হিমেল দে
যুক্তরাষ্ট্রকে ইংরেজিতে বলা হয় ‘ল্যান্ড অব অপরচুনিটি’। সেখানে উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, গবেষণাবান্ধব ল্যাব এবং বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের বৃত্তির পাশাপাশি বন্ধুভাবাপন্ন পরিবেশ বিরাজমান। এসব কারণে উচ্চশিক্ষাপ্রত্যাশীদের পছন্দের তালিকায় যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষে রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ‘ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞানে’ ফুল ফান্ডিং পাওয়া সম্ভব?
বাংলাদেশের অনেক শিক্ষার্থীর একটা ভ্রান্ত ধারণা যে ‘ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান’ বিভাগ থেকে বিদেশে ফান্ডিং পাওয়া প্রায় অসম্ভব। ধারণাটা একদমই ভুল; বরং সাম্প্রতিক সময়ে ‘ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞানে’ মাস্টার্স /পিএইচডি প্রোগ্রামে ফান্ডিং পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। এর প্রধান কারণ হলো ‘ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞানের’ গবেষণা খাতের অন্যতম প্রধান বিষয় হচ্ছে ‘জলবায়ু পরিবর্তন’। আর এই সমস্যা নিয়ে পুরো বিশ্ব আতঙ্কিত। প্রয়োজনীয় গবেষণার মাধ্যমে জলবায়ু-সমস্যা নিরসনের উপায় খুঁজে বের করা সম্ভব হবে।
ভূগোলের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুটি টুলস ‘জিআইএস’ ও ‘রিমোট সেন্সিং’; যা সাম্প্রতিককালে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা থেকে শুরু করে জলবায়ু সমস্যার সমাধানে ব্যাপক ভূমিকা পালন করছে। তাই নাসা বা এন-এসএফের মতো বড় বড় অনুদানদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো ‘জিআইএস’ ও ‘রিমোট সেন্সিং টেকনোলজি’র উন্নয়ন সাধনের মাধ্যমে জলবায়ুর সমস্যা নিরসনে গবেষণা বৃদ্ধির জন্য বিপুল পরিমাণ ফান্ড বরাদ্দ করছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে তৈরি হচ্ছে ভূগোলের নতুন ল্যাব। অসংখ্য নতুন গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী ফুল ফান্ডিং পেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণা করার সুযোগ পাচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে স্কলারশিপ/ফান্ডিং পাওয়ার প্রক্রিয়া:
উন্নয়নশীল দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য বিদেশে পড়াশোনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা পড়াশোনার ব্যয় বহন করা। এই প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করার সহজ উপায় হলো স্কলারশিপ বা ফান্ডিং জোগাড় করা। ‘ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান’ বিষয়ে মোটামুটি ভালো প্রোফাইল থাকলে যুক্তরাষ্ট্রে ফান্ডিং পাওয়া তুলনামূলক সহজ।
যুক্তরাষ্ট্রে চার ধরনের ফান্ডিং দেওয়া হয়।
ফান্ডিং পাওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের গবেষণার সাথে মিল আছে এমন অধ্যাপকদের ই-মেইল করতে হবে। কোনো শিক্ষার্থীর প্রোফাইল অধ্যাপকের পছন্দ হলে ওপরের যেকোনো একটি ফান্ড শিক্ষার্থীকে জোগাড় করে দিতে পারেন।
ভর্তির আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতা
সাধারণত যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে আবেদন করতে প্রয়োজন পাঁচটি প্রধান অস্ত্র আর একটি ট্রাম কার্ড।
সিজিপিএ: যুক্তরাষ্ট্রের বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পর্যায়ে ন্যূনতম সিজিপিএ ৩ প্রয়োজন। তবে র্যাংকিংয়ে পিছিয়ে থাকা অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩.০০-এর কম সিজিপিএও গ্রহণ করে থাকে।
১. জিআরই: জিআরই স্কোর বৃত্তির সম্ভাবনা অনেক বৃদ্ধি করে। ন্যূনতম ৩০০ স্কোরকে মানসম্মত হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে সুখবর হলো করোনা মহামারির পর থেকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এই স্কোর অপশনাল করে দেওয়া হয়েছে।
২. আইইএলটিএস / টোফেল: যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা করতে আগ্রহী হলে ইংরেজিতে দক্ষতা থাকতে হবে। আইইএলটিএস স্কোর ন্যূনতম ৬.৫ এবং/ টোফেল স্কোর ন্যূনতম ৮০ থাকা উত্তম।
৩. এসওপি (স্টেটমেন্ট অব পারপাস): আবেদনপত্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো এসওপি। এটা একটা নিবন্ধের মতো, যেখানে আপনি কেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চান বা আপনি কী বিষয়ে গবেষণা করবেন এবং আপনার গবেষণার নতুনত্ব সম্পর্কে লিখতে হবে। অনেক সময় একটা ভালো এসওপি আপনাকে ফুল ফান্ডিংয়ের সুযোগ করে দিতে পারে।
৪. এলওআর (লেটার অব রিকমেন্ডেশন):
এলওআর হলো আপনার সাবেক বিভাগ অথবা কর্মস্থল থেকে আপনার প্রশংসাপত্র। সাধারণত ভর্তির আবেদনে তিনটি এলওআর প্রয়োজন হয়।
৫. আন্তর্জাতিক জার্নালে গবেষণাপত্র:
ফান্ডিং পাওয়ার সবচেয়ে বড় ট্রাম কার্ড হলো গবেষণার দক্ষতা (গবেষণাপত্র)। যদিও এটা ভর্তির আবেদনে বাধ্যতামূলক নয়, তবে এই ট্রাম কার্ড থাকলে আপনি ফান্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে অন্যদের তুলনায় এগিয়ে থাকবেন। তাই আন্তর্জাতিক জার্নালে মানসম্মত গবেষণাপত্র থাকলে ফান্ডিং পাওয়ার গ্যাম্বলিং গেমে আপনি জ্যাকপট পেয়ে গেছেন!
ভর্তির আবেদনের সময়সীমা
যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণত ফল (আগস্ট) ও স্প্রিং (জানুয়ারি) সেমিস্টারে ভর্তি নেওয়া হয়। তবে ফল সেমিস্টারে ফান্ডিং পাওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। ফল সেমিস্টারে আবেদন করা উত্তম। নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যেই সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে রাখতে হবে। কারণ ভালো র্যাংকিং বিশ্ববিদ্যালয়ে ফল সেমিস্টারে ভর্তির ডেডলাইন ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি।
বিদেশে পড়তে আগ্রহীদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা
বিদেশে উচ্চশিক্ষাপ্রত্যাশীদের উদ্দেশে আমার তিনটি পরামর্শ থাকবে।
হিমেল দে: পিএইচডি শিক্ষার্থী, ডিপার্টমেন্ট অব জিওগ্রাফি, দি ইউনিভার্সিটি অব আলাবামা, যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রকে ইংরেজিতে বলা হয় ‘ল্যান্ড অব অপরচুনিটি’। সেখানে উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, গবেষণাবান্ধব ল্যাব এবং বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের বৃত্তির পাশাপাশি বন্ধুভাবাপন্ন পরিবেশ বিরাজমান। এসব কারণে উচ্চশিক্ষাপ্রত্যাশীদের পছন্দের তালিকায় যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষে রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ‘ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞানে’ ফুল ফান্ডিং পাওয়া সম্ভব?
বাংলাদেশের অনেক শিক্ষার্থীর একটা ভ্রান্ত ধারণা যে ‘ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান’ বিভাগ থেকে বিদেশে ফান্ডিং পাওয়া প্রায় অসম্ভব। ধারণাটা একদমই ভুল; বরং সাম্প্রতিক সময়ে ‘ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞানে’ মাস্টার্স /পিএইচডি প্রোগ্রামে ফান্ডিং পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। এর প্রধান কারণ হলো ‘ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞানের’ গবেষণা খাতের অন্যতম প্রধান বিষয় হচ্ছে ‘জলবায়ু পরিবর্তন’। আর এই সমস্যা নিয়ে পুরো বিশ্ব আতঙ্কিত। প্রয়োজনীয় গবেষণার মাধ্যমে জলবায়ু-সমস্যা নিরসনের উপায় খুঁজে বের করা সম্ভব হবে।
ভূগোলের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুটি টুলস ‘জিআইএস’ ও ‘রিমোট সেন্সিং’; যা সাম্প্রতিককালে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা থেকে শুরু করে জলবায়ু সমস্যার সমাধানে ব্যাপক ভূমিকা পালন করছে। তাই নাসা বা এন-এসএফের মতো বড় বড় অনুদানদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো ‘জিআইএস’ ও ‘রিমোট সেন্সিং টেকনোলজি’র উন্নয়ন সাধনের মাধ্যমে জলবায়ুর সমস্যা নিরসনে গবেষণা বৃদ্ধির জন্য বিপুল পরিমাণ ফান্ড বরাদ্দ করছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে তৈরি হচ্ছে ভূগোলের নতুন ল্যাব। অসংখ্য নতুন গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী ফুল ফান্ডিং পেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণা করার সুযোগ পাচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে স্কলারশিপ/ফান্ডিং পাওয়ার প্রক্রিয়া:
উন্নয়নশীল দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য বিদেশে পড়াশোনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা পড়াশোনার ব্যয় বহন করা। এই প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করার সহজ উপায় হলো স্কলারশিপ বা ফান্ডিং জোগাড় করা। ‘ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান’ বিষয়ে মোটামুটি ভালো প্রোফাইল থাকলে যুক্তরাষ্ট্রে ফান্ডিং পাওয়া তুলনামূলক সহজ।
যুক্তরাষ্ট্রে চার ধরনের ফান্ডিং দেওয়া হয়।
ফান্ডিং পাওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের গবেষণার সাথে মিল আছে এমন অধ্যাপকদের ই-মেইল করতে হবে। কোনো শিক্ষার্থীর প্রোফাইল অধ্যাপকের পছন্দ হলে ওপরের যেকোনো একটি ফান্ড শিক্ষার্থীকে জোগাড় করে দিতে পারেন।
ভর্তির আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতা
সাধারণত যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে আবেদন করতে প্রয়োজন পাঁচটি প্রধান অস্ত্র আর একটি ট্রাম কার্ড।
সিজিপিএ: যুক্তরাষ্ট্রের বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পর্যায়ে ন্যূনতম সিজিপিএ ৩ প্রয়োজন। তবে র্যাংকিংয়ে পিছিয়ে থাকা অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩.০০-এর কম সিজিপিএও গ্রহণ করে থাকে।
১. জিআরই: জিআরই স্কোর বৃত্তির সম্ভাবনা অনেক বৃদ্ধি করে। ন্যূনতম ৩০০ স্কোরকে মানসম্মত হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে সুখবর হলো করোনা মহামারির পর থেকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এই স্কোর অপশনাল করে দেওয়া হয়েছে।
২. আইইএলটিএস / টোফেল: যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা করতে আগ্রহী হলে ইংরেজিতে দক্ষতা থাকতে হবে। আইইএলটিএস স্কোর ন্যূনতম ৬.৫ এবং/ টোফেল স্কোর ন্যূনতম ৮০ থাকা উত্তম।
৩. এসওপি (স্টেটমেন্ট অব পারপাস): আবেদনপত্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো এসওপি। এটা একটা নিবন্ধের মতো, যেখানে আপনি কেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চান বা আপনি কী বিষয়ে গবেষণা করবেন এবং আপনার গবেষণার নতুনত্ব সম্পর্কে লিখতে হবে। অনেক সময় একটা ভালো এসওপি আপনাকে ফুল ফান্ডিংয়ের সুযোগ করে দিতে পারে।
৪. এলওআর (লেটার অব রিকমেন্ডেশন):
এলওআর হলো আপনার সাবেক বিভাগ অথবা কর্মস্থল থেকে আপনার প্রশংসাপত্র। সাধারণত ভর্তির আবেদনে তিনটি এলওআর প্রয়োজন হয়।
৫. আন্তর্জাতিক জার্নালে গবেষণাপত্র:
ফান্ডিং পাওয়ার সবচেয়ে বড় ট্রাম কার্ড হলো গবেষণার দক্ষতা (গবেষণাপত্র)। যদিও এটা ভর্তির আবেদনে বাধ্যতামূলক নয়, তবে এই ট্রাম কার্ড থাকলে আপনি ফান্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে অন্যদের তুলনায় এগিয়ে থাকবেন। তাই আন্তর্জাতিক জার্নালে মানসম্মত গবেষণাপত্র থাকলে ফান্ডিং পাওয়ার গ্যাম্বলিং গেমে আপনি জ্যাকপট পেয়ে গেছেন!
ভর্তির আবেদনের সময়সীমা
যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণত ফল (আগস্ট) ও স্প্রিং (জানুয়ারি) সেমিস্টারে ভর্তি নেওয়া হয়। তবে ফল সেমিস্টারে ফান্ডিং পাওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। ফল সেমিস্টারে আবেদন করা উত্তম। নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যেই সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে রাখতে হবে। কারণ ভালো র্যাংকিং বিশ্ববিদ্যালয়ে ফল সেমিস্টারে ভর্তির ডেডলাইন ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি।
বিদেশে পড়তে আগ্রহীদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা
বিদেশে উচ্চশিক্ষাপ্রত্যাশীদের উদ্দেশে আমার তিনটি পরামর্শ থাকবে।
হিমেল দে: পিএইচডি শিক্ষার্থী, ডিপার্টমেন্ট অব জিওগ্রাফি, দি ইউনিভার্সিটি অব আলাবামা, যুক্তরাষ্ট্র।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫