ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় চোখ ওঠা রোগের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চক্ষুচিকিৎসক না থাকায় চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে রোগীরা।
উপজেলার ফয়জুল্লাহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লাল মোহাম্মদ বলেন, প্রতিটি ক্লাসে পাঁচ-ছয়জন শিক্ষার্থী চোখ ওঠা ভাইরাসে আক্রান্ত। এটি ছোঁয়াচে রোগ হওয়ায় অভিভাবকদের ডেকে আক্রান্ত শিক্ষার্থীদের ছুটি দেওয়া হয়েছে।
শহরের প্রতিভা মডেল একাডেমির প্রধান শিক্ষক ফিরোজ মাহমুদ বলেন, ক্লাসে প্রতিদিন চোখ ওঠা শিক্ষার্থী পাওয়া যাচ্ছে। তাদের পরামর্শ দিয়ে বাড়িতে থাকতে বলা হচ্ছে।
শহরের বাসিন্দা সুপ্রিয়া ফেরদৌসী বলেন, ‘বাড়ির পাশে এক শিশু আক্রান্ত হয়। পরে আমার মেয়ে ও আমি আক্রান্ত হই। এরপর মেয়ের বাবাও আক্রান্ত হয়। শহরের একটি প্রাইভেট ক্লিনিক থেকে মেয়ে ও আমি চিকিৎসা নিয়েছি।’
জুনিয়াদহ গ্রামের ব্যবসায়ী আজিজুল হোসেন বলেন, ‘আমার পরিবারের শিশুসহ সবাই চোখ ওঠা ভাইরাসে আক্রান্ত। তাদের প্রাইভেট ক্লিনিকে ডাক্তার দেখিয়েছি।’
জানা গেছে, উপজেলাজুড়ে চোখ ওঠা রোগ ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকে বাধ্য হয়ে জেলা শহর বা বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে গিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে। তবে অসচ্ছল ও গরিব মানুষ চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুরুল আমিন বলেন, উপজেলার প্রায় সর্বত্র চোখ ওঠা রোগের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এ রোগের লক্ষণ হলো, চোখের নিচের অংশ লাল হয়ে যাওয়া, চোখে ব্যথা, খচখচ করা বা অস্বস্তি ও চুলকানি হবে। তবে চিকিৎসা নিলে পাঁচ-সাত দিনের মধ্যে এটি ভালো হয়ে যায়। রোগটি ছোঁয়াচে। পরিবারের একজনের হলে অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। ডা. নুরুল আমিন বলেন, ‘দীর্ঘদিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চোখের চিকিৎসক নেই। তবে আমরা চোখ ওঠা রোগীর চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছি।’
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় চোখ ওঠা রোগের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চক্ষুচিকিৎসক না থাকায় চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে রোগীরা।
উপজেলার ফয়জুল্লাহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লাল মোহাম্মদ বলেন, প্রতিটি ক্লাসে পাঁচ-ছয়জন শিক্ষার্থী চোখ ওঠা ভাইরাসে আক্রান্ত। এটি ছোঁয়াচে রোগ হওয়ায় অভিভাবকদের ডেকে আক্রান্ত শিক্ষার্থীদের ছুটি দেওয়া হয়েছে।
শহরের প্রতিভা মডেল একাডেমির প্রধান শিক্ষক ফিরোজ মাহমুদ বলেন, ক্লাসে প্রতিদিন চোখ ওঠা শিক্ষার্থী পাওয়া যাচ্ছে। তাদের পরামর্শ দিয়ে বাড়িতে থাকতে বলা হচ্ছে।
শহরের বাসিন্দা সুপ্রিয়া ফেরদৌসী বলেন, ‘বাড়ির পাশে এক শিশু আক্রান্ত হয়। পরে আমার মেয়ে ও আমি আক্রান্ত হই। এরপর মেয়ের বাবাও আক্রান্ত হয়। শহরের একটি প্রাইভেট ক্লিনিক থেকে মেয়ে ও আমি চিকিৎসা নিয়েছি।’
জুনিয়াদহ গ্রামের ব্যবসায়ী আজিজুল হোসেন বলেন, ‘আমার পরিবারের শিশুসহ সবাই চোখ ওঠা ভাইরাসে আক্রান্ত। তাদের প্রাইভেট ক্লিনিকে ডাক্তার দেখিয়েছি।’
জানা গেছে, উপজেলাজুড়ে চোখ ওঠা রোগ ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকে বাধ্য হয়ে জেলা শহর বা বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে গিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে। তবে অসচ্ছল ও গরিব মানুষ চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুরুল আমিন বলেন, উপজেলার প্রায় সর্বত্র চোখ ওঠা রোগের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এ রোগের লক্ষণ হলো, চোখের নিচের অংশ লাল হয়ে যাওয়া, চোখে ব্যথা, খচখচ করা বা অস্বস্তি ও চুলকানি হবে। তবে চিকিৎসা নিলে পাঁচ-সাত দিনের মধ্যে এটি ভালো হয়ে যায়। রোগটি ছোঁয়াচে। পরিবারের একজনের হলে অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। ডা. নুরুল আমিন বলেন, ‘দীর্ঘদিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চোখের চিকিৎসক নেই। তবে আমরা চোখ ওঠা রোগীর চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪