মো. শামীম রেজা, রাজবাড়ী
আখ চাষ করে সংসারে সচ্ছলতা এনেছেন রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার অনেক চাষি। অল্প খরচে বেশি লাভবান হওয়ায় এই উপজেলার কৃষকেরা এখনো আখ চাষ ধরে রেখেছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় প্রতি বছরই বাড়ছে আখ চাষ। বহু বছর থেকেই এই উপজেলার আখের গুড়ের সুনাম রয়েছে।
উপজেলার হাবাসপুর ও বাহাদুরপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মাঠেই প্রস্তুত করা হয়েছে গুড় তৈরির খোলা। সেখানে কৃষকেরা কাক ডাকা ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত আখমাড়াই করছেন। এরপর সেই মাড়াই করা রস খোলায় উঠিয়ে খর দিয়ে জ্বালিয়ে গুড় তৈরি করছেন। পরে ওই গুড় মাটির তৈরি ভাঁড়ে সংরক্ষণ করছেন। ব্যাপারীরা মাঠ থেকেই চাষিদের তৈরি গুড় কিনে নিচ্ছেন।
অন্যদিকে, এলাকার অনেক নারী-পুরুষ তাঁদের গবাদিপশুর খাবারের জন্য আখ পরিষ্কারে ব্যস্ত সময় পার করছেন। কারণ আখের মাথা গরু, ছাগল, মহিষের খাবার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ফলে অনেকেই সকাল থেকে আখ কেটে খোলায় নিয়ে পরিষ্কার করছেন।
হাবাসপুর ইউনিয়নের শাহমীরপুর এলাকার কৃষক জালাল মোল্লা বলেন, অন্যান্য ফসলের মতো আখ চাষে তেমন পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না। আগাছা দমন, পরিমাণ মতো সার ও শুষ্ক মৌসুমে পানির প্রয়োজন হয়। এখন আখমাড়াইয়ের কাজ করছেন। সকাল থেকে শুরু করে রাত পর্যন্ত আখমাড়াই করেন। পরে আখের রস জালিয়ে গুড় তৈরি করেন। এ বছর গুড়ের দাম ভালো। তাঁরা লাভবান হবেন বলে আশা করেন তিনি।
কৃষক আব্দুল রহিম বলেন, আখ চাষে রোগবালাই কম হওয়ায় প্রতি বছরই আখের আবাদ বাড়ছে। এক বিঘা জমিতে আখ চাষে ৩০ হাজার টাকা খরচ হয়, আর উৎপাদিত গুড় বিক্রি হয় ৬০ হাজার টাকায়। এতে লোকসান হয় না।
কৃষক শুকুর প্রামাণিক বলেন, গুড়ের দাম ২ হাজার ২০০ টাকা মণ। এই দাম থাকলে কৃষকদের লোকসান হবে না। ব্যাপারীরা মাঠ থেকেই গুড় কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রতন কুমার ঘোষ বলেন, এ বছর উপজেলায় ৫৫০ হেক্টর জমিতে রঙ বিলাস, তলা বিলাস, পঞ্চান্ন, হুলিয়া যাবাসহ বিভিন্ন প্রজাতির আখ চাষ হয়েছে। লাভবান হওয়ায় প্রতি বছরই এই উপজেলাতে আখ চাষ বাড়ছে। কৃষকদের আখ চাষে উদ্বুদ্ধ করতে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
আখ চাষ করে সংসারে সচ্ছলতা এনেছেন রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার অনেক চাষি। অল্প খরচে বেশি লাভবান হওয়ায় এই উপজেলার কৃষকেরা এখনো আখ চাষ ধরে রেখেছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় প্রতি বছরই বাড়ছে আখ চাষ। বহু বছর থেকেই এই উপজেলার আখের গুড়ের সুনাম রয়েছে।
উপজেলার হাবাসপুর ও বাহাদুরপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মাঠেই প্রস্তুত করা হয়েছে গুড় তৈরির খোলা। সেখানে কৃষকেরা কাক ডাকা ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত আখমাড়াই করছেন। এরপর সেই মাড়াই করা রস খোলায় উঠিয়ে খর দিয়ে জ্বালিয়ে গুড় তৈরি করছেন। পরে ওই গুড় মাটির তৈরি ভাঁড়ে সংরক্ষণ করছেন। ব্যাপারীরা মাঠ থেকেই চাষিদের তৈরি গুড় কিনে নিচ্ছেন।
অন্যদিকে, এলাকার অনেক নারী-পুরুষ তাঁদের গবাদিপশুর খাবারের জন্য আখ পরিষ্কারে ব্যস্ত সময় পার করছেন। কারণ আখের মাথা গরু, ছাগল, মহিষের খাবার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ফলে অনেকেই সকাল থেকে আখ কেটে খোলায় নিয়ে পরিষ্কার করছেন।
হাবাসপুর ইউনিয়নের শাহমীরপুর এলাকার কৃষক জালাল মোল্লা বলেন, অন্যান্য ফসলের মতো আখ চাষে তেমন পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না। আগাছা দমন, পরিমাণ মতো সার ও শুষ্ক মৌসুমে পানির প্রয়োজন হয়। এখন আখমাড়াইয়ের কাজ করছেন। সকাল থেকে শুরু করে রাত পর্যন্ত আখমাড়াই করেন। পরে আখের রস জালিয়ে গুড় তৈরি করেন। এ বছর গুড়ের দাম ভালো। তাঁরা লাভবান হবেন বলে আশা করেন তিনি।
কৃষক আব্দুল রহিম বলেন, আখ চাষে রোগবালাই কম হওয়ায় প্রতি বছরই আখের আবাদ বাড়ছে। এক বিঘা জমিতে আখ চাষে ৩০ হাজার টাকা খরচ হয়, আর উৎপাদিত গুড় বিক্রি হয় ৬০ হাজার টাকায়। এতে লোকসান হয় না।
কৃষক শুকুর প্রামাণিক বলেন, গুড়ের দাম ২ হাজার ২০০ টাকা মণ। এই দাম থাকলে কৃষকদের লোকসান হবে না। ব্যাপারীরা মাঠ থেকেই গুড় কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রতন কুমার ঘোষ বলেন, এ বছর উপজেলায় ৫৫০ হেক্টর জমিতে রঙ বিলাস, তলা বিলাস, পঞ্চান্ন, হুলিয়া যাবাসহ বিভিন্ন প্রজাতির আখ চাষ হয়েছে। লাভবান হওয়ায় প্রতি বছরই এই উপজেলাতে আখ চাষ বাড়ছে। কৃষকদের আখ চাষে উদ্বুদ্ধ করতে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪