শৈলকুপা (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় সরকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ৩৯২ জন হতদরিদ্রের কার্ড বাতিল হয়েছে। সময়মতো অনলাইন না করায় কার্ডগুলো বাতিল হয়ে যায়। উপজেলার নিত্যানন্দপুর ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
মঙ্গলবার ওই হতদরিদ্ররা উপজেলার নিত্যানন্দপুর ইউনিয়নের সাবাসপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ১৫ টাকা কেজি মূল্যের চাল কিনতে গেলে বিষয়টা জানাজানি হয়। কার্ড বাতিল হওয়ায় তাঁরা চাল ছাড়াই ফিরে যান।
এ জন্য ভুক্তভোগীরা স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানকে দোষারোপ করছেন। তাঁরা বলছেন, চেয়ারম্যানের কারণেই তাঁরা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। তবে ইউপি চেয়ারম্যান বলছেন ভিন্ন কথা। তাঁর দাবি, তিনি বললেও ভুক্তভোগীরা সময়মতো কার্ড অনলাইন করেননি।
জানা গেছে, উপজেলার নিত্যানন্দপুর ইউনিয়নে কার্ডধারী হতদরিদ্র ছিলেন ৫৭৭ জন। তাঁদের মধ্যে ১৮৫ জনের কার্ড সময়মতো অনলাইন করা হয়েছিল। অন্যদের কার্ড সময়মতো অনলাইন না করায় তাঁরা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতা থেকে বাদ পড়েছেন। এতে তাঁদের কার্ড বাতিল হয়ে যায়। এখন এ সুবিধা পেতে হলে তাঁদের আবার নতুন করে আবেদন করতে হবে।
এলাকাবাসী জানান, ইউপি চেয়ারম্যান মফিজ উদ্দিন তাঁদের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির কার্ড জমা নিয়ে তাতে ক্রসচিহ্ন দিয়ে বাতিল করে দিয়েছেন। কার্ডগুলো কীভাবে বাতিল হলো, এ বিষয়ে তাঁরা কিছুই বলতে পারেন না। চাল দেওয়ার সংবাদ পেয়ে শেখরার বাজারে গেলে জানানো হয়, তাঁদের কার্ড বাতিল হয়ে গেছে। পরে তাঁরা শূন্য হাতে ফিরে গেছেন।
ইউনিয়নের গোলকনগর গ্রামের বাসিন্দা আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমাদের নাকি সময়মতো অনলাইন করা হয়নি। আমাদের কার্ডগুলো চেয়ারম্যান নিয়ে নিয়েছেন। আমরা এখন কীভাবে চলব?’
নিত্যানন্দপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘চেয়ারম্যান আমাদের কাছ থেকে কার্ড নিয়ে নিয়েছিলেন। কার্ডের জন্য গেলে এখন বলছেন, তোমাদের কার্ড হবে না। কী কারণে হবে না, তা বলছেন না।’
ইউপি চেয়ারম্যান মফিজ উদ্দিন বলেন, ‘১৮৫টি কার্ড অনলাইন করা হয়েছে। অন্যদের বলেছিলাম, কার্ডগুলো হয় উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসার অথবা ইউপি সচিবের কাছে জমা দিতে। কিন্তু তাঁরা তাঁদের কার্ডগুলো কোথাও জমা দেয়নি। ফলে তাঁদের কার্ড অনলাইন করা সম্ভব হয়নি।’
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির কিছু কার্ড অনলাইন হয়নি। চেয়ারম্যানকে বারবার বলা হলেও তিনি কার্ডগুলো অনলাইন করেননি। এ মাসের মধ্যে এসব কার্ড অনলাইন না হলে তাঁরা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল কিনতে পারবেন না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) বনি আমিন বলেন, ‘বিষয়টা সাংবাদিকদের মাধ্যমে জেনেছি। তবে কী কারণে তাঁদের কার্ড বাতিল করা হয়েছে জানা নেই। ভুক্তভোগীরা লিখিত অভিযোগ দিলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় সরকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ৩৯২ জন হতদরিদ্রের কার্ড বাতিল হয়েছে। সময়মতো অনলাইন না করায় কার্ডগুলো বাতিল হয়ে যায়। উপজেলার নিত্যানন্দপুর ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
মঙ্গলবার ওই হতদরিদ্ররা উপজেলার নিত্যানন্দপুর ইউনিয়নের সাবাসপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ১৫ টাকা কেজি মূল্যের চাল কিনতে গেলে বিষয়টা জানাজানি হয়। কার্ড বাতিল হওয়ায় তাঁরা চাল ছাড়াই ফিরে যান।
এ জন্য ভুক্তভোগীরা স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানকে দোষারোপ করছেন। তাঁরা বলছেন, চেয়ারম্যানের কারণেই তাঁরা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। তবে ইউপি চেয়ারম্যান বলছেন ভিন্ন কথা। তাঁর দাবি, তিনি বললেও ভুক্তভোগীরা সময়মতো কার্ড অনলাইন করেননি।
জানা গেছে, উপজেলার নিত্যানন্দপুর ইউনিয়নে কার্ডধারী হতদরিদ্র ছিলেন ৫৭৭ জন। তাঁদের মধ্যে ১৮৫ জনের কার্ড সময়মতো অনলাইন করা হয়েছিল। অন্যদের কার্ড সময়মতো অনলাইন না করায় তাঁরা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতা থেকে বাদ পড়েছেন। এতে তাঁদের কার্ড বাতিল হয়ে যায়। এখন এ সুবিধা পেতে হলে তাঁদের আবার নতুন করে আবেদন করতে হবে।
এলাকাবাসী জানান, ইউপি চেয়ারম্যান মফিজ উদ্দিন তাঁদের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির কার্ড জমা নিয়ে তাতে ক্রসচিহ্ন দিয়ে বাতিল করে দিয়েছেন। কার্ডগুলো কীভাবে বাতিল হলো, এ বিষয়ে তাঁরা কিছুই বলতে পারেন না। চাল দেওয়ার সংবাদ পেয়ে শেখরার বাজারে গেলে জানানো হয়, তাঁদের কার্ড বাতিল হয়ে গেছে। পরে তাঁরা শূন্য হাতে ফিরে গেছেন।
ইউনিয়নের গোলকনগর গ্রামের বাসিন্দা আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমাদের নাকি সময়মতো অনলাইন করা হয়নি। আমাদের কার্ডগুলো চেয়ারম্যান নিয়ে নিয়েছেন। আমরা এখন কীভাবে চলব?’
নিত্যানন্দপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘চেয়ারম্যান আমাদের কাছ থেকে কার্ড নিয়ে নিয়েছিলেন। কার্ডের জন্য গেলে এখন বলছেন, তোমাদের কার্ড হবে না। কী কারণে হবে না, তা বলছেন না।’
ইউপি চেয়ারম্যান মফিজ উদ্দিন বলেন, ‘১৮৫টি কার্ড অনলাইন করা হয়েছে। অন্যদের বলেছিলাম, কার্ডগুলো হয় উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসার অথবা ইউপি সচিবের কাছে জমা দিতে। কিন্তু তাঁরা তাঁদের কার্ডগুলো কোথাও জমা দেয়নি। ফলে তাঁদের কার্ড অনলাইন করা সম্ভব হয়নি।’
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির কিছু কার্ড অনলাইন হয়নি। চেয়ারম্যানকে বারবার বলা হলেও তিনি কার্ডগুলো অনলাইন করেননি। এ মাসের মধ্যে এসব কার্ড অনলাইন না হলে তাঁরা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল কিনতে পারবেন না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) বনি আমিন বলেন, ‘বিষয়টা সাংবাদিকদের মাধ্যমে জেনেছি। তবে কী কারণে তাঁদের কার্ড বাতিল করা হয়েছে জানা নেই। ভুক্তভোগীরা লিখিত অভিযোগ দিলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪