রিক্তা রিচি, ঢাকা
চপল পায় কেবল ধাই,
কেবল গাই পরীর গান,
পুলক মোর সকল গায়,
বিভোল মোর সকল প্রাণ।
শিথিল সব শিলার পর
চরণ থুই দোদুল মন,
দুপুর-ভোর ঝিঁঝির ডাক,
ঝিমায় পথ, ঘুমায় বন।
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
কর্মব্যস্ত জীবনকে বিদায় জানিয়ে, চোখ ও মন শীতল করতে ঘর থেকে বেরিয়ে পড়ুন। ঘুরে আসুন দেশের যেকোনো একটি ঝরনা থেকে। বান্দরবানের প্রকৃতি দেখার জন্য এ সময়টা দারুণ। এ সময় বান্দরবান গেলে একই সঙ্গে দেখা যাবে স্নিগ্ধ প্রকৃতি আর ঝরনা। সমতল থেকে আড়াই-তিন শ ফুট ওপর থেকে নূপুরের মতো ছন্দ তুলে পানি পড়ছে। চারদিকে সবুজ পাহাড়ের বুকে এ এক মোহনীয় দৃশ্য। এ দৃশ্য অনুভবের, এ দৃশ্য ভালো লাগার।
জাদিপাই ঝরনা
বান্দরবানের রুমা উপজেলায় অবস্থিত জাদিপাই ঝরনা দেশের প্রশস্ততম ঝরনাগুলোর মধ্যে অন্যতম। দেশের দ্বিতীয় উচ্চ পাহাড় চূড়া কেওক্রাডং থেকে জাদিপাই ঝরনা হেঁটে যেতে দুই ঘণ্টার মতো সময় লাগে। ঝরনাটি প্রায় আড়াই শ ফুট ওপরে অবস্থিত। এত উঁচু থেকে অবিরাম পানি পতনের দৃশ্য দেখা সত্যি এক অনন্য অভিজ্ঞতা আমাদের দেশে। উঁচু থেকে ঝরে পড়া পানির ওপর সূর্যের কিরণ পড়লে বর্ণিল রংধনু সৃষ্টি হয়। অন্য সব ঝরনার পানি পড়ে লম্বালম্বিভাবে। তবে জাদিপাই ঝরনায় পানি পড়ে অনেক স্তর পেরিয়ে। এ জন্য দেখলে মনে হয় সিঁড়ি বেয়ে বেয়ে ওপর থেকে পানি পড়ছে।
তাড়া খাওয়া হরিণীর মতো ওপর থেকে পানি পড়তে পড়তে নিচের দিকে কুয়ার মতো সৃষ্টি হয়েছে। আর এ কুয়ায় স্নানে মাতেন দর্শনার্থী ও ভ্রমণপিপাসুরা। এ পানি এতটাই স্বচ্ছ যে নিচের পাথরও দেখা যায়। এ পানি গড়িয়ে মেশে সাঙ্গু নদীতে। জাদিপাই গেলে চারদিকে সবুজের সমারোহ, সুউচ্চ পাহাড় আর ঝরনাধারার মোহমায়ায় মুগ্ধ হবেন আপনি। ডুবে যাবেন অন্য এক ভালো লাগার জগতে। শুধু তা-ই নয়, জাদিপাই ঝরনায় মুগ্ধ হতে হতে আপনি দেখতে পাবেন বানর, কাঠবিড়ালিসহ বুনো পাখির দল। তবে এ দৃশ্য দেখতে আপনাকে পাড়ি দিতে হবে বেশ খানিকটা বিপৎসংকুল পথ। কাজেই সাবধান থাকতে হবে।
যেভাবে যাবেন
বাংলাদেশের যেকোনো জায়গা থেকে আপনাকে বান্দরবান যেতে হবে। ঢাকার কলাবাগান, সায়েদাবাদ ও ফকিরাপুল থেকে বান্দরবানের উদ্দেশে বাস ছাড়ে। নন-এসি ও এসি বাসের জনপ্রতি ভাড়া ৫৫০ থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে। সময় লাগবে ৮-১০ ঘণ্টা। বান্দরবান থেকে যেতে হবে রুমা বাজার। সেখান থেকে যেতে হবে বগা লেক পর্যন্ত। বগা লেক থেকে হেঁটে হেঁটে কেওক্রাডং যেতে হবে। তারপর পাসিং পাড়া, সেখান থেকে হেঁটে যেতে হবে জাদিপাই ঝরনা।
ঋজুক ঝরনা
এটি বান্দরবানের আরেকটি মোহনীয় ঝরনা। হাতে সময় নিয়ে একবার বান্দরবান গেলে কয়েকটি ঝরনায় নয়ন জুড়াতে পারবেন। এ ঝরনাটি সাঙ্গু নদীর পাড়ে অবস্থিত বলে সুউচ্চ পাহাড়ের বুক থেকে গড়িয়ে পড়া পানি এ নদীতেই মেশে। প্রায় ৩০০ ফুট ওপর থেকে লম্বালম্বিভাবে পানি পড়তে থাকে এ ঝরনার পাদদেশে। প্রায় সারা বছর এ ঝরনা পানিতে পরিপূর্ণ থাকে। তবে বর্ষাকালে তার রূপ ও সৌন্দর্য অনেকগুণ বেড়ে যায়। বেড়ে যায় পানির পতনও। বর্ষাকালে সাঙ্গু নদীতেও পানি বেশি থাকে। নদী আর ঝরনা সে সময় মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। আর এখন চলছে হেমন্তকাল। এ সময় সন্ধ্যা ও রাতের দিকে হালকা শীতের অনুভূতি থাকে পাহাড়ে। ভ্রমণের জন্য এ সময়টা মন্দ নয়।
যেভাবে যাবেন
প্রথমে দেশের যেকোনো স্থান থেকে বান্দরবান যেতে হবে। বান্দরবান শহর থেকে জিপে বা লোকাল বাসে চড়ে যেতে হবে রুমা বাজার। সেখান থেকে হেঁটে কিংবা ইঞ্জিনচালিত নৌকায় যেতে পারবেন ঋজুক ঝরনা।
বাকলাই ঝরনা
বান্দরবানে আরও একটি মায়াবতী ঝরনা রয়েছে। ধারণা করা হয়, এটি দেশের সবচেয়ে উঁচু ঝরনা। এটি থানচি উপজেলার নাইটিং মৌজার বাকলাই গ্রামে অবস্থিত বলে গ্রামের নামেই এর নামকরণ করা হয়েছে। স্থানীয় লোকজন একে বাক্তলাই ঝরনা নামে ডাকে। আনুমানিক ৩৮০ ফুট উঁচু এ ঝরনা অনেক বছর ধরে অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মানুষের কাছে জনপ্রিয়। এখানে একটি আর্মি ক্যাম্প রয়েছে। সুনসান নীরবতা, সবুজ সুউচ্চ পাহাড়ের বুক থেকে গড়িয়ে পড়া রাশি রাশি পানি আপনাকে নিয়ে যাবে এক অপার্থিব জগতে। অন্য রকম মাদকতায় দুলবেন আপনি।
যেভাবে যাবেন
প্রথমে বান্দরবান পৌঁছাতে হবে আপনাকে। এরপর থানচি ও রুমা দুই দিক থেকে যেতে পারবেন বাকলাই ঝরনা। থানচি হয়ে গেলে বোর্ডিংপাড়ায় যেতে হবে। সেখান থেকে কাইথনপাড়া হয়ে বাকলাইপাড়ায় যেতে হবে। বাকলাইপাড়া থেকে বাকলাই ঝরনায় যেতে ১ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় লাগবে। সময়টা নির্ভর করবে আপনার হাঁটার গতির ওপর। রুমা বাজার হয়ে বাকলাই ঝরনায় গেলে বান্দরবান থেকে রুমা বাজার যেতে হবে। সেখান থেকে বগা লেক, সেখান থেকে কেওক্রাডং, সেখান থেকে জাদিপাই ঝরনা পার হয়ে বাকলাই ঝরনা।
এই তিনটি ঝরনা ছাড়াও বান্দরবানে রয়েছে লামোনাই ঝরনা, তিনাপ সাইতার, অমিয়াখুম, নাফাখুম, চিংড়ি ঝরনা, নীলগিরি ইত্যাদি। বান্দরবান বেড়াতে গেলে হাতে বেশ কয়েক দিন সময় নিয়ে যাবেন। এতে অনেক ঝরনা ও দর্শনীয় স্থান দেখতে পারবেন।
সতর্কতা
চপল পায় কেবল ধাই,
কেবল গাই পরীর গান,
পুলক মোর সকল গায়,
বিভোল মোর সকল প্রাণ।
শিথিল সব শিলার পর
চরণ থুই দোদুল মন,
দুপুর-ভোর ঝিঁঝির ডাক,
ঝিমায় পথ, ঘুমায় বন।
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
কর্মব্যস্ত জীবনকে বিদায় জানিয়ে, চোখ ও মন শীতল করতে ঘর থেকে বেরিয়ে পড়ুন। ঘুরে আসুন দেশের যেকোনো একটি ঝরনা থেকে। বান্দরবানের প্রকৃতি দেখার জন্য এ সময়টা দারুণ। এ সময় বান্দরবান গেলে একই সঙ্গে দেখা যাবে স্নিগ্ধ প্রকৃতি আর ঝরনা। সমতল থেকে আড়াই-তিন শ ফুট ওপর থেকে নূপুরের মতো ছন্দ তুলে পানি পড়ছে। চারদিকে সবুজ পাহাড়ের বুকে এ এক মোহনীয় দৃশ্য। এ দৃশ্য অনুভবের, এ দৃশ্য ভালো লাগার।
জাদিপাই ঝরনা
বান্দরবানের রুমা উপজেলায় অবস্থিত জাদিপাই ঝরনা দেশের প্রশস্ততম ঝরনাগুলোর মধ্যে অন্যতম। দেশের দ্বিতীয় উচ্চ পাহাড় চূড়া কেওক্রাডং থেকে জাদিপাই ঝরনা হেঁটে যেতে দুই ঘণ্টার মতো সময় লাগে। ঝরনাটি প্রায় আড়াই শ ফুট ওপরে অবস্থিত। এত উঁচু থেকে অবিরাম পানি পতনের দৃশ্য দেখা সত্যি এক অনন্য অভিজ্ঞতা আমাদের দেশে। উঁচু থেকে ঝরে পড়া পানির ওপর সূর্যের কিরণ পড়লে বর্ণিল রংধনু সৃষ্টি হয়। অন্য সব ঝরনার পানি পড়ে লম্বালম্বিভাবে। তবে জাদিপাই ঝরনায় পানি পড়ে অনেক স্তর পেরিয়ে। এ জন্য দেখলে মনে হয় সিঁড়ি বেয়ে বেয়ে ওপর থেকে পানি পড়ছে।
তাড়া খাওয়া হরিণীর মতো ওপর থেকে পানি পড়তে পড়তে নিচের দিকে কুয়ার মতো সৃষ্টি হয়েছে। আর এ কুয়ায় স্নানে মাতেন দর্শনার্থী ও ভ্রমণপিপাসুরা। এ পানি এতটাই স্বচ্ছ যে নিচের পাথরও দেখা যায়। এ পানি গড়িয়ে মেশে সাঙ্গু নদীতে। জাদিপাই গেলে চারদিকে সবুজের সমারোহ, সুউচ্চ পাহাড় আর ঝরনাধারার মোহমায়ায় মুগ্ধ হবেন আপনি। ডুবে যাবেন অন্য এক ভালো লাগার জগতে। শুধু তা-ই নয়, জাদিপাই ঝরনায় মুগ্ধ হতে হতে আপনি দেখতে পাবেন বানর, কাঠবিড়ালিসহ বুনো পাখির দল। তবে এ দৃশ্য দেখতে আপনাকে পাড়ি দিতে হবে বেশ খানিকটা বিপৎসংকুল পথ। কাজেই সাবধান থাকতে হবে।
যেভাবে যাবেন
বাংলাদেশের যেকোনো জায়গা থেকে আপনাকে বান্দরবান যেতে হবে। ঢাকার কলাবাগান, সায়েদাবাদ ও ফকিরাপুল থেকে বান্দরবানের উদ্দেশে বাস ছাড়ে। নন-এসি ও এসি বাসের জনপ্রতি ভাড়া ৫৫০ থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে। সময় লাগবে ৮-১০ ঘণ্টা। বান্দরবান থেকে যেতে হবে রুমা বাজার। সেখান থেকে যেতে হবে বগা লেক পর্যন্ত। বগা লেক থেকে হেঁটে হেঁটে কেওক্রাডং যেতে হবে। তারপর পাসিং পাড়া, সেখান থেকে হেঁটে যেতে হবে জাদিপাই ঝরনা।
ঋজুক ঝরনা
এটি বান্দরবানের আরেকটি মোহনীয় ঝরনা। হাতে সময় নিয়ে একবার বান্দরবান গেলে কয়েকটি ঝরনায় নয়ন জুড়াতে পারবেন। এ ঝরনাটি সাঙ্গু নদীর পাড়ে অবস্থিত বলে সুউচ্চ পাহাড়ের বুক থেকে গড়িয়ে পড়া পানি এ নদীতেই মেশে। প্রায় ৩০০ ফুট ওপর থেকে লম্বালম্বিভাবে পানি পড়তে থাকে এ ঝরনার পাদদেশে। প্রায় সারা বছর এ ঝরনা পানিতে পরিপূর্ণ থাকে। তবে বর্ষাকালে তার রূপ ও সৌন্দর্য অনেকগুণ বেড়ে যায়। বেড়ে যায় পানির পতনও। বর্ষাকালে সাঙ্গু নদীতেও পানি বেশি থাকে। নদী আর ঝরনা সে সময় মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। আর এখন চলছে হেমন্তকাল। এ সময় সন্ধ্যা ও রাতের দিকে হালকা শীতের অনুভূতি থাকে পাহাড়ে। ভ্রমণের জন্য এ সময়টা মন্দ নয়।
যেভাবে যাবেন
প্রথমে দেশের যেকোনো স্থান থেকে বান্দরবান যেতে হবে। বান্দরবান শহর থেকে জিপে বা লোকাল বাসে চড়ে যেতে হবে রুমা বাজার। সেখান থেকে হেঁটে কিংবা ইঞ্জিনচালিত নৌকায় যেতে পারবেন ঋজুক ঝরনা।
বাকলাই ঝরনা
বান্দরবানে আরও একটি মায়াবতী ঝরনা রয়েছে। ধারণা করা হয়, এটি দেশের সবচেয়ে উঁচু ঝরনা। এটি থানচি উপজেলার নাইটিং মৌজার বাকলাই গ্রামে অবস্থিত বলে গ্রামের নামেই এর নামকরণ করা হয়েছে। স্থানীয় লোকজন একে বাক্তলাই ঝরনা নামে ডাকে। আনুমানিক ৩৮০ ফুট উঁচু এ ঝরনা অনেক বছর ধরে অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মানুষের কাছে জনপ্রিয়। এখানে একটি আর্মি ক্যাম্প রয়েছে। সুনসান নীরবতা, সবুজ সুউচ্চ পাহাড়ের বুক থেকে গড়িয়ে পড়া রাশি রাশি পানি আপনাকে নিয়ে যাবে এক অপার্থিব জগতে। অন্য রকম মাদকতায় দুলবেন আপনি।
যেভাবে যাবেন
প্রথমে বান্দরবান পৌঁছাতে হবে আপনাকে। এরপর থানচি ও রুমা দুই দিক থেকে যেতে পারবেন বাকলাই ঝরনা। থানচি হয়ে গেলে বোর্ডিংপাড়ায় যেতে হবে। সেখান থেকে কাইথনপাড়া হয়ে বাকলাইপাড়ায় যেতে হবে। বাকলাইপাড়া থেকে বাকলাই ঝরনায় যেতে ১ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় লাগবে। সময়টা নির্ভর করবে আপনার হাঁটার গতির ওপর। রুমা বাজার হয়ে বাকলাই ঝরনায় গেলে বান্দরবান থেকে রুমা বাজার যেতে হবে। সেখান থেকে বগা লেক, সেখান থেকে কেওক্রাডং, সেখান থেকে জাদিপাই ঝরনা পার হয়ে বাকলাই ঝরনা।
এই তিনটি ঝরনা ছাড়াও বান্দরবানে রয়েছে লামোনাই ঝরনা, তিনাপ সাইতার, অমিয়াখুম, নাফাখুম, চিংড়ি ঝরনা, নীলগিরি ইত্যাদি। বান্দরবান বেড়াতে গেলে হাতে বেশ কয়েক দিন সময় নিয়ে যাবেন। এতে অনেক ঝরনা ও দর্শনীয় স্থান দেখতে পারবেন।
সতর্কতা
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪