নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এখন বাংলাদেশে ঘরোয়া ফুটবলের পরিচিত নাম দানিয়েল কলিনদ্রেস। বিশ্বকাপ খেলে আসা তারকা হিসেবে শুরু থেকেই আলাদা নজর কেড়েছেন কোস্টারিকার এই ফুটবলার। বসুন্ধরা কিংসের হাত ধরে বাংলাদেশে আসেন কলিনদ্রেস। এই ফরোয়ার্ডের বর্তমান ঠিকানা আবাহনী। আকাশি-নীলদের জার্সিতে দারুণ আলো ছড়িয়েছেন তিনি। চলতি মৌসুমে জিতেছেন ডাবলসও। এখন তাঁদের সুযোগ আছে ট্রেবলস জেতার। গতকাল আবাহনীর শিরোপা উৎসবের আয়োজনে কলিনদ্রেস কথা বলেছেন ফুটবলসহ নানা বিষয় নিয়ে। তারই চুম্বকাংশ এখানে তুলে ধরা হলো।
প্রশ্ন: আবাহনীর ডাবল জেতার অন্যতম কারিগর আপনি। সামনে এখন ট্রেবলের হাতছানি। এই মুহূর্তে আপনার অনুভূতি কেমন?
কলিনদ্রেস: আমি আবাহনীতে দারুণ উপভোগ করছি। এখানে অনেক খুশি।
প্রশ্ন: বসুন্ধরা থেকে আবাহনীর সংস্কৃতি কিছুটা আলাদা। এখানে কতটা উপভোগ করছেন?
কলিনদ্রেস: পার্থক্য নিয়ে আমি কিছু বলতে চাই না। আপনারা সেটা দেখছেন।
প্রশ্ন: এখন আবাহনীর হয়ে ট্রেবল জয়ের হাতছানি। বসুন্ধরার হয়ে আগেও ট্রেবল জিতেছেন। তেমনই আরেকটা সম্ভাবনার সামনে আপনি দাঁড়িয়ে। এটা জিততে কতটা আশাবাদী?
কলিনদ্রেস: আমার জন্য এখন আবাহনীই সবকিছু। সবাই মিলে দলের জন্য আমরা ট্রেবল জিততে চাই। এটাই এখন আমাদের লক্ষ্য।
প্রশ্ন: অনুষ্ঠানের মঞ্চে দাঁড়িয়ে বাংলা বললেন। বাংলা কী নিয়মিত চর্চা করছেন?
কলিনদ্রেস: আমি কিছু শব্দ শিখেছি, যখন আমি কোনো সুপার মার্কেটে যাই, রিকশাওয়ালাদের সঙ্গে বাংলা বলার চেষ্টা করি। এটা খুবই ভালো যে সবকিছু আমি উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: শুধু এখানেই বলছেন নাকি বাইরেও বাংলা বলার চেষ্টা করেন?
কলিনদ্রেস: যখন আমার কোনো জায়গায় যাওয়ার দরকার হয়, আমি তাদের সঙ্গে বাংলা বলার চেষ্টা করি। ডানে-বাঁয়ে, রিকশা কই, কত টাকা—এ রকম কিছু শব্দ (বলি)।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে আপনি নিজ দেশ কোস্টারিকাকে প্রতিনিধিত্ব করার বিষয়টিকে কীভাবে দেখেন?
কলিনদ্রেস: আমি কোস্টারিকার নাগরিক, আমি আমার দেশকে প্রতিনিধিত্ব করছি। খুবই খুশি যে আমার পারফরম্যান্স দিয়ে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করছি।
প্রশ্ন: আবাহনী দারুণ করছে। বসুন্ধরা, সাইফ কিংবা রহমতগঞ্জের মতো দলগুলোর পারফরম্যান্স ভালো। শিরোপা লড়াইয়েও এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতা বেড়েছে। এটাকে আপনি কীভাবে দেখছেন?
কলিনদ্রেস: আমিও মনে করি, এখন লিগে আগের চেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনেক বেড়েছে। পাশাপাশি লিগের মানও আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। আশা করি, সামনের দিনগুলোয় গ্রাউন্ডসগুলো আরও ভালো হবে। কর্তৃপক্ষ আমাদের জন্য ভালো খেলার ব্যবস্থা করে দেবে। ঘাসের মাঠে খেলা হলে আরও ভালো হবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশি ফুটবলারদের সঙ্গে খেলাটা কেমন উপভোগ করেন?
কলিনদ্রেস: আমরা যাঁরা বিদেশি, তাঁরা এখানে খুশি এবং বাংলাদেশের ফুটবল এগিয়ে নিতে নিজেদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমরা এখন ধাপে ধাপে এগিয়ে যাচ্ছি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের কোন খাবারগুলো আপনার বিশেষ পছন্দের?
কলিনদ্রেস: চিকেন বিরিয়ানি, মাটন আমার পছন্দ। সকালের নাস্তায় নান রুটি প্রিয়।
এখন বাংলাদেশে ঘরোয়া ফুটবলের পরিচিত নাম দানিয়েল কলিনদ্রেস। বিশ্বকাপ খেলে আসা তারকা হিসেবে শুরু থেকেই আলাদা নজর কেড়েছেন কোস্টারিকার এই ফুটবলার। বসুন্ধরা কিংসের হাত ধরে বাংলাদেশে আসেন কলিনদ্রেস। এই ফরোয়ার্ডের বর্তমান ঠিকানা আবাহনী। আকাশি-নীলদের জার্সিতে দারুণ আলো ছড়িয়েছেন তিনি। চলতি মৌসুমে জিতেছেন ডাবলসও। এখন তাঁদের সুযোগ আছে ট্রেবলস জেতার। গতকাল আবাহনীর শিরোপা উৎসবের আয়োজনে কলিনদ্রেস কথা বলেছেন ফুটবলসহ নানা বিষয় নিয়ে। তারই চুম্বকাংশ এখানে তুলে ধরা হলো।
প্রশ্ন: আবাহনীর ডাবল জেতার অন্যতম কারিগর আপনি। সামনে এখন ট্রেবলের হাতছানি। এই মুহূর্তে আপনার অনুভূতি কেমন?
কলিনদ্রেস: আমি আবাহনীতে দারুণ উপভোগ করছি। এখানে অনেক খুশি।
প্রশ্ন: বসুন্ধরা থেকে আবাহনীর সংস্কৃতি কিছুটা আলাদা। এখানে কতটা উপভোগ করছেন?
কলিনদ্রেস: পার্থক্য নিয়ে আমি কিছু বলতে চাই না। আপনারা সেটা দেখছেন।
প্রশ্ন: এখন আবাহনীর হয়ে ট্রেবল জয়ের হাতছানি। বসুন্ধরার হয়ে আগেও ট্রেবল জিতেছেন। তেমনই আরেকটা সম্ভাবনার সামনে আপনি দাঁড়িয়ে। এটা জিততে কতটা আশাবাদী?
কলিনদ্রেস: আমার জন্য এখন আবাহনীই সবকিছু। সবাই মিলে দলের জন্য আমরা ট্রেবল জিততে চাই। এটাই এখন আমাদের লক্ষ্য।
প্রশ্ন: অনুষ্ঠানের মঞ্চে দাঁড়িয়ে বাংলা বললেন। বাংলা কী নিয়মিত চর্চা করছেন?
কলিনদ্রেস: আমি কিছু শব্দ শিখেছি, যখন আমি কোনো সুপার মার্কেটে যাই, রিকশাওয়ালাদের সঙ্গে বাংলা বলার চেষ্টা করি। এটা খুবই ভালো যে সবকিছু আমি উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: শুধু এখানেই বলছেন নাকি বাইরেও বাংলা বলার চেষ্টা করেন?
কলিনদ্রেস: যখন আমার কোনো জায়গায় যাওয়ার দরকার হয়, আমি তাদের সঙ্গে বাংলা বলার চেষ্টা করি। ডানে-বাঁয়ে, রিকশা কই, কত টাকা—এ রকম কিছু শব্দ (বলি)।
প্রশ্ন: বাংলাদেশে আপনি নিজ দেশ কোস্টারিকাকে প্রতিনিধিত্ব করার বিষয়টিকে কীভাবে দেখেন?
কলিনদ্রেস: আমি কোস্টারিকার নাগরিক, আমি আমার দেশকে প্রতিনিধিত্ব করছি। খুবই খুশি যে আমার পারফরম্যান্স দিয়ে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করছি।
প্রশ্ন: আবাহনী দারুণ করছে। বসুন্ধরা, সাইফ কিংবা রহমতগঞ্জের মতো দলগুলোর পারফরম্যান্স ভালো। শিরোপা লড়াইয়েও এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতা বেড়েছে। এটাকে আপনি কীভাবে দেখছেন?
কলিনদ্রেস: আমিও মনে করি, এখন লিগে আগের চেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনেক বেড়েছে। পাশাপাশি লিগের মানও আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। আশা করি, সামনের দিনগুলোয় গ্রাউন্ডসগুলো আরও ভালো হবে। কর্তৃপক্ষ আমাদের জন্য ভালো খেলার ব্যবস্থা করে দেবে। ঘাসের মাঠে খেলা হলে আরও ভালো হবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশি ফুটবলারদের সঙ্গে খেলাটা কেমন উপভোগ করেন?
কলিনদ্রেস: আমরা যাঁরা বিদেশি, তাঁরা এখানে খুশি এবং বাংলাদেশের ফুটবল এগিয়ে নিতে নিজেদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমরা এখন ধাপে ধাপে এগিয়ে যাচ্ছি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের কোন খাবারগুলো আপনার বিশেষ পছন্দের?
কলিনদ্রেস: চিকেন বিরিয়ানি, মাটন আমার পছন্দ। সকালের নাস্তায় নান রুটি প্রিয়।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫