছে। এখন দুই রেললাইনের মধ্য থেকে উত্তরের স্প্যানগুলোতে গার্ডার স্থাপনের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। সড়ক সম্প্রসারিত প্রকল্পের আওতায় ভূমি অধিগ্রহণের কার্যক্রমও ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে জামালপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী খায়রুল বাশার মো. সাদ্দাম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংশোধিত প্রকল্পে আরও ১৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ পাওয়ায় এ প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণ খাতে আর কোনো সমস্যা হবে না। প্রকল্পের মূল কাঠামো ওভারপাসের শতকরা ৬০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। ১৪টি পিলার সম্পন্ন করা হয়েছে, এ ছাড়া গার্ডারের কাজ ৭৫ ভাগ শেষ। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে প্রথমদিকে ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় কিছু সময় নষ্ট হয়েছে। তবে আর আর্থিক কোনো সমস্যা না থাকায় এবং ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু হওয়ায় কাজের গতি বাড়বে।
জামালপুর শহরের প্রধান সড়কের রেলক্রসিংয়ে নির্মাণাধীন ওভারপাস প্রকল্প শুরুর দিকে কাজে ধীরগতি থাকলেও এখন দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। আগামী বছরের ৩০ জুনের মধ্যে এ রেলওয়ে ওভারপাস চালু হওয়ার কথা জানিয়েছে প্রকল্পটির বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর কর্তৃপক্ষ। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে জামালপুরসহ সারা দেশ থেকে আসা যানবাহন চলাচলে আর ভোগান্তি থাকবে না, বলছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
গত ২৮ জুন একনেকের সভায় এ রেলওয়ে ওভারপাসের সংশোধিত প্রকল্পে আরও ১৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রকল্পের দুপাশের সড়ক সম্প্রসারণ, ভূমি অধিগ্রহণ, ওভারপাস নির্মাণ ও দুপাশের রাস্তা নির্মাণসহ এ প্রকল্পে মোট প্রায় ৪৫০ কোটি টাকা ব্যয় হবে বলে জানা গেছে। জামালপুর শহরের রেলগেট এলাকাকে যানজটমুক্ত করতে সড়ক ও জনপথ বিভাগ এ প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
২০১৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারিতে তমা কনস্ট্রাকশন, মেসার্স জামিল ইকবাল ও মেসার্স মইন উদ্দিন যৌথভাবে কাজটি শুরু করে। ২০২০ সালের জুনে কাজটি শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ভূমি জটিলতার কারণে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত কাজের সময় বাড়ানো হয়। আগামী বছরের ৩০ জুনের মধ্যে এ রেলওয়ে ওভারপাস চালু হওয়ার কথা জানিয়েছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান সড়ক ও জনপথ বিভাগ। তবে ভূমি অধিগ্রহণের কারণে গেটপাড় এলাকায় কাজ সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে।
প্রকল্প এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, বিশেষ করে ওভারপাস নির্মাণের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। সব মিলিয়ে প্রায় ৬০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। ওভারপাসের ১৩টি স্প্যানের নির্মাণকাজ অনেক আগেই শেষ হয়েছে। এখন এই স্প্যানগুলোর ওপর গার্ডার বসানোর কাজও প্রায় শেষের দিকে। ওভারপাসের কাজের পাশাপাশি দ্রুত সময়ের মধ্যে দুপাশের ফুটপাতসহ সড়ক নির্মাণকাজ শুরু হবে। ইতিমধ্যে রেলক্রসিংয়ের দক্ষিণে চারটি স্প্যানের ওপর ছাদ নির্মাণের কাজও শেষ হয়েছে। এখন দুই রেললাইনের মধ্য থেকে উত্তরের স্প্যানগুলোতে গার্ডার স্থাপনের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। সড়ক সম্প্রসারিত প্রকল্পের আওতায় ভূমি অধিগ্রহণের কার্যক্রমও ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে জামালপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী খায়রুল বাশার মো. সাদ্দাম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংশোধিত প্রকল্পে আরও ১৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ পাওয়ায় এ প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণ খাতে আর কোনো সমস্যা হবে না। প্রকল্পের মূল কাঠামো ওভারপাসের শতকরা ৬০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। ১৪টি পিলার সম্পন্ন করা হয়েছে, এ ছাড়া গার্ডারের কাজ ৭৫ ভাগ শেষ। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে প্রথমদিকে ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় কিছু সময় নষ্ট হয়েছে। তবে আর আর্থিক কোনো সমস্যা না থাকায় এবং ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু হওয়ায় কাজের গতি বাড়বে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪