নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রমজান মাসে পরিবারের সঙ্গে ইফতার করতে কে না চান। কিন্তু রাজধানী শহর ঢাকায় অফিস-কাজ শেষ করে যানজট ঠেলে বাসায় ফেরা সত্যিই প্রতিদিনকার লড়াই। সেই লড়াইয়ে সব দিন জেতা যায় না, অনেক দিন বাসার পথেই অনেককে ইফতার সারতে হয়।
সেই শহরের একাংশের মানুষের জন্য স্বস্তি হয়ে এসেছে মেট্রোরেল। ট্রেনে উঠতে পারলেই ঘড়ির কাঁটা ধরে স্বল্প সময়ে মতিঝিল থেকে মিরপুর কিংবা উত্তরা।
মিরপুর-১১ নম্বরে বাসা সাইয়েদ আহমাদের। অফিস করেন মতিঝিলে। গতকাল বুধবারও তিনি কর্মস্থল থেকে বিকেলে বেরিয়ে পড়েন বাসার পথে, চড়ে বসেন মেট্রোরেলে। আগের বছরগুলোর অভিজ্ঞতা স্মরণ করে তিনি বলেন, ‘এমনও দিন গেছে ফার্মগেট পর্যন্ত গিয়ে ইফতার করেছি। বাসায় যেতে যেতে রাত ৯টা। এখন ইনশা আল্লাহ বাসায় গিয়ে ইফতার করব। গতকালও প্রথম রমজানে বাসায় ইফতার করেছি।’
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সচিবালয় স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, টিকিট কাটার জায়গায় লম্বা লাইন। সেই লাইনে দাঁড়িয়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আরিফ হুসাইন বললেন, ‘মতিঝিল এলাকা থেকে উত্তরা যাওয়া ছিল একটা দুর্ভোগ। সেই দুর্ভোগ থেকে অনেকে বেঁচে গেছেন। এটাই সবচেয়ে বড় কথা।’
মতিঝিল কিংবা সচিবালয় স্টেশন থেকে খুব সহজে ট্রেনে উঠতে পারলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহবাগ, কারওয়ান বাজার স্টেশনগুলো থেকে মিরপুর কিংবা উত্তরা যেতে ট্রেনে উঠতে বেশ বেগ পেতে দেখা যায় যাত্রীদের। কারণ যাত্রীর সংখ্যা অনেক বেশি। অফিস ছুটির পর থেকে ট্রেনে উঠতে ধাক্কাধাক্কি ঠেলাঠেলি লেগে যায়।
অনেক চেষ্টা করে প্রথম ট্রেনে উঠতে না পেরে পরের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন ব্যাংক কর্মকর্তা শুভ হোসেন। তিনি যাবেন মিরপুর-১১ নম্বরে। বললেন, ‘বগি বাড়ানো দরকার। দুটো ট্রেনের সময় কমানো দরকার। পিক আওয়ারে দুই ট্রেন আসার মধ্যবর্তী সময় কমিয়ে আনতে হবে। আর বেশি ভিড় হওয়ায় অব্যবস্থাপনা হচ্ছে।’
ঠেলেঠুলে মেট্রোতে উঠে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারলেই স্বস্তি। ভিড়ের যন্ত্রণায় জ্যামের শহরে এই স্বস্তি গ্রীষ্মের গরমে যেন এক পশলা বৃষ্টি। কারণ সময়টা ইফতারের ঠিক আগমুহূর্ত। মেট্রোতে যাত্রীরা যখন শত কষ্ট হলেও উঠে বাসায় যাচ্ছে, তখন কারওয়ান বাজার স্টেশনের নিচে রাস্তায় দীর্ঘ যানজট।
রমজান মাসে পরিবারের সঙ্গে ইফতার করতে কে না চান। কিন্তু রাজধানী শহর ঢাকায় অফিস-কাজ শেষ করে যানজট ঠেলে বাসায় ফেরা সত্যিই প্রতিদিনকার লড়াই। সেই লড়াইয়ে সব দিন জেতা যায় না, অনেক দিন বাসার পথেই অনেককে ইফতার সারতে হয়।
সেই শহরের একাংশের মানুষের জন্য স্বস্তি হয়ে এসেছে মেট্রোরেল। ট্রেনে উঠতে পারলেই ঘড়ির কাঁটা ধরে স্বল্প সময়ে মতিঝিল থেকে মিরপুর কিংবা উত্তরা।
মিরপুর-১১ নম্বরে বাসা সাইয়েদ আহমাদের। অফিস করেন মতিঝিলে। গতকাল বুধবারও তিনি কর্মস্থল থেকে বিকেলে বেরিয়ে পড়েন বাসার পথে, চড়ে বসেন মেট্রোরেলে। আগের বছরগুলোর অভিজ্ঞতা স্মরণ করে তিনি বলেন, ‘এমনও দিন গেছে ফার্মগেট পর্যন্ত গিয়ে ইফতার করেছি। বাসায় যেতে যেতে রাত ৯টা। এখন ইনশা আল্লাহ বাসায় গিয়ে ইফতার করব। গতকালও প্রথম রমজানে বাসায় ইফতার করেছি।’
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সচিবালয় স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, টিকিট কাটার জায়গায় লম্বা লাইন। সেই লাইনে দাঁড়িয়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আরিফ হুসাইন বললেন, ‘মতিঝিল এলাকা থেকে উত্তরা যাওয়া ছিল একটা দুর্ভোগ। সেই দুর্ভোগ থেকে অনেকে বেঁচে গেছেন। এটাই সবচেয়ে বড় কথা।’
মতিঝিল কিংবা সচিবালয় স্টেশন থেকে খুব সহজে ট্রেনে উঠতে পারলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহবাগ, কারওয়ান বাজার স্টেশনগুলো থেকে মিরপুর কিংবা উত্তরা যেতে ট্রেনে উঠতে বেশ বেগ পেতে দেখা যায় যাত্রীদের। কারণ যাত্রীর সংখ্যা অনেক বেশি। অফিস ছুটির পর থেকে ট্রেনে উঠতে ধাক্কাধাক্কি ঠেলাঠেলি লেগে যায়।
অনেক চেষ্টা করে প্রথম ট্রেনে উঠতে না পেরে পরের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন ব্যাংক কর্মকর্তা শুভ হোসেন। তিনি যাবেন মিরপুর-১১ নম্বরে। বললেন, ‘বগি বাড়ানো দরকার। দুটো ট্রেনের সময় কমানো দরকার। পিক আওয়ারে দুই ট্রেন আসার মধ্যবর্তী সময় কমিয়ে আনতে হবে। আর বেশি ভিড় হওয়ায় অব্যবস্থাপনা হচ্ছে।’
ঠেলেঠুলে মেট্রোতে উঠে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারলেই স্বস্তি। ভিড়ের যন্ত্রণায় জ্যামের শহরে এই স্বস্তি গ্রীষ্মের গরমে যেন এক পশলা বৃষ্টি। কারণ সময়টা ইফতারের ঠিক আগমুহূর্ত। মেট্রোতে যাত্রীরা যখন শত কষ্ট হলেও উঠে বাসায় যাচ্ছে, তখন কারওয়ান বাজার স্টেশনের নিচে রাস্তায় দীর্ঘ যানজট।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪