নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা
খুলনা মহানগরীতে সম্প্রতি আটক করা সব রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক ফেরত দেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টায় রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে খুলনা প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক এস এম আলমগীর হোসেন বাবুর সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব জনার্দন দত্ত নান্টুর সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য দেন, বাম গণতান্ত্রিক জোট, খুলনা জেলা সমন্বয়ক ও সিপিবি খুলনা মহানগর সভাপতি মিজানুর রহমান বাবু, গণসংহতি আন্দোলন, খুলনা জেলা সমন্বয়ক মুনীর চৌধুরী সোহেল, বাসদ খুলনা জেলা সদস্যসচিব কোহিনুর আক্তার কণা, টিইউসি খুলনা জেলা সভাপতি এইচ এম শাহাদাৎ, সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্ট খুলনা জেলা সভাপতি ও বাসদ খুলনা জেলা সদস্য আবদুল করিম, রিকশা, ব্যাটারি রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদ খুলনা মহানগর কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মানিক মিঞা, সদস্য হারুনুর রশীদ, শহিদুল শিকদার মণির, আজহারুল ইসলাম গাজী, আরিফুজ্জামান মিণ্টু, ওয়াহিদুজ্জামান বাবু, হান্নান সরদার প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে পুলিশ ও সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইজিবাইক, ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ভ্যান আটক করা হচ্ছে। এতে হাজার হাজার চালক, মেকানিক, গ্যারেজ মালিক আর্থিকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে একদিকে নাভিশ্বাস উঠেছে রিকশা-ভ্যান চালকদের। এর মধ্যে যানবাহন আটক করে আয়ের পথ বন্ধ করে দেওয়া অমানবিক।’
বক্তারা আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ও ডিসি (ট্রাফিক) বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। এরপরেও এ সমস্যার কোনো সমাধান হচ্ছে না। এমতাবস্থায় পরিবার-পরিজন নিয়ে শ্রমিকেরা চরম সংকটে দিনাতিপাত করছেন।’
সমাবেশে বক্তারা আরও বলেন, ‘ব্রেক পদ্ধতি ও কাঠামো পরিবর্তন করে, ইন্ডিকেটর লাইট লাগিয়ে, গতিনিয়ন্ত্রণ করে এ বাহনগুলোকে সহজেই নিরাপদ করা সম্ভব। ইজিবাইক-রিকশা উচ্ছেদ নয় বরং আধুনিকায়ন করে লাইসেন্স প্রদান করতে হবে। আটককৃত বাহন ফেরত দিয়ে প্রস্তাবিত ‘থ্রি-হুইলার ও সমজাতীয় মোটরযানের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ নীতিমালা-২০২১’ দ্রুত চূড়ান্ত করতে হবে। ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনের দ্রুত নিবন্ধন, রুট পারমিট ও লাইসেন্স প্রদান, চালকদের ওপর হয়রানি বন্ধ করতে হবে।’ নতুবা কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দেন বক্তারা।
খুলনা মহানগরীতে সম্প্রতি আটক করা সব রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক ফেরত দেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টায় রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদের উদ্যোগে খুলনা প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক এস এম আলমগীর হোসেন বাবুর সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব জনার্দন দত্ত নান্টুর সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য দেন, বাম গণতান্ত্রিক জোট, খুলনা জেলা সমন্বয়ক ও সিপিবি খুলনা মহানগর সভাপতি মিজানুর রহমান বাবু, গণসংহতি আন্দোলন, খুলনা জেলা সমন্বয়ক মুনীর চৌধুরী সোহেল, বাসদ খুলনা জেলা সদস্যসচিব কোহিনুর আক্তার কণা, টিইউসি খুলনা জেলা সভাপতি এইচ এম শাহাদাৎ, সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্ট খুলনা জেলা সভাপতি ও বাসদ খুলনা জেলা সদস্য আবদুল করিম, রিকশা, ব্যাটারি রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদ খুলনা মহানগর কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মানিক মিঞা, সদস্য হারুনুর রশীদ, শহিদুল শিকদার মণির, আজহারুল ইসলাম গাজী, আরিফুজ্জামান মিণ্টু, ওয়াহিদুজ্জামান বাবু, হান্নান সরদার প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে পুলিশ ও সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইজিবাইক, ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ভ্যান আটক করা হচ্ছে। এতে হাজার হাজার চালক, মেকানিক, গ্যারেজ মালিক আর্থিকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে একদিকে নাভিশ্বাস উঠেছে রিকশা-ভ্যান চালকদের। এর মধ্যে যানবাহন আটক করে আয়ের পথ বন্ধ করে দেওয়া অমানবিক।’
বক্তারা আরও বলেন, ‘ইতিমধ্যে খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ও ডিসি (ট্রাফিক) বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। এরপরেও এ সমস্যার কোনো সমাধান হচ্ছে না। এমতাবস্থায় পরিবার-পরিজন নিয়ে শ্রমিকেরা চরম সংকটে দিনাতিপাত করছেন।’
সমাবেশে বক্তারা আরও বলেন, ‘ব্রেক পদ্ধতি ও কাঠামো পরিবর্তন করে, ইন্ডিকেটর লাইট লাগিয়ে, গতিনিয়ন্ত্রণ করে এ বাহনগুলোকে সহজেই নিরাপদ করা সম্ভব। ইজিবাইক-রিকশা উচ্ছেদ নয় বরং আধুনিকায়ন করে লাইসেন্স প্রদান করতে হবে। আটককৃত বাহন ফেরত দিয়ে প্রস্তাবিত ‘থ্রি-হুইলার ও সমজাতীয় মোটরযানের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণ নীতিমালা-২০২১’ দ্রুত চূড়ান্ত করতে হবে। ইজিবাইক, রিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনের দ্রুত নিবন্ধন, রুট পারমিট ও লাইসেন্স প্রদান, চালকদের ওপর হয়রানি বন্ধ করতে হবে।’ নতুবা কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দেন বক্তারা।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪