মতলব দক্ষিণ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
শীত মৌসুম এলেই সামনে আসে পিঠাপুলির কথা। শীতের সকালে হরেক রকম পিঠা-পুলির আয়োজন থাকে গ্রামবাংলার ঘরে ঘরে। গ্রামের অলিগলিতেও জমে ওঠে মৌসুমি পিঠার দোকান। এই পিঠা কারও বাড়তি আয়ের উৎস, কারোবা জীবিকার প্রধান মাধ্যম।
চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের চাপাতলি বাজারে এমনই একটি পিঠার দোকান সাহেরা বেগমের। পিঠা বিক্রি করেই চলে তাঁর সংসার। বিকেল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চিতই ও ভাপা পিঠা বিক্রি করেন তিনি। প্রতিদিন ক্রেতার ভিড় লেগেই থাকে তাঁর দোকানে। কেউ খাচ্ছেন, কেউবা কাগজের ঠোঙায় মুড়িয়ে পিঠা নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে।
সাহেরা বেগমের স্বামী মোবারক হোসেন পেশায় একজন কৃষক। দুই ছেলে, দুই মেয়ের সংসার তাঁদের। প্রতিদিন আড়াই থেকে তিন হাজার টাকার পিঠা বিক্রি করেন তিনি।
সাহেরা বেগম বলেন, এই পিঠা বিক্রি করেই সংসার চলে। এখন শীতের মৌসুম। প্রতিবছর এ সময় থেকে পিঠা বিক্রি শুরু করা হয়। বিকেল থেকে শুরু হয় ক্রেতার ভিড়।
শীতের শুরু থেকে গ্রামের পাশাপাশি শহরেও পাওয়া যায় বিভিন্ন পদের পিঠা। শীতে বিভিন্ন বাজার ও রাস্তায় পিঠা বানিয়ে বিক্রি করে সংসার চলে অনেকের। এই শীতে মতলব পৌরসভার বিভিন্ন অলি-গলিসহ বেশকিছু জায়গায় মৌসুমি ব্যবসায়ীরা বসেছেন পিঠা বিক্রি করতে। শীতজুড়ে চলে তাঁদের এই পিঠার ব্যবসা।
মতলব দক্ষিণের এই বাজারগুলোতে ভাপা পিঠা, চিতই, ডিম চিতই, পাটিসাপটা পিঠা তৈরি করতে দেখা যায়। একেক ধরনের পিঠার দাম একেক রকম। এসব ভ্রাম্যমাণ দোকানে চিতই পিঠা বিক্রি হয় হরেক রকমের ভর্তা দিয়ে। শুঁটকি, মরিচ, ধনেপাতা, সরিষার ভর্তা দিয়ে বিক্রি হচ্ছে এই পিঠা। গ্রামাঞ্চলে শীতের পিঠা তৈরিকে যেমন উৎসব হিসেবে গণ্য করা হয়, সে তুলনায় শহরে খুব কমই চোখে পড়ে পিঠা-পুলির বাহার।
মতলব বাজারের পিঠা ব্যবসায়ী মজিব বলেন, চালের দাম কম থাকলে পিঠা বিক্রি করে আরও লাভ হতো। চিতই পিঠা আকারভেদে ১০-১৫ টাকা, ডিম পিঠা ২০, ভাপা পিঠা ১০ টাকা দামে হরদম বিক্রি হচ্ছে।
শীত মৌসুম এলেই সামনে আসে পিঠাপুলির কথা। শীতের সকালে হরেক রকম পিঠা-পুলির আয়োজন থাকে গ্রামবাংলার ঘরে ঘরে। গ্রামের অলিগলিতেও জমে ওঠে মৌসুমি পিঠার দোকান। এই পিঠা কারও বাড়তি আয়ের উৎস, কারোবা জীবিকার প্রধান মাধ্যম।
চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়নের চাপাতলি বাজারে এমনই একটি পিঠার দোকান সাহেরা বেগমের। পিঠা বিক্রি করেই চলে তাঁর সংসার। বিকেল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চিতই ও ভাপা পিঠা বিক্রি করেন তিনি। প্রতিদিন ক্রেতার ভিড় লেগেই থাকে তাঁর দোকানে। কেউ খাচ্ছেন, কেউবা কাগজের ঠোঙায় মুড়িয়ে পিঠা নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে।
সাহেরা বেগমের স্বামী মোবারক হোসেন পেশায় একজন কৃষক। দুই ছেলে, দুই মেয়ের সংসার তাঁদের। প্রতিদিন আড়াই থেকে তিন হাজার টাকার পিঠা বিক্রি করেন তিনি।
সাহেরা বেগম বলেন, এই পিঠা বিক্রি করেই সংসার চলে। এখন শীতের মৌসুম। প্রতিবছর এ সময় থেকে পিঠা বিক্রি শুরু করা হয়। বিকেল থেকে শুরু হয় ক্রেতার ভিড়।
শীতের শুরু থেকে গ্রামের পাশাপাশি শহরেও পাওয়া যায় বিভিন্ন পদের পিঠা। শীতে বিভিন্ন বাজার ও রাস্তায় পিঠা বানিয়ে বিক্রি করে সংসার চলে অনেকের। এই শীতে মতলব পৌরসভার বিভিন্ন অলি-গলিসহ বেশকিছু জায়গায় মৌসুমি ব্যবসায়ীরা বসেছেন পিঠা বিক্রি করতে। শীতজুড়ে চলে তাঁদের এই পিঠার ব্যবসা।
মতলব দক্ষিণের এই বাজারগুলোতে ভাপা পিঠা, চিতই, ডিম চিতই, পাটিসাপটা পিঠা তৈরি করতে দেখা যায়। একেক ধরনের পিঠার দাম একেক রকম। এসব ভ্রাম্যমাণ দোকানে চিতই পিঠা বিক্রি হয় হরেক রকমের ভর্তা দিয়ে। শুঁটকি, মরিচ, ধনেপাতা, সরিষার ভর্তা দিয়ে বিক্রি হচ্ছে এই পিঠা। গ্রামাঞ্চলে শীতের পিঠা তৈরিকে যেমন উৎসব হিসেবে গণ্য করা হয়, সে তুলনায় শহরে খুব কমই চোখে পড়ে পিঠা-পুলির বাহার।
মতলব বাজারের পিঠা ব্যবসায়ী মজিব বলেন, চালের দাম কম থাকলে পিঠা বিক্রি করে আরও লাভ হতো। চিতই পিঠা আকারভেদে ১০-১৫ টাকা, ডিম পিঠা ২০, ভাপা পিঠা ১০ টাকা দামে হরদম বিক্রি হচ্ছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪