কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
বন্যায় কুড়িগ্রাম-রমনা (চিলমারী) রেলপথ ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ট্রেন চলাচল বন্ধ করে কর্তৃপক্ষ। কিন্তু রেলপথের ধারের পানি নেমে যাওয়ার এক মাস পেরোলেও এখনো চালু হয়নি ট্রেন। তবে, কর্তৃপক্ষ বলছে, খুব শিগগির ট্রেন চলাচল করবে।
এর আগে প্রায় দুই বছর বন্ধ থাকার পর গত ১ মার্চ চালু হয় রমনা কমিউটার ট্রেন। প্রায় আড়াই মাস চালু থাকলেও রেলপথের পাশে পানি জমায় গত ১৭ জুন থেকে পুনরায় ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় রেল কর্তৃপক্ষ। তবে ট্রেনটি কুড়িগ্রাম-চিলমারী রুটে বন্ধ থাকলেও লালমনিরহাট-রংপুর-কুড়িগ্রাম রুটে নিয়মিত চলাচল করছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কুড়িগ্রাম-চিলমারী রেলপথের একটি স্টেশনের এক কর্মচারী বলেন, ‘এ রেলপথ অবহেলিত। ঠুনকো অজুহাত তুলে কর্তৃপক্ষ এ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ রেখেছে। অথচ এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক এবং রেলপথটি ট্রেন চলাচলের উপযোগী।’
কুড়িগ্রাম রেলস্টেশনের মাস্টার সামসুজ্জোহা বলেন, ‘গত জুনে কুড়িগ্রাম-চিলমারী রুটে চলাচল বন্ধ হওয়ার পর ট্রেনটি বর্তমানে কুড়িগ্রাম স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করছে। চিলমারী রুটে চলাচলের বিষয়ে আমরা কোনো নির্দেশনা পাইনি।’
কুড়িগ্রাম রেল আন্দোলনের নেতা আব্দুল কাদের বলেন, ‘কুড়িগ্রামে রেল যোগাযোগ উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতা থাকলেও রেল কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা দেখা যাচ্ছে। শুধু লালমনিরহাট রেল বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবহেলার শিকার হয়ে এ জেলায় রেলের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। আমরা চাই অবিলম্বে চিলমারী পর্যন্ত রেল যোগাযোগ পুনরায় চালু করা হোক।’
আব্দুল কাদের আরও বলেন, ‘যে শিডিউল অনুযায়ী রমনা কমিউটার এই রুটে চালু করা হয়েছে, তা কোনোভাবে যাত্রীবান্ধব নয়। ফলে এ রুটে যাত্রীরা ট্রেনের সুবিধা থেকে বরাবরের মতো বঞ্চিত থাকছেন। যাত্রীবান্ধব শিডিউল তৈরি করে সে অনুযায়ী ট্রেন চালু করতে হবে। তা না হলে আবারও হয়তো লোকসান কিংবা অন্য কোনো অজুহাত তুলে ট্রেন চলাচল বন্ধ করা হতে পারে।’
রেল কর্তৃপক্ষ বলছে, ‘শিগগির কুড়িগ্রাম-চিলমারী রেলপথে রমনা কমিউটার যাতায়াত শুরু করবে। এ জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি রেলপথটি উলিপুর পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার স্থায়ী সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
রেলওয়ের লালমনিরহাট বিভাগীয় প্রকৌশলী আহসান হাবীব বলেন, ‘আমরা ওই রুটে পুনরায় ট্রেন চালুর বিষয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমাদের প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আশা করছি, আগস্টের শুরুতে ওই রেলপথে ট্রেন চলাচল শুরু করবে।’
বারবার সাময়িক সংস্কারকাজ করা হলেও কুড়িগ্রাম-চিলমারী রেলপথের স্থায়ী সংস্কারের বিষয়ে কর্তৃপক্ষের উদ্যোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আহসান হাবীব বলেন, ‘ইতিমধ্যে কুড়িগ্রাম থেকে উলিপুর পর্যন্ত রেলপথ সংস্কারে টেন্ডার হয়েছে এবং নির্বাচিত ঠিকাদারের সঙ্গে রেলের চুক্তিও সম্পন্ন হয়েছে। হয়তো ১৫-২০ দিনের মধ্যে সংস্কারের কাজ শুরু হবে।’
বন্যায় কুড়িগ্রাম-রমনা (চিলমারী) রেলপথ ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ট্রেন চলাচল বন্ধ করে কর্তৃপক্ষ। কিন্তু রেলপথের ধারের পানি নেমে যাওয়ার এক মাস পেরোলেও এখনো চালু হয়নি ট্রেন। তবে, কর্তৃপক্ষ বলছে, খুব শিগগির ট্রেন চলাচল করবে।
এর আগে প্রায় দুই বছর বন্ধ থাকার পর গত ১ মার্চ চালু হয় রমনা কমিউটার ট্রেন। প্রায় আড়াই মাস চালু থাকলেও রেলপথের পাশে পানি জমায় গত ১৭ জুন থেকে পুনরায় ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় রেল কর্তৃপক্ষ। তবে ট্রেনটি কুড়িগ্রাম-চিলমারী রুটে বন্ধ থাকলেও লালমনিরহাট-রংপুর-কুড়িগ্রাম রুটে নিয়মিত চলাচল করছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কুড়িগ্রাম-চিলমারী রেলপথের একটি স্টেশনের এক কর্মচারী বলেন, ‘এ রেলপথ অবহেলিত। ঠুনকো অজুহাত তুলে কর্তৃপক্ষ এ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ রেখেছে। অথচ এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক এবং রেলপথটি ট্রেন চলাচলের উপযোগী।’
কুড়িগ্রাম রেলস্টেশনের মাস্টার সামসুজ্জোহা বলেন, ‘গত জুনে কুড়িগ্রাম-চিলমারী রুটে চলাচল বন্ধ হওয়ার পর ট্রেনটি বর্তমানে কুড়িগ্রাম স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করছে। চিলমারী রুটে চলাচলের বিষয়ে আমরা কোনো নির্দেশনা পাইনি।’
কুড়িগ্রাম রেল আন্দোলনের নেতা আব্দুল কাদের বলেন, ‘কুড়িগ্রামে রেল যোগাযোগ উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতা থাকলেও রেল কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা দেখা যাচ্ছে। শুধু লালমনিরহাট রেল বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবহেলার শিকার হয়ে এ জেলায় রেলের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। আমরা চাই অবিলম্বে চিলমারী পর্যন্ত রেল যোগাযোগ পুনরায় চালু করা হোক।’
আব্দুল কাদের আরও বলেন, ‘যে শিডিউল অনুযায়ী রমনা কমিউটার এই রুটে চালু করা হয়েছে, তা কোনোভাবে যাত্রীবান্ধব নয়। ফলে এ রুটে যাত্রীরা ট্রেনের সুবিধা থেকে বরাবরের মতো বঞ্চিত থাকছেন। যাত্রীবান্ধব শিডিউল তৈরি করে সে অনুযায়ী ট্রেন চালু করতে হবে। তা না হলে আবারও হয়তো লোকসান কিংবা অন্য কোনো অজুহাত তুলে ট্রেন চলাচল বন্ধ করা হতে পারে।’
রেল কর্তৃপক্ষ বলছে, ‘শিগগির কুড়িগ্রাম-চিলমারী রেলপথে রমনা কমিউটার যাতায়াত শুরু করবে। এ জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি রেলপথটি উলিপুর পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার স্থায়ী সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
রেলওয়ের লালমনিরহাট বিভাগীয় প্রকৌশলী আহসান হাবীব বলেন, ‘আমরা ওই রুটে পুনরায় ট্রেন চালুর বিষয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমাদের প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আশা করছি, আগস্টের শুরুতে ওই রেলপথে ট্রেন চলাচল শুরু করবে।’
বারবার সাময়িক সংস্কারকাজ করা হলেও কুড়িগ্রাম-চিলমারী রেলপথের স্থায়ী সংস্কারের বিষয়ে কর্তৃপক্ষের উদ্যোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আহসান হাবীব বলেন, ‘ইতিমধ্যে কুড়িগ্রাম থেকে উলিপুর পর্যন্ত রেলপথ সংস্কারে টেন্ডার হয়েছে এবং নির্বাচিত ঠিকাদারের সঙ্গে রেলের চুক্তিও সম্পন্ন হয়েছে। হয়তো ১৫-২০ দিনের মধ্যে সংস্কারের কাজ শুরু হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪