মোহাম্মদ খলিলুর রহমান, বাজিতপুর
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার ভাগলপুর ও সরারচর রেলস্টেশনের কাউন্টারে টিকিট পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ সাধারণ যাত্রীদের। তবে কাউন্টারে টিকিট না পাওয়া গেলেও স্টেশনের ভেতরে-বাইরের দোকানগুলোতে দ্বিগুণ-তিন গুণ দামে মিলছে। অনেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে অতিরিক্ত টাকায় ট্রেনের টিকিট বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সরেজমিন সরারচর রেলস্টেশনে দেখা যায়, বেশ কয়েকজন যুবক দাঁড়িয়ে আছেন কাউন্টারের সামনে। তাঁরা আজকের পত্রিকাকে জানান, স্ট্যান্ডিং টিকিট নেওয়ার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। তাঁদের একজন জানালেন, দুদিন আগে তিনি টিকিট নিতে এসেছিলেন, তখন কাউন্টার মাস্টার জানিয়ে দেন, টিকিট শেষ। দাঁড়িয়ে থেকে লাভ নেই।
ট্রেনেই ঢাকায় নিয়মিত আসা-যাওয়া করেন শওকত আলী খান নামের এক ব্যক্তি। তিনিও সেখানে অপেক্ষা করছেন। প্রতিনিধির সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, তিন-চার বছর আগে ২০-৫০ টাকা বেশি দিলে কাউন্টারে টিকিট পাওয়া যেত, এখন আর কাউন্টারে টিকিট মেলে না। টিকিট পাওয়া যায় চা-বিড়ির দোকান, স্টেশনের কনফেকশনারিতে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বাজিতপুরে দুটি স্টেশনের ৭৫ শতাংশ টিকিট বিক্রি হয় কালোবাজারিদের হাত দিয়ে। ভাগলপুর, সরারচর রেলওয়ে স্টেশনের কিছু অসাধু কর্মচারীর মাধ্যমে কাউন্টারের টিকিট চলে যায় বাইরে। কালোবাজারিরা বেশি দামে সেসব টিকিট বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভাগলপুর রেলওয়ের এক কর্মচারী বলেন, ‘একটি সংঘবদ্ধ চক্র রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে প্রতিদিন স্টেশন থেকে বেশ কিছু টিকিট হাতিয়ে নেয়।
কখনো মাদ্রাসার ছাত্র দিয়ে, কখনোবা এলাকার ছেলেপুলেদের দিয়ে কাউন্টার থেকে টিকিট কেটে নিয়ে যায়। সেই টিকিট আবার দুই থেকে তিন গুণ দামে বিক্রি করা হচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের কাছে।’
সরারচর রেলস্টেশন মাস্টার মো. সেলিম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ট্রেনের টিকিট অর্ধেক অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রি হয়। কালোবাজারিরা সেখান থেকে টিকিট সংগ্রহ করে দোকানিদের মাধ্যমে বেশি দামে বিক্রি করে। আমাদের রেলওয়ে কর্মকর্তারা কিছুদিন আগে ১৬টি টিকিটসহ স্থানীয় দোকানি মো. জয়নাল আবেদীনকে আটক করেছিলেন।’
টিকিট কালোবাজারির ব্যাপারে জানতে চাইলে বাজিতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘রেলস্টেশন জিআরপির অধীনে। তারা চাইলে আমরা তাদের সহযোগিতা করব। রেলস্টেশনের বাইরে কোনো দোকানে ট্রেনের টিকিট বিক্রির সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার ভাগলপুর ও সরারচর রেলস্টেশনের কাউন্টারে টিকিট পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ সাধারণ যাত্রীদের। তবে কাউন্টারে টিকিট না পাওয়া গেলেও স্টেশনের ভেতরে-বাইরের দোকানগুলোতে দ্বিগুণ-তিন গুণ দামে মিলছে। অনেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে অতিরিক্ত টাকায় ট্রেনের টিকিট বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সরেজমিন সরারচর রেলস্টেশনে দেখা যায়, বেশ কয়েকজন যুবক দাঁড়িয়ে আছেন কাউন্টারের সামনে। তাঁরা আজকের পত্রিকাকে জানান, স্ট্যান্ডিং টিকিট নেওয়ার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। তাঁদের একজন জানালেন, দুদিন আগে তিনি টিকিট নিতে এসেছিলেন, তখন কাউন্টার মাস্টার জানিয়ে দেন, টিকিট শেষ। দাঁড়িয়ে থেকে লাভ নেই।
ট্রেনেই ঢাকায় নিয়মিত আসা-যাওয়া করেন শওকত আলী খান নামের এক ব্যক্তি। তিনিও সেখানে অপেক্ষা করছেন। প্রতিনিধির সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, তিন-চার বছর আগে ২০-৫০ টাকা বেশি দিলে কাউন্টারে টিকিট পাওয়া যেত, এখন আর কাউন্টারে টিকিট মেলে না। টিকিট পাওয়া যায় চা-বিড়ির দোকান, স্টেশনের কনফেকশনারিতে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বাজিতপুরে দুটি স্টেশনের ৭৫ শতাংশ টিকিট বিক্রি হয় কালোবাজারিদের হাত দিয়ে। ভাগলপুর, সরারচর রেলওয়ে স্টেশনের কিছু অসাধু কর্মচারীর মাধ্যমে কাউন্টারের টিকিট চলে যায় বাইরে। কালোবাজারিরা বেশি দামে সেসব টিকিট বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভাগলপুর রেলওয়ের এক কর্মচারী বলেন, ‘একটি সংঘবদ্ধ চক্র রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে প্রতিদিন স্টেশন থেকে বেশ কিছু টিকিট হাতিয়ে নেয়।
কখনো মাদ্রাসার ছাত্র দিয়ে, কখনোবা এলাকার ছেলেপুলেদের দিয়ে কাউন্টার থেকে টিকিট কেটে নিয়ে যায়। সেই টিকিট আবার দুই থেকে তিন গুণ দামে বিক্রি করা হচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের কাছে।’
সরারচর রেলস্টেশন মাস্টার মো. সেলিম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ট্রেনের টিকিট অর্ধেক অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রি হয়। কালোবাজারিরা সেখান থেকে টিকিট সংগ্রহ করে দোকানিদের মাধ্যমে বেশি দামে বিক্রি করে। আমাদের রেলওয়ে কর্মকর্তারা কিছুদিন আগে ১৬টি টিকিটসহ স্থানীয় দোকানি মো. জয়নাল আবেদীনকে আটক করেছিলেন।’
টিকিট কালোবাজারির ব্যাপারে জানতে চাইলে বাজিতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘রেলস্টেশন জিআরপির অধীনে। তারা চাইলে আমরা তাদের সহযোগিতা করব। রেলস্টেশনের বাইরে কোনো দোকানে ট্রেনের টিকিট বিক্রির সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪