কিলিয়ান এমবাপ্পে, পল পগবা, পাওলো দিবালা, ওসমান দেম্বেলে, আন্তোনিও রুডিগার, নিকোলাস সুলে—সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম সেরা তারকাদের তালিকায় এই নামগুলো অবশ্যই থাকবে। নামগুলোর মাঝে আরও একটা মিল রয়েছে। আগামী মৌসুমে ফ্রি এজেন্ট হতে যাচ্ছেন তাঁরা। যেটার অর্থ, বর্তমান ক্লাবের সঙ্গে নতুন চুক্তি না হওয়ায় তাঁরা তখন মুক্ত। চাইলে যেকোনো ক্লাবের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হতে পারবেন। তবে কম বয়সী এত তারকা ফুটবলার যাঁরা নিজেদের সোনালি সময় পার করছেন, তাঁদের একসঙ্গে ফ্রি-এজেন্ট হয়ে যাওয়ার বিষয়টা একটু নতুনই বটে।
সাধারণত ক্যারিয়ারে গোধূলিলগ্নে থাকা তারকাদের নতুন চুক্তি পেতে বা অন্য ক্লাবে যেতে সমস্যা দেখা যায়। আগামী মৌসুমে এ ধরনের সমস্যায় পড়তে পারেন গ্যারেথ বেল (৩২) ও লুইস সুয়ারেজরা (৩৪)। তাঁরা নিজেদের ক্যারিয়ারের মধ্য গগন পেছন ফেলেছেন। কিন্তু এমবাপ্পে-পগবাদের এ ধরনের সমস্যায় পড়ার কথা নয়। সাম্প্রতিক সময়ে ফ্রি-ট্রান্সফারের বাজার অবশ্য অনেকটাই বদলে গেছে। বদলে গেছে এর পেছনের কারণগুলোও।
দলবদলের বাজারে সেরা তারকাদের ফ্রি-এজেন্ট থাকা নিয়ে প্রিমিয়ার লিগের এক শীর্ষ কর্মকর্তা ফুটবলভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘দ্য অ্যাথলেটিক’কে বলেছেন, ‘তালিকার নামগুলো দেখে আপনি অনেক রকম কারণের কথা বলতে পারেন। তবে অর্থনৈতিকভাবে কোভিড এখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এই মহামারি সত্যিকার অর্থে ফুটবলকে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।’
এমবাপ্পের চুক্তি নবায়ন না করার ক্ষেত্রে যৌক্তিক কারণ দেখলেও বাকিদের ভালো চুক্তি হওয়া নিয়ে সন্দিহান ওই কর্মকর্তা আরও বলেছেন, ‘এমবাপ্পের চুক্তি নবায়ন করছে না কারণ, সে রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে খেলতে চায়। কিন্তু পগবা এবং বাকিদের ক্ষেত্রে কী বলবেন, তারা আসলেই ভালো চুক্তি কোথায় পাবে? সম্ভবত কোথাও না।’
পগবার কথাই ধরা যাক, বর্তমানে ফরাসি মিডফিল্ডার যে বেতন পান তা হয়তো পিএসজি ও ক্ষেত্রবিশেষে জুভেন্টাস ছাড়া আর কেউ দেবে না। অবশ্য গত মৌসুমেই বেশ কিছু আকর্ষণীয় ফ্রি ট্রান্সফার দেখা গিয়েছিল—জিয়ানলুইগি দোন্নারুম্মা (মিলান থেকে পিএসজি), ডেভিড আলাবা (বায়ার্ন থেকে রিয়াল মাদ্রিদ), মেমফিস ডিপাই (লিঁও থেকে বার্সেলোনা)। আগামী গ্রীষ্মেও তেমন কিছুর পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে।
সাধারণত, চুক্তির দুই বছর বাকি থাকতেই ক্লাবগুলো দর-কষাকষি শুরু করে। এমবাপ্পেসহ উল্লেখিত তারকাদের ক্ষেত্রে ২০২০ সালের গ্রীষ্মেই সেটি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঠিক সে সময়টাতে দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে খেলা চলছিল। পাশাপাশি ক্লাবগুলো মহামারিসহ অর্থনৈতিক সংকটের সঙ্গে লড়তে হচ্ছিল। প্রত্যেক খেলোয়াড়ের পরিস্থিতি ও সমস্যা ভিন্ন হলেও এটা বলা ভুল হবে না যে কোভিড-১৯ এককভাবেই উচ্চমূল্যের খেলোয়াড়দের চুক্তির ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছে। আবার অনেক ক্ষেত্রে ক্লাবগুলোও বেতন কমাতে একে একটা সুযোগ হিসেবে নিতে চাইছে। যেহেতু প্রায় সব শীর্ষ ক্লাব একই ধরনের কৌশল অবলম্বন করছে, তাই অন্য কোথাও গিয়ে বড় অঙ্কের বেতন চাইতে পারছেন না খেলোয়াড়েরা। উদাহরণ হিসেবে লরেনৎসো ইনসিনিয়ের কথা বলা যায়। ইতালির ইউরো জয়ের অন্যতম নায়ককে কম বেতনে চুক্তির প্রস্তাব দিয়েছে বর্তমান ক্লাব নাপোলি। এমন ঘটনা সামনে হয়তো আরও অনেক দেখা যাবে।
কিলিয়ান এমবাপ্পে, পল পগবা, পাওলো দিবালা, ওসমান দেম্বেলে, আন্তোনিও রুডিগার, নিকোলাস সুলে—সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম সেরা তারকাদের তালিকায় এই নামগুলো অবশ্যই থাকবে। নামগুলোর মাঝে আরও একটা মিল রয়েছে। আগামী মৌসুমে ফ্রি এজেন্ট হতে যাচ্ছেন তাঁরা। যেটার অর্থ, বর্তমান ক্লাবের সঙ্গে নতুন চুক্তি না হওয়ায় তাঁরা তখন মুক্ত। চাইলে যেকোনো ক্লাবের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হতে পারবেন। তবে কম বয়সী এত তারকা ফুটবলার যাঁরা নিজেদের সোনালি সময় পার করছেন, তাঁদের একসঙ্গে ফ্রি-এজেন্ট হয়ে যাওয়ার বিষয়টা একটু নতুনই বটে।
সাধারণত ক্যারিয়ারে গোধূলিলগ্নে থাকা তারকাদের নতুন চুক্তি পেতে বা অন্য ক্লাবে যেতে সমস্যা দেখা যায়। আগামী মৌসুমে এ ধরনের সমস্যায় পড়তে পারেন গ্যারেথ বেল (৩২) ও লুইস সুয়ারেজরা (৩৪)। তাঁরা নিজেদের ক্যারিয়ারের মধ্য গগন পেছন ফেলেছেন। কিন্তু এমবাপ্পে-পগবাদের এ ধরনের সমস্যায় পড়ার কথা নয়। সাম্প্রতিক সময়ে ফ্রি-ট্রান্সফারের বাজার অবশ্য অনেকটাই বদলে গেছে। বদলে গেছে এর পেছনের কারণগুলোও।
দলবদলের বাজারে সেরা তারকাদের ফ্রি-এজেন্ট থাকা নিয়ে প্রিমিয়ার লিগের এক শীর্ষ কর্মকর্তা ফুটবলভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘দ্য অ্যাথলেটিক’কে বলেছেন, ‘তালিকার নামগুলো দেখে আপনি অনেক রকম কারণের কথা বলতে পারেন। তবে অর্থনৈতিকভাবে কোভিড এখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এই মহামারি সত্যিকার অর্থে ফুটবলকে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।’
এমবাপ্পের চুক্তি নবায়ন না করার ক্ষেত্রে যৌক্তিক কারণ দেখলেও বাকিদের ভালো চুক্তি হওয়া নিয়ে সন্দিহান ওই কর্মকর্তা আরও বলেছেন, ‘এমবাপ্পের চুক্তি নবায়ন করছে না কারণ, সে রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে খেলতে চায়। কিন্তু পগবা এবং বাকিদের ক্ষেত্রে কী বলবেন, তারা আসলেই ভালো চুক্তি কোথায় পাবে? সম্ভবত কোথাও না।’
পগবার কথাই ধরা যাক, বর্তমানে ফরাসি মিডফিল্ডার যে বেতন পান তা হয়তো পিএসজি ও ক্ষেত্রবিশেষে জুভেন্টাস ছাড়া আর কেউ দেবে না। অবশ্য গত মৌসুমেই বেশ কিছু আকর্ষণীয় ফ্রি ট্রান্সফার দেখা গিয়েছিল—জিয়ানলুইগি দোন্নারুম্মা (মিলান থেকে পিএসজি), ডেভিড আলাবা (বায়ার্ন থেকে রিয়াল মাদ্রিদ), মেমফিস ডিপাই (লিঁও থেকে বার্সেলোনা)। আগামী গ্রীষ্মেও তেমন কিছুর পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে।
সাধারণত, চুক্তির দুই বছর বাকি থাকতেই ক্লাবগুলো দর-কষাকষি শুরু করে। এমবাপ্পেসহ উল্লেখিত তারকাদের ক্ষেত্রে ২০২০ সালের গ্রীষ্মেই সেটি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঠিক সে সময়টাতে দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে খেলা চলছিল। পাশাপাশি ক্লাবগুলো মহামারিসহ অর্থনৈতিক সংকটের সঙ্গে লড়তে হচ্ছিল। প্রত্যেক খেলোয়াড়ের পরিস্থিতি ও সমস্যা ভিন্ন হলেও এটা বলা ভুল হবে না যে কোভিড-১৯ এককভাবেই উচ্চমূল্যের খেলোয়াড়দের চুক্তির ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছে। আবার অনেক ক্ষেত্রে ক্লাবগুলোও বেতন কমাতে একে একটা সুযোগ হিসেবে নিতে চাইছে। যেহেতু প্রায় সব শীর্ষ ক্লাব একই ধরনের কৌশল অবলম্বন করছে, তাই অন্য কোথাও গিয়ে বড় অঙ্কের বেতন চাইতে পারছেন না খেলোয়াড়েরা। উদাহরণ হিসেবে লরেনৎসো ইনসিনিয়ের কথা বলা যায়। ইতালির ইউরো জয়ের অন্যতম নায়ককে কম বেতনে চুক্তির প্রস্তাব দিয়েছে বর্তমান ক্লাব নাপোলি। এমন ঘটনা সামনে হয়তো আরও অনেক দেখা যাবে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫