খুলনা প্রতিনিধি
সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা নির্ণয়ে চলছে জরিপ। সাত মাস ধরে চলা এই জরিপের প্রাথমিক তথ্য থেকে ধারণা করা যাচ্ছে, বনে বাঘ বাড়ছে। তবে চূড়ান্ত ফলাফল পেতে জরিপ শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
আজ ২৯ জুলাই বিশ্ব বাঘ দিবস। দিবসটি উপলক্ষে বন বিভাগ আলোচনা সভা ও শোভাযাত্রার আয়োজন করেছে।
সুন্দরবন বন বিভাগ সূত্র জানায়, ২০০৪ সালের জরিপে সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা ছিল ৪৪০টি। এর আগে ১৯৯৬-৯৭ সালের জরিপে বাঘের সংখ্যা উল্লেখ করা হয় ৩৫০টি থেকে ৪০০টি। ওই সময়ে বাঘের পায়ের ছাপ পদ্ধতিতে গণনা করা হয়। ২০১৫ সালের জরিপে সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশে বাঘের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে দাঁড়ায় ১০৬টি। ২০১৮ সালের সর্বশেষ বাঘ জরিপে সুন্দরবনে ১০৬ থেকে বেড়ে বাঘের সংখ্যা দাঁড়ায় ১১৪টিতে।
এদিকে চলতি বছরের শুরুতে ক্যামেরা ট্রাকিংয়ের মাধ্যমে সুন্দরবনে শুরু হয়েছে বাঘ জরিপ। ইতিমধ্যে সুন্দরবনে সাতক্ষীরা ও খুলনা রেঞ্জে জরিপকাজ শেষ হয়েছে। বাকি রয়েছে শরণখোলা, চাঁদপাই এবং সাতক্ষীরা নর্থ রেঞ্জে। জরিপের জন্য সুন্দরবনকে ৬৬৮টি গ্রিডে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি গ্রিডে রয়েছে দুটি ক্যামেরা। জরিপে ১ হাজার ৩৩৬টি ক্যামেরা ব্যবহার করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে সুন্দরবনে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার খাল জরিপ করা হয়েছে। এই খালে বাঘের পায়ের ছাপের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, আপেক্ষিক ঘনত্ব অনুয়ায়ী বাঘের সংখ্য বৃদ্ধি পেয়েছে।
সুন্দরবন পশ্চিম বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) ও বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক (পিডি) ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন বলেন, ক্যামেরা ট্রাকিংয়ের সঙ্গে সঙ্গে সুন্দরবনে খাল জরিপ করা হয়েছে। বাঘের পায়ের ছাপ তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করা হয়েছে। তাতে দেখা ২০০৭, ২০০৯, ২০১৫ এবং ২০১৮ সালের চেয়ে আপেক্ষিক ঘনত্ব অনুযায়ী বাঘের পায়ের ছাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা বেড়েছে।
আবু নাসের জানান, ২০২৫ সালের মার্চ পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ রয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জরিপ কাজ শেষ হবে। তখনই বলা সম্ভব হবে বাংলাদেশের সুন্দরবনের অংশের বাঘের প্রকৃত সংখ্যা কত।
সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা নির্ণয়ে চলছে জরিপ। সাত মাস ধরে চলা এই জরিপের প্রাথমিক তথ্য থেকে ধারণা করা যাচ্ছে, বনে বাঘ বাড়ছে। তবে চূড়ান্ত ফলাফল পেতে জরিপ শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
আজ ২৯ জুলাই বিশ্ব বাঘ দিবস। দিবসটি উপলক্ষে বন বিভাগ আলোচনা সভা ও শোভাযাত্রার আয়োজন করেছে।
সুন্দরবন বন বিভাগ সূত্র জানায়, ২০০৪ সালের জরিপে সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা ছিল ৪৪০টি। এর আগে ১৯৯৬-৯৭ সালের জরিপে বাঘের সংখ্যা উল্লেখ করা হয় ৩৫০টি থেকে ৪০০টি। ওই সময়ে বাঘের পায়ের ছাপ পদ্ধতিতে গণনা করা হয়। ২০১৫ সালের জরিপে সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশে বাঘের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে দাঁড়ায় ১০৬টি। ২০১৮ সালের সর্বশেষ বাঘ জরিপে সুন্দরবনে ১০৬ থেকে বেড়ে বাঘের সংখ্যা দাঁড়ায় ১১৪টিতে।
এদিকে চলতি বছরের শুরুতে ক্যামেরা ট্রাকিংয়ের মাধ্যমে সুন্দরবনে শুরু হয়েছে বাঘ জরিপ। ইতিমধ্যে সুন্দরবনে সাতক্ষীরা ও খুলনা রেঞ্জে জরিপকাজ শেষ হয়েছে। বাকি রয়েছে শরণখোলা, চাঁদপাই এবং সাতক্ষীরা নর্থ রেঞ্জে। জরিপের জন্য সুন্দরবনকে ৬৬৮টি গ্রিডে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি গ্রিডে রয়েছে দুটি ক্যামেরা। জরিপে ১ হাজার ৩৩৬টি ক্যামেরা ব্যবহার করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে সুন্দরবনে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার খাল জরিপ করা হয়েছে। এই খালে বাঘের পায়ের ছাপের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, আপেক্ষিক ঘনত্ব অনুয়ায়ী বাঘের সংখ্য বৃদ্ধি পেয়েছে।
সুন্দরবন পশ্চিম বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) ও বাঘ সংরক্ষণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক (পিডি) ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন বলেন, ক্যামেরা ট্রাকিংয়ের সঙ্গে সঙ্গে সুন্দরবনে খাল জরিপ করা হয়েছে। বাঘের পায়ের ছাপ তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করা হয়েছে। তাতে দেখা ২০০৭, ২০০৯, ২০১৫ এবং ২০১৮ সালের চেয়ে আপেক্ষিক ঘনত্ব অনুযায়ী বাঘের পায়ের ছাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা বেড়েছে।
আবু নাসের জানান, ২০২৫ সালের মার্চ পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ রয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জরিপ কাজ শেষ হবে। তখনই বলা সম্ভব হবে বাংলাদেশের সুন্দরবনের অংশের বাঘের প্রকৃত সংখ্যা কত।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৮ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫