বালিয়াকান্দি (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি ‘বুড়োর বিলে’ ফুটেছে শত শত গোলাপি পদ্ম। বিলের গোলাপি পদ্মের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিদিন দূরদূরান্ত থেকে আসছে প্রকৃতিপ্রেমীরা। ঘুরে দেখছে আবার কেউ তুলছে ছবি। তবে প্রকৃতিপ্রেমীরা এই ফুলের সঙ্গে ছবি তোলার পাশাপাশি ছিঁড়ে নিয়ে যাচ্ছে পদ্ম। এতে সৌন্দর্য হারাচ্ছে পদ্মবিল।
স্থানীয়রা মনে করছেন, পদ্মবিলের সৌন্দর্য রক্ষায় এখনই পরিকল্পনা নেওয়া প্রয়োজন। তবে প্রশাসন থেকে বলা হচ্ছে, বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, তাঁদের কাছে এটি ‘বুড়োর বিল’ নামেই পরিচিত। তিন দশক ধরে বর্ষাকালে এ বিলে গোলাপি রঙের অসংখ্য পদ্ম ফোটে। এমনিতে পদ্মফুল সারা বছর থাকে না। বর্ষাকালেই শুধু দেখা যায়। তবে দুই বছর ধরে প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে এটি ‘মাঠবাড়িয়ার পদ্মবিল’ নামে পরিচিত হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পদ্মের এ সৌন্দর্য উপভোগ করতে এলাকার বিভিন্ন বয়সী মানুষ আসছে বিলে। স্মৃতি রাখতে ছবিও তুলছে। কখনো কখনো তারা ছবি তুলতে এই পদ্মগুলো ছিঁড়ছে এবং সেগুলো নিয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ আবার সে পদ্মগুলোকে রাস্তায় ফেলে দিয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয় নায়েব আলী বলেন, এখানে আসা প্রত্যেক দর্শনার্থী যাওয়ার সময় পদ্ম ছিঁড়ে নিয়ে যাচ্ছে। অনুরোধ করা সত্ত্বেও তাঁরা কথা শুনছে না। এতে সৌন্দর্য হারাচ্ছে পদ্মবিল।
ফারজানা করিম নামের এক দর্শনার্থী বলেন, পদ্মফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে এখানে এসেছি। তবে এখানে এসে পদ্মফুল খুব কমই দেখতে পেয়েছেন। কারণ, অনেকেই পদ্মফুল ছিঁড়ে নিয়ে যাচ্ছে।
তবে পদ্মবিলে যাতায়াতে রয়েছে ভোগান্তি। নৌকার ব্যবস্থা না থাকায় পোহাতে হচ্ছে ভোগান্তি। বেশ খানিকটা পথ কাদা ডিঙিয়ে যেতে হয় বিলের মাঝে। আরেক দর্শনার্থী জাহিদুল ইসলাম বলেন, হেঁটে বিলে গিয়ে ফুলের সৌন্দর্য দেখতে হচ্ছে। এতে কিছুটা ভোগান্তি হচ্ছে। পদ্মফুল ফোটার সময়ে বিলটা সংরক্ষণ এবং যাতায়াতের ব্যবস্থা করা গেলে দর্শনার্থীরা আরও বেশি উপভোগ করতে পারত।
বালিয়াকান্দি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আম্বিয়া সুলতানা বলেন, ‘পদ্মবিল অপার সৌন্দর্যময় স্থান। এই পদ্মবিলকে কেন্দ্র করে কোনো পর্যটনকেন্দ্র গড়ে তোলা যায় কি না, তা আমাদের বিবেচনায় রয়েছে।’
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি ‘বুড়োর বিলে’ ফুটেছে শত শত গোলাপি পদ্ম। বিলের গোলাপি পদ্মের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিদিন দূরদূরান্ত থেকে আসছে প্রকৃতিপ্রেমীরা। ঘুরে দেখছে আবার কেউ তুলছে ছবি। তবে প্রকৃতিপ্রেমীরা এই ফুলের সঙ্গে ছবি তোলার পাশাপাশি ছিঁড়ে নিয়ে যাচ্ছে পদ্ম। এতে সৌন্দর্য হারাচ্ছে পদ্মবিল।
স্থানীয়রা মনে করছেন, পদ্মবিলের সৌন্দর্য রক্ষায় এখনই পরিকল্পনা নেওয়া প্রয়োজন। তবে প্রশাসন থেকে বলা হচ্ছে, বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, তাঁদের কাছে এটি ‘বুড়োর বিল’ নামেই পরিচিত। তিন দশক ধরে বর্ষাকালে এ বিলে গোলাপি রঙের অসংখ্য পদ্ম ফোটে। এমনিতে পদ্মফুল সারা বছর থাকে না। বর্ষাকালেই শুধু দেখা যায়। তবে দুই বছর ধরে প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে এটি ‘মাঠবাড়িয়ার পদ্মবিল’ নামে পরিচিত হয়ে উঠেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পদ্মের এ সৌন্দর্য উপভোগ করতে এলাকার বিভিন্ন বয়সী মানুষ আসছে বিলে। স্মৃতি রাখতে ছবিও তুলছে। কখনো কখনো তারা ছবি তুলতে এই পদ্মগুলো ছিঁড়ছে এবং সেগুলো নিয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ আবার সে পদ্মগুলোকে রাস্তায় ফেলে দিয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয় নায়েব আলী বলেন, এখানে আসা প্রত্যেক দর্শনার্থী যাওয়ার সময় পদ্ম ছিঁড়ে নিয়ে যাচ্ছে। অনুরোধ করা সত্ত্বেও তাঁরা কথা শুনছে না। এতে সৌন্দর্য হারাচ্ছে পদ্মবিল।
ফারজানা করিম নামের এক দর্শনার্থী বলেন, পদ্মফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে এখানে এসেছি। তবে এখানে এসে পদ্মফুল খুব কমই দেখতে পেয়েছেন। কারণ, অনেকেই পদ্মফুল ছিঁড়ে নিয়ে যাচ্ছে।
তবে পদ্মবিলে যাতায়াতে রয়েছে ভোগান্তি। নৌকার ব্যবস্থা না থাকায় পোহাতে হচ্ছে ভোগান্তি। বেশ খানিকটা পথ কাদা ডিঙিয়ে যেতে হয় বিলের মাঝে। আরেক দর্শনার্থী জাহিদুল ইসলাম বলেন, হেঁটে বিলে গিয়ে ফুলের সৌন্দর্য দেখতে হচ্ছে। এতে কিছুটা ভোগান্তি হচ্ছে। পদ্মফুল ফোটার সময়ে বিলটা সংরক্ষণ এবং যাতায়াতের ব্যবস্থা করা গেলে দর্শনার্থীরা আরও বেশি উপভোগ করতে পারত।
বালিয়াকান্দি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আম্বিয়া সুলতানা বলেন, ‘পদ্মবিল অপার সৌন্দর্যময় স্থান। এই পদ্মবিলকে কেন্দ্র করে কোনো পর্যটনকেন্দ্র গড়ে তোলা যায় কি না, তা আমাদের বিবেচনায় রয়েছে।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫