আলীকদম (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বান্দরবানের আলীকদম বাজার থেকে উপজেলা সদরে যাওয়ার সড়কের পাশে অবাধে ফেলা হচ্ছে বাজারের ময়লা-আবর্জনা। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে চলাচলকারীদের। দুর্গন্ধে মুখ ঢেকে রাস্তা চলতে হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বারবার জানানোর পরও এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ এলাকাবাসী ও পথচারীদের।
গত শনিবার সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের পাশে ফেলা হচ্ছে আলীকদম বাজারের বিভিন্ন বর্জ্য। বৃষ্টি হলে ময়লা-আবর্জনা চলে আসে সড়কের ওপর। বৃষ্টিতে ধুয়ে ময়লা গিয়ে মিশছে পাশের মাতামুহুরি নদীতে। এতে নদী দূষণ প্রবল হচ্ছে। চারপাশে দুর্গন্ধময় পরিবেশ। সাধারণ পথচারী ও স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের নাক চেপে ধরে সড়কের ওই অংশ পার হতে দেখা যায়। সদর হিন্দুপাড়ার দুই শতাধিক মানুষ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়েছেন।
সদর হিন্দুপাড়ার বাসিন্দা বিকাশ কর্মকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুর্গন্ধযুক্ত বাতাসে বাড়িতে টেকা যায় না। এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের একাধিকবার বলা হলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে কথা হলে আলীকদম সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নাছির উদ্দীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই জায়গাটিতে ময়লা না ফেলার জন্য গত বছর উপজেলা প্রশাসন সাইনবোর্ড টাঙিয়ে সতর্ক করে। কে বা কারা সেই সাইনবোর্ড নষ্ট করে ফেল। স্থায়ীভাবে ময়লা ফেলার জায়গা না থাকায় ওই স্থানে ময়লা ফেলতে হচ্ছে।’
শনিবার বেলা একটার দিকে আলীকদম বাজারের একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মীকে ভ্যানে করা ময়লা রাস্তার পাশে ফেলতে দেখা যায়। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, বাজার কমিটির নির্দেশে ময়লা ফেলছেন।
আলীকদম বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক কায়েস উদ্দীনের সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আলীকদমে ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য নির্ধারিত কোনো স্থান নেই। বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় রাস্তার পাশে ময়লা ফেলতে হচ্ছে।’
বান্দরবানের আলীকদম বাজার থেকে উপজেলা সদরে যাওয়ার সড়কের পাশে অবাধে ফেলা হচ্ছে বাজারের ময়লা-আবর্জনা। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে চলাচলকারীদের। দুর্গন্ধে মুখ ঢেকে রাস্তা চলতে হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বারবার জানানোর পরও এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ এলাকাবাসী ও পথচারীদের।
গত শনিবার সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের পাশে ফেলা হচ্ছে আলীকদম বাজারের বিভিন্ন বর্জ্য। বৃষ্টি হলে ময়লা-আবর্জনা চলে আসে সড়কের ওপর। বৃষ্টিতে ধুয়ে ময়লা গিয়ে মিশছে পাশের মাতামুহুরি নদীতে। এতে নদী দূষণ প্রবল হচ্ছে। চারপাশে দুর্গন্ধময় পরিবেশ। সাধারণ পথচারী ও স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের নাক চেপে ধরে সড়কের ওই অংশ পার হতে দেখা যায়। সদর হিন্দুপাড়ার দুই শতাধিক মানুষ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়েছেন।
সদর হিন্দুপাড়ার বাসিন্দা বিকাশ কর্মকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুর্গন্ধযুক্ত বাতাসে বাড়িতে টেকা যায় না। এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের একাধিকবার বলা হলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
এ বিষয়ে কথা হলে আলীকদম সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নাছির উদ্দীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই জায়গাটিতে ময়লা না ফেলার জন্য গত বছর উপজেলা প্রশাসন সাইনবোর্ড টাঙিয়ে সতর্ক করে। কে বা কারা সেই সাইনবোর্ড নষ্ট করে ফেল। স্থায়ীভাবে ময়লা ফেলার জায়গা না থাকায় ওই স্থানে ময়লা ফেলতে হচ্ছে।’
শনিবার বেলা একটার দিকে আলীকদম বাজারের একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মীকে ভ্যানে করা ময়লা রাস্তার পাশে ফেলতে দেখা যায়। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, বাজার কমিটির নির্দেশে ময়লা ফেলছেন।
আলীকদম বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক কায়েস উদ্দীনের সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আলীকদমে ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য নির্ধারিত কোনো স্থান নেই। বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় রাস্তার পাশে ময়লা ফেলতে হচ্ছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪