সাঘাটা (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার সাঘাটার আগ-গরগরিয়া এলাকায় কৃষিজমি থেকে মাটি কেটে ইটভাটায় বিক্রি করছেন স্থানীয় এক ব্যক্তি। এতে কৃষিজমি নষ্টের পাশাপাশি ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে হাফানিয়া-মহিমাগঞ্জ ব্যস্ততম সড়ক।
সরেজমিনে জানা যায়, হাফানিয়া-মহিমাগঞ্জ সড়কে দাঁড়ানো ট্রাকে মাটি কাটার যন্ত্র দিয়ে পাশের জমি থেকে মাটি তুলছে। এই মাটি যাচ্ছে স্থানীয় একটি ইটভাটায়।
এলাকার বাসিন্দারা জানান, প্রতিদিন এখান থেকে ২৫-৩০ ট্রাক মাটি যাচ্ছে বিভিন্ন ইটভাটায়। সড়কের পাশের আবাদি জমি থেকেও গভীর গর্ত করে মাটি কাটার কারণে সড়কটি এবং আশপাশের আবাদি জমি ঝুঁকিতে পড়ছে। বর্ষা মৌসুমে সড়ক এবং আশপাশের আবাদি জমিগুলো ভেঙে খাদে চলে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় কৃষক নজরুল ইসলাম জানান, প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে কথা বলেও কোনো কাজ হয় না। দীর্ঘদিন ধরে সড়ক এবং আশপাশের আবাদি জমি ঘেঁষে এভাবে মাটি কেটে গর্ত করলেও বিষয়টি কেউ আমলে নেন না। ফলে উপজেলায় দিন দিন অবৈধ ইটভাটা গড়ে উঠছে। জমি থেকে মাটির স্তর ইটভাটায় যাওয়ার কারণে আবাদির জমির উর্বরতা শক্তিও হ্রাস পাচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে আগ-গরগরিয়া গ্রামের এক কৃষক বলেন, ওই গভীর গর্তের পাশে তাঁর ২ বিঘা ইরি ধানের জমি রয়েছে। আগামী বর্ষায় ভারী বৃষ্টিপাত হলে তাঁর জমির মাটি ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন তিনি।
এদিকে মাটি বিক্রেতা আব্দুল বাকী মাস্টারের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি নিজের আবাদি জমির মাটি কেটে ইটভাটায় বিক্রি করার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘জমিতে আমি এখনো যাইনি। সড়ক এবং আশপাশের জমি ঘেঁষে গর্ত করা হলে তা পূরণ করে দেওয়া হবে।’
সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরদার মোস্তফা শাহিন বলেন, বেলে মাটি হওয়ায় সামান্য বৃষ্টিতেই গলে যায়। এমন ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে থাকলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাইবান্ধার সাঘাটার আগ-গরগরিয়া এলাকায় কৃষিজমি থেকে মাটি কেটে ইটভাটায় বিক্রি করছেন স্থানীয় এক ব্যক্তি। এতে কৃষিজমি নষ্টের পাশাপাশি ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে হাফানিয়া-মহিমাগঞ্জ ব্যস্ততম সড়ক।
সরেজমিনে জানা যায়, হাফানিয়া-মহিমাগঞ্জ সড়কে দাঁড়ানো ট্রাকে মাটি কাটার যন্ত্র দিয়ে পাশের জমি থেকে মাটি তুলছে। এই মাটি যাচ্ছে স্থানীয় একটি ইটভাটায়।
এলাকার বাসিন্দারা জানান, প্রতিদিন এখান থেকে ২৫-৩০ ট্রাক মাটি যাচ্ছে বিভিন্ন ইটভাটায়। সড়কের পাশের আবাদি জমি থেকেও গভীর গর্ত করে মাটি কাটার কারণে সড়কটি এবং আশপাশের আবাদি জমি ঝুঁকিতে পড়ছে। বর্ষা মৌসুমে সড়ক এবং আশপাশের আবাদি জমিগুলো ভেঙে খাদে চলে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয় কৃষক নজরুল ইসলাম জানান, প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে কথা বলেও কোনো কাজ হয় না। দীর্ঘদিন ধরে সড়ক এবং আশপাশের আবাদি জমি ঘেঁষে এভাবে মাটি কেটে গর্ত করলেও বিষয়টি কেউ আমলে নেন না। ফলে উপজেলায় দিন দিন অবৈধ ইটভাটা গড়ে উঠছে। জমি থেকে মাটির স্তর ইটভাটায় যাওয়ার কারণে আবাদির জমির উর্বরতা শক্তিও হ্রাস পাচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে আগ-গরগরিয়া গ্রামের এক কৃষক বলেন, ওই গভীর গর্তের পাশে তাঁর ২ বিঘা ইরি ধানের জমি রয়েছে। আগামী বর্ষায় ভারী বৃষ্টিপাত হলে তাঁর জমির মাটি ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন তিনি।
এদিকে মাটি বিক্রেতা আব্দুল বাকী মাস্টারের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি নিজের আবাদি জমির মাটি কেটে ইটভাটায় বিক্রি করার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘জমিতে আমি এখনো যাইনি। সড়ক এবং আশপাশের জমি ঘেঁষে গর্ত করা হলে তা পূরণ করে দেওয়া হবে।’
সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরদার মোস্তফা শাহিন বলেন, বেলে মাটি হওয়ায় সামান্য বৃষ্টিতেই গলে যায়। এমন ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে থাকলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২০ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪