আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সারা দেশের সঙ্গে একযোগে তিন পার্বত্য জেলাতেও ‘ফ্যামিলি কার্ডে’ টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে। গতকাল রোববার খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটির বিভিন্ন এলাকায় এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
বান্দরবান: বান্দরবান জেলা প্রশাসনের আয়োজনে রাজার মাঠে টিসিবির পণ্য বিক্রি উদ্বোধন করা হয়। এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
এ সময় বীর বাহাদুর বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। এর ফলে মানুষ সুন্দরভাবে জীবনযাপন করতে পারছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি, বান্দরবান পৌরসভা মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম বেবী, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এটিএম কাউছার হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. শেখ ছাদেক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল এবং পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তারা।
জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি জানান, সারা দেশের মত পার্বত্য এলাকার মানুষ ও ভ্রাম্যমাণ ট্রাক সেলের মাধ্যমে একজন প্রতি লিটার ১১০ টাকা দরে ২ লিটার সয়াবিন তেল, প্রতি কেজি ৫৫ টাকা দরে ২ কেজি চিনি, ৬৫ টাকা কেজি দরে ২ কেজি মসুর ডাল পাবে। এ ছাড়া ২য় দফায় উল্লেখিত তিনটি পণ্যের সঙ্গে যুক্ত হবে প্রতি কেজি ছোলা ৫০ টাকা দরে ২ কেজি করে।
জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, পবিত্র রমজান উপলক্ষে বান্দরবান পার্বত্য জেলার ৬৪ হাজার ২৪১ পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে প্রথম দফায় সয়াবিন তেল, চিনি, ডাল দেওয়া হবে। আর ২য় দফায় এগুলোর সঙ্গে যুক্ত হবে ছোলা। ফ্যামিলি কার্ড প্রদর্শন ও নির্ধারিত মূল্য দিয়ে যে কেউ টিসিবির এই পণ্য ক্রয় করতে পারবে।
বান্দরবানে এ জন্য টিসিবি’র ৬ জন ডিলার নিয়োগ করা হয়েছে। এর মধ্যে বান্দরবান সদরে একজন, রুমা ও থানচিতে একজন, লামায় দুজন, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়িতে একজন করে ডিলার পণ্য বিক্রি করবেন।
রাঙামাটি: গতকাল সকালে রাঙামাটি পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডে এ বিক্রয় কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন রাঙামাটি পার্বত্য জেলার সংসদ সদস্য ও খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি জনাব দীপংকর তালুকদার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. মামুন, রাঙামাটি পৌরসভার মেয়র মো. আকবর হোসেন চৌধুরী, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাজমা বিনতে আমিন প্রমুখ।
রাঙামাটি পৌরসভার পাশাপাশি রোববার সমগ্র রাঙামাটি পার্বত্য জেলার সকল উপজেলা ও পৌরসভায় এ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। জেলায় টিসিবির ২২ জন ডিলারের মাধ্যমে এ পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম তদারকির জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক ট্যাগ টিম কাজ করছে। এই বিশেষ মানবিক উদ্যোগে রাঙামাটি পার্বত্য জেলায় ৮৭,৩৪০টি উপকারভোগী পরিবারের মাঝে দু’পর্বে ভর্তুকি পণ্য বিক্রয় করা হবে।
খাগড়াছড়ি: খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার ৯টি উপজেলা ও ৩টি পৌরসভার ৮২,৬৭০টি পরিবারের মধ্যে ১৩ জন ডিলারের মাধ্যমে ন্যায্য মূল্যে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি কার্যক্রম শুরু হয়। ৯টি উপজেলায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ৩টি পৌরসভায় মেয়রের নেতৃত্বে পণ্য বিতরণ কার্যক্রম স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও ট্যাগ কমিটির উপস্থিতিতে সম্পন্ন করা হচ্ছে। এ কার্যক্রম পরিদর্শন করেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা জনাব কে. এম. ইয়াসির আরাফাত।
সারা দেশের সঙ্গে একযোগে তিন পার্বত্য জেলাতেও ‘ফ্যামিলি কার্ডে’ টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে। গতকাল রোববার খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটির বিভিন্ন এলাকায় এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
বান্দরবান: বান্দরবান জেলা প্রশাসনের আয়োজনে রাজার মাঠে টিসিবির পণ্য বিক্রি উদ্বোধন করা হয়। এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
এ সময় বীর বাহাদুর বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। এর ফলে মানুষ সুন্দরভাবে জীবনযাপন করতে পারছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি, বান্দরবান পৌরসভা মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম বেবী, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এটিএম কাউছার হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. শেখ ছাদেক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল এবং পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তারা।
জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি জানান, সারা দেশের মত পার্বত্য এলাকার মানুষ ও ভ্রাম্যমাণ ট্রাক সেলের মাধ্যমে একজন প্রতি লিটার ১১০ টাকা দরে ২ লিটার সয়াবিন তেল, প্রতি কেজি ৫৫ টাকা দরে ২ কেজি চিনি, ৬৫ টাকা কেজি দরে ২ কেজি মসুর ডাল পাবে। এ ছাড়া ২য় দফায় উল্লেখিত তিনটি পণ্যের সঙ্গে যুক্ত হবে প্রতি কেজি ছোলা ৫০ টাকা দরে ২ কেজি করে।
জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, পবিত্র রমজান উপলক্ষে বান্দরবান পার্বত্য জেলার ৬৪ হাজার ২৪১ পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে প্রথম দফায় সয়াবিন তেল, চিনি, ডাল দেওয়া হবে। আর ২য় দফায় এগুলোর সঙ্গে যুক্ত হবে ছোলা। ফ্যামিলি কার্ড প্রদর্শন ও নির্ধারিত মূল্য দিয়ে যে কেউ টিসিবির এই পণ্য ক্রয় করতে পারবে।
বান্দরবানে এ জন্য টিসিবি’র ৬ জন ডিলার নিয়োগ করা হয়েছে। এর মধ্যে বান্দরবান সদরে একজন, রুমা ও থানচিতে একজন, লামায় দুজন, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়িতে একজন করে ডিলার পণ্য বিক্রি করবেন।
রাঙামাটি: গতকাল সকালে রাঙামাটি পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডে এ বিক্রয় কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন রাঙামাটি পার্বত্য জেলার সংসদ সদস্য ও খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি জনাব দীপংকর তালুকদার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. মামুন, রাঙামাটি পৌরসভার মেয়র মো. আকবর হোসেন চৌধুরী, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাজমা বিনতে আমিন প্রমুখ।
রাঙামাটি পৌরসভার পাশাপাশি রোববার সমগ্র রাঙামাটি পার্বত্য জেলার সকল উপজেলা ও পৌরসভায় এ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। জেলায় টিসিবির ২২ জন ডিলারের মাধ্যমে এ পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম তদারকির জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক ট্যাগ টিম কাজ করছে। এই বিশেষ মানবিক উদ্যোগে রাঙামাটি পার্বত্য জেলায় ৮৭,৩৪০টি উপকারভোগী পরিবারের মাঝে দু’পর্বে ভর্তুকি পণ্য বিক্রয় করা হবে।
খাগড়াছড়ি: খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার ৯টি উপজেলা ও ৩টি পৌরসভার ৮২,৬৭০টি পরিবারের মধ্যে ১৩ জন ডিলারের মাধ্যমে ন্যায্য মূল্যে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি কার্যক্রম শুরু হয়। ৯টি উপজেলায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ৩টি পৌরসভায় মেয়রের নেতৃত্বে পণ্য বিতরণ কার্যক্রম স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও ট্যাগ কমিটির উপস্থিতিতে সম্পন্ন করা হচ্ছে। এ কার্যক্রম পরিদর্শন করেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা জনাব কে. এম. ইয়াসির আরাফাত।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১২ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪