শ্রীপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার আমলসার ইউনিয়নে টিআর-কাবিখা কর্মসূচির ঘর স্থানীয় এক ধনাঢ্য ব্যক্তি পেয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সেবানন্দ বিশ্বাস নিজের গ্রামে সচ্ছলদের সাতটি ঘর দিয়েছেন বলেও জানা গেছে। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় সমালোচনা চলছে। ঘর পাওয়া ওই ধনাঢ্য ব্যক্তির নাম বাসুদেব মণ্ডল। তাঁর বাড়ি ইউনিয়নের ৩ নম্বর কচুবাড়িয়া ওয়ার্ডের ইন্দুরবাড়িয়া গ্রামে। স্থানীয় চেয়ারম্যান সেবানন্দ বিশ্বাসের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকায় তিনি ঘরটি পেয়েছেন বলে দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের।
অনেকে অভিযোগ করে বলেন, ‘যারা সরকারি এসব ঘর পাওয়ার যোগ্য, তাঁদের না দিয়ে বরং সচ্ছল ব্যক্তিদের দেওয়া হয়েছে। যার আছে সেই পাচ্ছে, যার নেই সে পায় না। আমরা গরিব মানুষ, টাকা দিতি পারিনি, তাই ঘরও পাইনি।’ এমন অভিযোগের ভিত্তিতে আমলসার ইউনিয়নের ৩ নম্বর কচুবাড়িয়া ওয়ার্ডের গ্রামগুলো ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ ঘর ইউপি চেয়ারম্যান সেবানন্দ বিশ্বাস তাঁর নিজ গ্রাম ও ওয়ার্ডের সচ্ছল ব্যক্তিদের দিয়েছেন। তিনি নিজের গ্রাম রাকসাকান্দিতেই বিভিন্ন সময়ে নিয়েছেন সাতটি সরকারি ঘর। যার পাঁচটিই রাকসাকান্দির মাঝিপাড়ায়।
এ ছাড়া ইন্দুরবাড়িয়ায় ছয়টি, কচুবাড়িয়ায় পাঁচটি, বিলসুনাইয়ে একটি ও চরপাড়ায় একটি ঘর পেয়েছেন ধনীরা। এ ছাড়া প্রতিটি ঘরের গরিবদের কাছ থেকে ২০ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। তবে টাকা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান। বাসুদেব মণ্ডল বালু ব্যবসায়ী ও ধনাঢ্য। নিজস্ব একটি হ্যারো গাড়ি, দুটি হেক্সামিটার, ১০ বিঘা জমি ও বাড়িঘর থাকা সত্ত্বেও তিনি সরকারি ঘর কীভাবে পান—এমন প্রশ্ন এখন সবার মনে।
এ বিষয়ে বাসুদেব মণ্ডল বলেন, ‘আমি ঘর পাওয়ার যোগ্য কি না, জানি না। চেয়ারম্যান আমাকে দিয়েছেন, তাই পেয়েছি।’ এ বিষয়ে কচুবাড়িয়া ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোন্তাজ শেখ বলেন, ‘ঘরের বিষয়ে আমি কোনো কিছু জানি না। আমি এ ওয়ার্ডের মেম্বার হলেও চেয়ারম্যানের গ্রাম ও ওয়ার্ড হওয়ায় আমার কোনো কর্তৃত্ব নেই।’
এ বিষয়ে আমলসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সেবানন্দ বিশ্বাস সাংবাদিকদের ওপর চড়াও হয়ে বলেন, ‘সরকার ঘর দিয়েছে। আমার ইউনিয়নে আমি কাকে ঘর দেব, সেটা আমার ব্যাপার। তাতে সাংবাদিকদের সমস্যা কী? আপনাদের কি সরকার তথ্য নেওয়ার জন্য পাঠিয়েছে? আপনাদের এসব দেখার অধিকার কে দিয়েছে?’
মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার আমলসার ইউনিয়নে টিআর-কাবিখা কর্মসূচির ঘর স্থানীয় এক ধনাঢ্য ব্যক্তি পেয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সেবানন্দ বিশ্বাস নিজের গ্রামে সচ্ছলদের সাতটি ঘর দিয়েছেন বলেও জানা গেছে। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় সমালোচনা চলছে। ঘর পাওয়া ওই ধনাঢ্য ব্যক্তির নাম বাসুদেব মণ্ডল। তাঁর বাড়ি ইউনিয়নের ৩ নম্বর কচুবাড়িয়া ওয়ার্ডের ইন্দুরবাড়িয়া গ্রামে। স্থানীয় চেয়ারম্যান সেবানন্দ বিশ্বাসের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকায় তিনি ঘরটি পেয়েছেন বলে দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের।
অনেকে অভিযোগ করে বলেন, ‘যারা সরকারি এসব ঘর পাওয়ার যোগ্য, তাঁদের না দিয়ে বরং সচ্ছল ব্যক্তিদের দেওয়া হয়েছে। যার আছে সেই পাচ্ছে, যার নেই সে পায় না। আমরা গরিব মানুষ, টাকা দিতি পারিনি, তাই ঘরও পাইনি।’ এমন অভিযোগের ভিত্তিতে আমলসার ইউনিয়নের ৩ নম্বর কচুবাড়িয়া ওয়ার্ডের গ্রামগুলো ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ ঘর ইউপি চেয়ারম্যান সেবানন্দ বিশ্বাস তাঁর নিজ গ্রাম ও ওয়ার্ডের সচ্ছল ব্যক্তিদের দিয়েছেন। তিনি নিজের গ্রাম রাকসাকান্দিতেই বিভিন্ন সময়ে নিয়েছেন সাতটি সরকারি ঘর। যার পাঁচটিই রাকসাকান্দির মাঝিপাড়ায়।
এ ছাড়া ইন্দুরবাড়িয়ায় ছয়টি, কচুবাড়িয়ায় পাঁচটি, বিলসুনাইয়ে একটি ও চরপাড়ায় একটি ঘর পেয়েছেন ধনীরা। এ ছাড়া প্রতিটি ঘরের গরিবদের কাছ থেকে ২০ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। তবে টাকা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান। বাসুদেব মণ্ডল বালু ব্যবসায়ী ও ধনাঢ্য। নিজস্ব একটি হ্যারো গাড়ি, দুটি হেক্সামিটার, ১০ বিঘা জমি ও বাড়িঘর থাকা সত্ত্বেও তিনি সরকারি ঘর কীভাবে পান—এমন প্রশ্ন এখন সবার মনে।
এ বিষয়ে বাসুদেব মণ্ডল বলেন, ‘আমি ঘর পাওয়ার যোগ্য কি না, জানি না। চেয়ারম্যান আমাকে দিয়েছেন, তাই পেয়েছি।’ এ বিষয়ে কচুবাড়িয়া ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোন্তাজ শেখ বলেন, ‘ঘরের বিষয়ে আমি কোনো কিছু জানি না। আমি এ ওয়ার্ডের মেম্বার হলেও চেয়ারম্যানের গ্রাম ও ওয়ার্ড হওয়ায় আমার কোনো কর্তৃত্ব নেই।’
এ বিষয়ে আমলসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সেবানন্দ বিশ্বাস সাংবাদিকদের ওপর চড়াও হয়ে বলেন, ‘সরকার ঘর দিয়েছে। আমার ইউনিয়নে আমি কাকে ঘর দেব, সেটা আমার ব্যাপার। তাতে সাংবাদিকদের সমস্যা কী? আপনাদের কি সরকার তথ্য নেওয়ার জন্য পাঠিয়েছে? আপনাদের এসব দেখার অধিকার কে দিয়েছে?’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪