কুমিল্লা প্রতিনিধি
সদর দক্ষিণ উপজেলার বিজয়পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়মিত পাঠদান শুরু হওয়ায় শিশু শিক্ষার্থীরা আগের মতো ঝুঁকি নিয়েই শ্রেণিকক্ষে আসছে। তিন ছাত্রী ট্রেনে কাটা পড়ে নিহতের পর বিদ্যালয় ঘেঁষা রেল লাইনে বেষ্টনী, পদচারী সেতুসহ বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয় জোরেশোরে আলোচনায় এলেও, তা যেন ঝিমিয়ে গেছে। এই অবস্থায় শিশু শিক্ষার্থীদের রেল লাইন ও মহাসড়ক পারাপারে ঝুঁকি থেকেই গেল।
এ বিষয়ে জেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘বিদ্যালয়ে বেষ্টনী দিয়ে তো ঝুঁকি কমানো যাবে না। আমাদের প্রতিষ্ঠানে বেষ্টনী দিলেও শিক্ষার্থীদের এই রেলপথ অতিক্রম করেই প্রতিষ্ঠানে আসতে হবে। তাই শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় সমন্বিত উদ্যোগের প্রয়োজন।’
সদর দক্ষিণ উপজেলার বারপাড়া ইউনিয়নের অন্যতম ব্যস্ততম স্থান বিজয়পুর বাজার। এখান দিয়ে গেছে কুমিল্লা-নোয়াখালী মহাসড়ক ও ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথ। এর পশ্চিম পাশে বিজয়পুরপ্রাথমিক বিদ্যালয়, বিজয়পুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ আরও পাঁচটি বিদ্যালয়। এসব প্রতিষ্ঠানের বেশির ভাগ শিক্ষার্থীই শিশু। তারা প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে রেল ও সড়ক পথ পার হয়ে বিদ্যালয়ে আসছে।
বিজয়পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সাদেকুর রহমান বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ কোনো একটি ব্যবস্থা করে দিয়ে যাবে। পদচারী সেতু, আন্ডারপাস কিংবা নিরাপত্তা বেষ্টনী কোনো কিছু তৈরির বিষয়েই সিদ্ধান্ত হয়নি। এতে আমাদের শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তাহীনতায় থাকল।’
বিজয়পুর মাধ্যমিক উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোখশেদ হোসেন বলেন, ‘প্রাথমিক ও মাধ্যমিক মিলে প্রায় ১ হাজার ৩০০ শিক্ষার্থী প্রতিদিন এ বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়া করে। বিজয়পুর, বারপাড়া, দূর্গাপুরসহ আশপাশের গ্রামগুলোতে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না থাকায় বাধ্য হয়ে দূরের এসব প্রতিষ্ঠানে আসে শিক্ষার্থীরা।’
বারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সেলিম আহম্মেদ বলেন, ‘বিজয়পুর একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। এখানে একটি উড়াল সেতু নির্মাণ ও রেল পথে নিরাপত্তা বেষ্টনী দেওয়ার দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের। কোনো একটি দুর্ঘটনা হলে এ দাবি সোচ্চার হয়, পরে আবার ঝিমিয়ে পড়ে। এই দাবির বাস্তবায়ন চাই।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান বলেন, ‘রেল পথে দুর্ঘটনায় তিন শিশু শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাঁদের প্রতিবেদন হাতে পেলে সে অনুযায়ী নিরাপত্তার বিষয়টি দেখা হবে। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবির বিষয়টি আমরা মন্ত্রী পরিষদ বিভাগে পাঠাব।’
গত বুধবার সদর দক্ষিণ উপজেলার বিজয়পুরে ট্রেনে কাটা পড়ে বিজয়পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী জান্নাতুল মিম (১১), তাসফিয়া আক্তার (১২) ও লিমা আক্তার (১২) মারা যায়। তারা সবাই বারপাড়া ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা।
সদর দক্ষিণ উপজেলার বিজয়পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়মিত পাঠদান শুরু হওয়ায় শিশু শিক্ষার্থীরা আগের মতো ঝুঁকি নিয়েই শ্রেণিকক্ষে আসছে। তিন ছাত্রী ট্রেনে কাটা পড়ে নিহতের পর বিদ্যালয় ঘেঁষা রেল লাইনে বেষ্টনী, পদচারী সেতুসহ বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয় জোরেশোরে আলোচনায় এলেও, তা যেন ঝিমিয়ে গেছে। এই অবস্থায় শিশু শিক্ষার্থীদের রেল লাইন ও মহাসড়ক পারাপারে ঝুঁকি থেকেই গেল।
এ বিষয়ে জেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘বিদ্যালয়ে বেষ্টনী দিয়ে তো ঝুঁকি কমানো যাবে না। আমাদের প্রতিষ্ঠানে বেষ্টনী দিলেও শিক্ষার্থীদের এই রেলপথ অতিক্রম করেই প্রতিষ্ঠানে আসতে হবে। তাই শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় সমন্বিত উদ্যোগের প্রয়োজন।’
সদর দক্ষিণ উপজেলার বারপাড়া ইউনিয়নের অন্যতম ব্যস্ততম স্থান বিজয়পুর বাজার। এখান দিয়ে গেছে কুমিল্লা-নোয়াখালী মহাসড়ক ও ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথ। এর পশ্চিম পাশে বিজয়পুরপ্রাথমিক বিদ্যালয়, বিজয়পুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ আরও পাঁচটি বিদ্যালয়। এসব প্রতিষ্ঠানের বেশির ভাগ শিক্ষার্থীই শিশু। তারা প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে রেল ও সড়ক পথ পার হয়ে বিদ্যালয়ে আসছে।
বিজয়পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সাদেকুর রহমান বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ কোনো একটি ব্যবস্থা করে দিয়ে যাবে। পদচারী সেতু, আন্ডারপাস কিংবা নিরাপত্তা বেষ্টনী কোনো কিছু তৈরির বিষয়েই সিদ্ধান্ত হয়নি। এতে আমাদের শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তাহীনতায় থাকল।’
বিজয়পুর মাধ্যমিক উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোখশেদ হোসেন বলেন, ‘প্রাথমিক ও মাধ্যমিক মিলে প্রায় ১ হাজার ৩০০ শিক্ষার্থী প্রতিদিন এ বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়া করে। বিজয়পুর, বারপাড়া, দূর্গাপুরসহ আশপাশের গ্রামগুলোতে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না থাকায় বাধ্য হয়ে দূরের এসব প্রতিষ্ঠানে আসে শিক্ষার্থীরা।’
বারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সেলিম আহম্মেদ বলেন, ‘বিজয়পুর একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। এখানে একটি উড়াল সেতু নির্মাণ ও রেল পথে নিরাপত্তা বেষ্টনী দেওয়ার দাবি স্থানীয় বাসিন্দাদের। কোনো একটি দুর্ঘটনা হলে এ দাবি সোচ্চার হয়, পরে আবার ঝিমিয়ে পড়ে। এই দাবির বাস্তবায়ন চাই।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসান বলেন, ‘রেল পথে দুর্ঘটনায় তিন শিশু শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাঁদের প্রতিবেদন হাতে পেলে সে অনুযায়ী নিরাপত্তার বিষয়টি দেখা হবে। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবির বিষয়টি আমরা মন্ত্রী পরিষদ বিভাগে পাঠাব।’
গত বুধবার সদর দক্ষিণ উপজেলার বিজয়পুরে ট্রেনে কাটা পড়ে বিজয়পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী জান্নাতুল মিম (১১), তাসফিয়া আক্তার (১২) ও লিমা আক্তার (১২) মারা যায়। তারা সবাই বারপাড়া ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫