আজিজুর রহমান, চৌগাছা
যশোরের চৌগাছায় চলতি মৌসুমে ৪০৫ হেক্টর জমিতে কলাই চাষ করা হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবার ৫৫ হেক্টর জমিতে কলাইয়ের আবাদ বেড়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে চলতি মৌসুমে কলাইয়ের বাম্পার ফলন হবে বলে আশা করছেন চাষিরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ১১ ইউনিয়নের কমবেশি প্রায় সব মাঠেই কলাই চাষ হয়েছে। চলতি মৌসুমে পুরো উপজেলাতে ৪০৫ হেক্টর জমিতে চাষ করা হয়েছে কলাই। যা গত বছর ছিল সাড়ে তিন শত হেক্টর। চলতি মৌসুমে ২০৫ হেক্টরে মুগকলাই এবং ২০০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে মাষকলাই।
মাষকলাই দিয়ে শীতের অন্যতম খাবার কুমড়া বড়ি তৈরি হওয়ায় দিনে দিনে এই কলাই চাষের আগ্রহ বাড়ছে চাষিদের মধ্যে। তাঁরা মনে করছেন, আবহাওয়া ভালো থাকলে এবার কলাইয়ের বাম্পার ফলন হবে।
উপজেলার স্বরুপদাহ ইউনিয়নের কদমতলা, মাশিলা, মাধবপুর, খড়িঞ্চা, আন্দারকোটা, টেংগুরপুর নারায়ণপুর ইউনিয়নের হাজরাখানা, নারায়ণপুর, বাদেখানপুর, গুয়াতলি, বড়খানপুর, পাতিবিলা ইউনিয়নের মুক্তদহা, পাতিবিলা, তেঘরি, জগদীপুর ইউনিয়নের জগদীশপুর, মির্জাপুর, কান্দি, বিশ্বনাথপুরসহ মাঠে ব্যাপকভাবে কলাই চাষ হয়েছে।
কদমতলা গ্রামের কৃষক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এটি লাভজন ফসল। মৌসুমি এই ফসলে অন্য ফসলের মতো পরিশ্রম বা সার সেচ ও কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় না।’
একই মাঠের কৃষক রহমত আলী, আয়ুব হোসেন, মনিরুল ইসলাম, হায়দার আলী, আমির হোসেন, সোনা মণ্ডলসহ অনেকেই মুগ ও মাস কলাই চাষ করেছেন। তাঁরা জানান, আর ২০–২৫ দিনের মধ্যেই কলাই ঘরে তোলা যাবে।
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা ও উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা (এসএএও) রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘চলতি মৌসুমে আবহাওয়া ভালো থাকায় কলাইয়ের বাম্পার ফলন আশা করা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, মাষকলাই দিয়ে শীতের কুমড়াবড়ি তৈরি হওয়ায় এখন এ কলাই ডালের চাহিদা বেড়েছ। এ জন্য চাষিরা কলাই চাষে ঝুঁকছেন।’
যশোরের চৌগাছায় চলতি মৌসুমে ৪০৫ হেক্টর জমিতে কলাই চাষ করা হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবার ৫৫ হেক্টর জমিতে কলাইয়ের আবাদ বেড়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে চলতি মৌসুমে কলাইয়ের বাম্পার ফলন হবে বলে আশা করছেন চাষিরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ১১ ইউনিয়নের কমবেশি প্রায় সব মাঠেই কলাই চাষ হয়েছে। চলতি মৌসুমে পুরো উপজেলাতে ৪০৫ হেক্টর জমিতে চাষ করা হয়েছে কলাই। যা গত বছর ছিল সাড়ে তিন শত হেক্টর। চলতি মৌসুমে ২০৫ হেক্টরে মুগকলাই এবং ২০০ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে মাষকলাই।
মাষকলাই দিয়ে শীতের অন্যতম খাবার কুমড়া বড়ি তৈরি হওয়ায় দিনে দিনে এই কলাই চাষের আগ্রহ বাড়ছে চাষিদের মধ্যে। তাঁরা মনে করছেন, আবহাওয়া ভালো থাকলে এবার কলাইয়ের বাম্পার ফলন হবে।
উপজেলার স্বরুপদাহ ইউনিয়নের কদমতলা, মাশিলা, মাধবপুর, খড়িঞ্চা, আন্দারকোটা, টেংগুরপুর নারায়ণপুর ইউনিয়নের হাজরাখানা, নারায়ণপুর, বাদেখানপুর, গুয়াতলি, বড়খানপুর, পাতিবিলা ইউনিয়নের মুক্তদহা, পাতিবিলা, তেঘরি, জগদীপুর ইউনিয়নের জগদীশপুর, মির্জাপুর, কান্দি, বিশ্বনাথপুরসহ মাঠে ব্যাপকভাবে কলাই চাষ হয়েছে।
কদমতলা গ্রামের কৃষক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এটি লাভজন ফসল। মৌসুমি এই ফসলে অন্য ফসলের মতো পরিশ্রম বা সার সেচ ও কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় না।’
একই মাঠের কৃষক রহমত আলী, আয়ুব হোসেন, মনিরুল ইসলাম, হায়দার আলী, আমির হোসেন, সোনা মণ্ডলসহ অনেকেই মুগ ও মাস কলাই চাষ করেছেন। তাঁরা জানান, আর ২০–২৫ দিনের মধ্যেই কলাই ঘরে তোলা যাবে।
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা ও উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা (এসএএও) রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘চলতি মৌসুমে আবহাওয়া ভালো থাকায় কলাইয়ের বাম্পার ফলন আশা করা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, মাষকলাই দিয়ে শীতের কুমড়াবড়ি তৈরি হওয়ায় এখন এ কলাই ডালের চাহিদা বেড়েছ। এ জন্য চাষিরা কলাই চাষে ঝুঁকছেন।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
২০ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪