ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
চেয়ারম্যান, সদস্য কিংবা সংরক্ষিত নারী সদস্য—কোনো পদেই প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। ১৩টি পদের সব কটিতে একক প্রার্থী হওয়ায় ভোটও হচ্ছে না এক ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি)। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এই ঘটনা ঘটেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ছয়ফুল্লাকান্দি ইউপিতে।
তৃতীয় ধাপে ইউপি নির্বাচনে ২৮ নভেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর, নবীনগর ও সরাইল উপজেলার ৩৩টি ইউপিতে ভোট হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এর মধ্যে বাঞ্ছারামপুরের ছয়ফুল্লাকান্দি ইউপিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সব প্রার্থী নির্বাচিত হওয়ায় ভোট হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশরাফুল হোসেন।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বলেন, ১১ নভেম্বর ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। ওই দিন যাচাই-বাছাই ও প্রত্যাহারের পর ছয়ফুল্লাকান্দি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান, সদস্য এবং সংরক্ষিত নারী সদস্যের ১৩টি পদে একক প্রার্থী থাকায় সবাইকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে এ ইউনিয়নে আর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না।
কোনো প্রার্থী না থাকায় ছয়ফুল্লাকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম তুষার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আবারও নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডে নয়জন সদস্য ও তিনজন সংরক্ষিত নারী সদস্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁরা সবাই আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী ছিলেন।
সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে জয়ীরা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডে আসমা আক্তার (মধ্যনগর, ডোমরাকান্দি, কাঞ্চনপুর ও মাছিমনগর), ২ নম্বর ওয়ার্ডে আমেনা খাতুন (ছয়ফুল্লাকান্দি, ভেলানগর, দড়িভেলানগর ও বালুয়াকান্দি) এবং ৩ নম্বর ওয়ার্ডে মিনা আক্তার (ফতেপুর, শরীফপুর ও পাড়াতলী)।
সাধারণ সদস্য পদে ১ নম্বর ওয়ার্ডে নাজিম উদ্দিন (মধ্যনগর), ২ নম্বর ওয়ার্ডে কবির হোসেন (ডোমরাকান্দি), ৩ নম্বর ওয়ার্ডে শাহজালাল সরকার (কাঞ্চনপুর-মাছিমনগর), ৪ নম্বর ওয়ার্ডে অরুন মিয়া (বালুয়াকান্দি-ভেলানগর প্রথমাংশ), ৫ নম্বর ওয়ার্ডে বিপ্লব মিয়া (বালুয়াকান্দি-ভেলানগর দ্বিতীয় অংশ), ৬ নম্বর ওয়ার্ডে নজরুল ইসলাম (ছয়ফুল্লাকান্দি-দড়িভেলানগর), ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আহাদ আলী (ফতেপুর-শরীফপুর), ৮ নম্বর ওয়ার্ডে মো. মজনু মিয়া (পাড়াতলী প্রথম অংশ) এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডে কামরুল হাসান (পাড়াতলী দ্বিতীয় অংশ) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
চেয়ারম্যান, সদস্য কিংবা সংরক্ষিত নারী সদস্য—কোনো পদেই প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। ১৩টি পদের সব কটিতে একক প্রার্থী হওয়ায় ভোটও হচ্ছে না এক ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি)। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এই ঘটনা ঘটেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ছয়ফুল্লাকান্দি ইউপিতে।
তৃতীয় ধাপে ইউপি নির্বাচনে ২৮ নভেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর, নবীনগর ও সরাইল উপজেলার ৩৩টি ইউপিতে ভোট হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এর মধ্যে বাঞ্ছারামপুরের ছয়ফুল্লাকান্দি ইউপিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সব প্রার্থী নির্বাচিত হওয়ায় ভোট হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশরাফুল হোসেন।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বলেন, ১১ নভেম্বর ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। ওই দিন যাচাই-বাছাই ও প্রত্যাহারের পর ছয়ফুল্লাকান্দি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান, সদস্য এবং সংরক্ষিত নারী সদস্যের ১৩টি পদে একক প্রার্থী থাকায় সবাইকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে এ ইউনিয়নে আর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না।
কোনো প্রার্থী না থাকায় ছয়ফুল্লাকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম তুষার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আবারও নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডে নয়জন সদস্য ও তিনজন সংরক্ষিত নারী সদস্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁরা সবাই আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থী ছিলেন।
সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে জয়ীরা হলেন ১ নম্বর ওয়ার্ডে আসমা আক্তার (মধ্যনগর, ডোমরাকান্দি, কাঞ্চনপুর ও মাছিমনগর), ২ নম্বর ওয়ার্ডে আমেনা খাতুন (ছয়ফুল্লাকান্দি, ভেলানগর, দড়িভেলানগর ও বালুয়াকান্দি) এবং ৩ নম্বর ওয়ার্ডে মিনা আক্তার (ফতেপুর, শরীফপুর ও পাড়াতলী)।
সাধারণ সদস্য পদে ১ নম্বর ওয়ার্ডে নাজিম উদ্দিন (মধ্যনগর), ২ নম্বর ওয়ার্ডে কবির হোসেন (ডোমরাকান্দি), ৩ নম্বর ওয়ার্ডে শাহজালাল সরকার (কাঞ্চনপুর-মাছিমনগর), ৪ নম্বর ওয়ার্ডে অরুন মিয়া (বালুয়াকান্দি-ভেলানগর প্রথমাংশ), ৫ নম্বর ওয়ার্ডে বিপ্লব মিয়া (বালুয়াকান্দি-ভেলানগর দ্বিতীয় অংশ), ৬ নম্বর ওয়ার্ডে নজরুল ইসলাম (ছয়ফুল্লাকান্দি-দড়িভেলানগর), ৭ নম্বর ওয়ার্ডে আহাদ আলী (ফতেপুর-শরীফপুর), ৮ নম্বর ওয়ার্ডে মো. মজনু মিয়া (পাড়াতলী প্রথম অংশ) এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডে কামরুল হাসান (পাড়াতলী দ্বিতীয় অংশ) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪